ক্রনস ডিজিজ কি? এৱ লক্ষণ সমূহ ও হোমিও চিকিৎসা।


       ক্রনস ডিজিজ হলো একপ্রকার অন্ত্রের প্রদাহজনিত এবং আইবিডি ৱ  অন্তর্ভুক্ত একটি ৱোগ। এটা পাচকতন্ত্রের একটা দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের দশা এবং এর ফলে মুখ থেকে শুরু করে মলদ্বার পর্যন্ত যে কোনও অঙ্গকে প্রভাবিত হতে পারে বা  আলসার আকারে দেখা দিতে পারে। এই অসুখটি বেশিরভাগ উন্নত দেশে দেখা যায় এবং সম্ভবত শহুরের জীবনযাপনের প্রভাবে বেশি হয়। এর প্রভাব গোটা বিশ্বে 0.3% ছাড়িয়ে গিয়েছে।

# এর প্রধান লক্ষণ ও উপসর্গগুলি--

প্রাথমিকভাবে,ক্রনস ডিজিজ ক্ষুদ্ৰান্তে নিম্নভাগকে বেশি প্রভাবিত করে। লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি মৃদু থেকে তীব্র হতে পারে এবং সাধারনত ধীরে ধীরে এটা বাড়তে থাকে, কিন্তু কখনও হঠাৎই দেখা দিতে পারে। সাময়িকভাবে উপশম হয়ে যেতেও পারে, কোনো স্পষ্ট লক্ষণ ও উপসর্গ না থাকলে। সাধারণত, যখন এই অসুখটি সক্রিয় থাকে, তখন যে উপসর্গগুলি দেখা যায় তা হলো--

* লাগাতার পাতলা পায়খানা

*  পেটে ব্যথা করা

*  পায়খানাৱ সাথে ৱক্ত যাওয়া

*  সকাল-সন্ধ্যায় জ্বর জ্বর ভাব,  মাথায় তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া ও  শরীরে ক্লান্তি দেখা দেয়।

* খারাপ হজমশক্তি ও ওজন কমে যাওয়া

*ফিস্টুলা দেখা দেওয়ার ফলে মলদ্বারে ব্যথা

* ক্রনস ডিজিজ  বা প্রদাহ খুব বেশি বেড়ে গেলে
চোখ, গাঁট ও চামড়ায় প্রদাহ,  লাল লাল ৱাশ দেখা দেয়, বমি ভাব  ও খাবারে রুচি কমে যায়।
তবে রোগীভেদে  লক্ষণগুলো ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।

# হোমিও চিকিৎসা:  ক্রনিক মানে পুরাতন ও জটিল রোগের ক্ষেত্রে হোমিও চিকিৎসা অত্যন্ত কার্যকরী ও  মানবদেহের জন্য আশীর্বাদ।  90% হোমিও ঔষুধ প্রাকৃতিক/গাছেৱ পাতা, মূল, ফুল ও ফল থেকে তৈরি।  তাই পার্শপ্রতিক্রিয়া নাই বললেই চলে।  তাছাড়া চিকিৎসা ব্যয় অনেক কম।  যেহুত ক্রনিক ডিজিজ একটি  দীর্ঘমেয়াদী রোগ মানে ভালো হয়না। আৱ নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য দীর্ঘমেয়াদি/ সাৱা জীবন মেডিকেশন নিতে হয়।  এতে ঔষধেৱ মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় পড়তে হয়। সেদিক থেকে হোমিও চিকিৎসা অনন্য।  ক্রনস ডিজিজ এর জন্য কোন নির্দিষ্ট ঔষধ  হোমিওপ্যাথিতে নেই।  তবে রোগীর  সার্বিক লক্ষণ বিবেচনায়  যে কোন ঔষধ আসতে পাৱে যা দিয়ে  ক্রনস ডিজিজ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।  ভাগ্য প্রসন্ন হলে  হোমিও চিকিৎসায় রোগী পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যেতে পারে।

Top most 6 remedy for Corn's disease-
* Arsenic Iod
* Hydrastis can
* Merc Sol
* Nux Vom
* Nitric Acid
* Phosphorus

সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।

#EasyLifestyleHomeo
#Classicalhomeo
#cronsdisease

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

নিউমোনিয়া কি? জেনে নিন যেসব লক্ষণে বুঝবেন আপনার নিউমোনিয়া হচ্ছে এবং এর পেছনে কি দায়ী?


 

নিউমোনিয়া হচ্ছে ফুসফুসে জীবাণুর সংক্রমণজনিত একটি রোগ। বয়স্কদের বেশী হলেও শিশু, তরুণ সহ স্বাস্থ্যবান লোকদেরও রোগটি হতে পারে।
নিউমোনিয়া শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশী সবাই পরিচিত। এটি হচ্ছে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া অথবা ছত্রাকের সংক্রমণে ফুসফুসের প্রদাহজনিত জনিত রোগ। এ রোগ সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের অর্থাৎ যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল গেছে ও শিশুদেৱ বেশী হয়ে থাকে। তবে তরুণ এমনকি স্বাস্থ্যবান লোকদেরও হতে পারে সময়মতো চিকিৎসা না করলে এর কারণে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

# নিউমোনিয়া কি?
ফুসফুসের এক ধরনের ইনফেকশনের নাম নিউমোনিয়া। এটি সাধারণত শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহের জন্য হয়ে থাকে, যা ইংরেজিতে বলা হয় রেসপাইরেটরি ট্রাক্ট ইনফেকশন (Respiratory tract Infection)। এই প্রদাহ যখন জীবাণুঘটিত বা সংক্রমণজনিত হয়ে রোগ তৈরি হয়, তখন এটিকে নিউমোনিয়া বলে।

# যেসব লক্ষণে বুঝবেন নিউমোনিয়া-

* জ্বর ও ক্লান্তি অনুভব করা,
*  মাত্রাতিরিক্ত ঘাম সাথে কাশি হওয়া,
* শ্বাস-প্রশ্বাসের কষ্ট,
*  বুকব্যথা ও শরীরে কাঁপুনি, * মাথাব্যথা ও শরীরের মাংসপেশি ব্যথা,
* খাওয়ার প্রতি অনীহা ও বমি বমি ভাব।

# নিউমোনিয়া হওয়াৱ পেছনে যা দায়ী- আমরা দেখি ঠান্ডা কালে মানে শীতকালে নিউমোনিয়ার প্রকোপ বেশি দেখা দেয়। তাই তাই শীতকালেৱ ঠান্ডা কে নিউমোনিাৱ জন্য আমরা দায়ী করি। কিন্তু বাস্তবে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাক ফুসফুস কে আক্রমণ করে প্রদাহের সৃষ্টি করে। শীতকালের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক মানবদেহে ছড়ানোর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ পায়। নিউমোনিয়ার জন্য এৱাই মূলত দায়ী।

#EasyLifestyleHomeo
#Pneumonia

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

জেনে নিন, এই শীতে আপনি বা আপনার শিশুর নিউমোনিয়াৱ সেরা ও কার্যকরী হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা।



শীত প্রায় চলেই এসেছে। আর এই শীতের সাথে কিছু রোগেৱ দেখা পাওয়া যায়। যেমন সাধারণ সর্দি-জ্বর, কাশি, নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, হাঁপানি, আমাশয় ও বাতের রোগীদের বাতের ব্যথার তীব্রতা বৃদ্ধি পায়। তো আজকে আলোচনা করব নিউমোনিয়ার সহজলভ্য সেৱা ও কার্যকরী হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিয়ে। কারণ বাংলাদেশে এই শীতকালে বহু শিশু নিউমোনিয়ায় মারা যায়। শুধু শিশু নয়, বয়স্ক বৃদ্ধ সহ সবাই নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে অনেক কষ্ট পায়। এমনকি শ্বাসকষ্টের কারণে প্রাণহানি ঘটে। আগের পোস্টে নিউমোনিয়া কি? এৱ কারণ, লক্ষণ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তাই আজ নিউমোনিয়ার সেরা ও কার্যকরী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়ে আলোচনা করব-

# একোনাইট ন্যাপ- হঠাৎ করে আপনার বা আপনার শিশুর সর্দি জ্বর দেখা দেয় এবং খুব অল্পসময়ের মধ্যেই মানে দুই ঘণ্টার মধ্যে যদি সর্দি জ্বর শ্বাসকষ্ট চরম আকার ধারণ করে। রোগী কাতরাতে থাকে বা অস্থির হয়ে যায় ছটফটানি দেখা দেয় সাথে মৃত্যু ভয় থাকে ও পানির পিপাসা পায়। তাহলে একোনাইট ন্যাপ হোমিও ওষুধটি 30 মিনিট অন্তর 2 মাত্রা দিন। ইনশাল্লাহ আল্লাহর রহমতে রোগী সুস্থ হয়ে যাবে।

# ব্রায়োনিয়া- শুষ্ক কাশি যুক্ত বুকে জমাট বাধা কফ সহ শ্বাসকষ্ট। এমন নিউমোনিয়ার রোগীর জন্য আল্লাহর এক বিশেষ রহমত  ব্রায়োনিয়া হোমিও ঔষুধটি। হ্যাঁ, যাদের বুকে কফ জমে আছে। কাশি হচ্ছে কিন্তু কফ উঠছে না, মনে হচ্ছে কফ/শ্লেমা উঠলে আরাম পাওয়া যেত। বুকে কফ জমে থাকার কারণে শ্বাসকষ্ট দেখা দিচ্ছে বা দিতে পারে। নড়াচড়া করলে বা বাহিরে গেলে রোগীর কাশি বা শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাচ্ছে। এসময় শিশুরা কোলে উঠতে চায় না বা কোলে থাকতে চায় না। ৱোগীৱ কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকে। এমন নিউমোনিয়া রোগীর ক্ষেত্রে ব্রায়োনিয়া  চমৎকার ঔষুধ। কয়েক মাত্রা ব্রায়োনিয়া রোগীর কফ পাতলা কৱে দেয়। ফলে কাশির সাথে ও পায়খানার সাথে কফ বের হয়ে যায় এবং রোগীর সুস্থতা লাভ করে।

# এন্টিম টার্ট- এন্টিম টার্ট হলো নিউমোনিয়ার আরেকটি মহামূল্যবান হোমিও ঔষুধ। নিউমোনিয়ার ক্ষেত্রে ব্রায়োনিয়ার ৱোগীৱ লক্ষণ থেকে এন্টিম টার্ট রোগীর লক্ষণ বিপরীতধর্মী। যেসব নিউমোনিয়া রুগীৱ পাতলা কফসহ কাশি ও শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। রোগীর বুকে সাই সাই, গড় গড় শব্দ করে। কাশির সাথে কফ উঠে। কিন্তু আরাম লাগে না। জিহবার উপর সাদা আস্তরণ পড়ে। শিশুরা কোলে থাকতে চায়। এক কোল থেকে আরেক কোলে যায় এবং ঘ্যান ঘ্যান করে এবং কাশির সাথে বমি করে দেয়। এসব লক্ষণ কোন রোগীৱ মধ্যে পাওয়া গেলে এন্টিম টার্ট।  কোনো শিশু বা বয়স্ক  ব্যক্তিৱ যে কোন টিকা নেওয়ার পর নিউমোনিয়া হলে এন্টিম টার্ট আরোগ্য এনে দিবে।

#  ফসফরাস- যদি কোন নিউমোনিয়া রোগীর লক্ষণ ব্রায়োনিয়া ও এন্টিম টার্ট রোগীর লক্ষণেৱ মাঝা মাঝী লক্ষণ দেখা যায় এবং যাদের সন্ধ্যায় কাশি বা শ্বাস কষ্ট বৃদ্ধি পায়, তবে ফসফৱাস।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

আজকেই জন্ম নেওয়া শিশুর কিছু সমস্যার গুরুত্বপূর্ণ হোমিও চিকিৎসা ।

 অনেক সদ্য জন্ম নেওয়া শিশুৱ কিছু সমস্যা দেখা দেয়। শিশুর এই ছোটখাটো সমস্যা দেখা দিলেই আমরা অনেকেই চিন্তায় পড়ে যাই। তাই চিন্তা না করে নবজাত শিশুর সমস্যাগুলো খুব সহজেই হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব।

# কান্না: আমরা সবাই জানি শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চিৎকার করে কান্না শুরু করে দেয়। এটা হলে একদম স্বাভাবিক। কিন্তু যদি কান্না না করে, এটা একটা সমস্যা। এক্ষেত্রে আমরা হোমিওর প্রাথমিক চিকিৎসা টা অবলম্বন করতে পারি। একোনাইট 30 ঔষধটি পানির সাথে মিশে তিন ঘন্টা অন্তর 2 ডোজ খাওয়াতে পারি। আবার দেখা গেল যে শিশু অনবরত কান্না করতেছে। কোনভাবেই কান্না থামানো সম্ভব হচ্ছে না। ঘন্টার পর ঘন্টা কান্নাকাটি করতেছে। এক্ষেত্রে সিফিলিনাম 200 একমাত্রা খাওয়াতে পারি। আশা করি অবশ্যই আশানুরূপ ফল পাওয়া যাবে।চ

# প্রসাবে ও পায়খানা: জন্মের 12 থেকে 24 ঘণ্টার মধ্যে যদি শিশু প্রস্রাব পায়খানা না করে তবে একোনাইট 30 তিন ঘন্টা অন্তর 2 ডোজ। এতে কাজ না হলে নাক্স ভোম 30/ ওপিয়াম 30 তিন ঘন্টা অন্তর 2 ডোজ। ইনশাল্লাহ আল্লাহ রহমতে শিশুর সমস্যার সমাধান হবে।

# সর্দি: নবজাত শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার দিনেই যদি সর্দি দেখা দেয় তাহলে ডালকামরা 30 তিন ঘন্টা অন্তর অন্তর 3 ডোজ। ব্যর্থ হলে সাম্বুকাস, লাইকো।

# দুধ না খাইলে: নবজাত শিশু জন্মের পর যদি স্তন না টানিলে চায়না 6X 3 তিন ঘন্টা অন্তর অন্তর খাবে।শিশুকে যদি ওষুধ খাওয়ানো সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে শিশুটির মা ওষুধ খেয়ে শিশুকে দুধ খাওয়ালে হবে।

সদ্য জম্ম নেওয়া শিশু
সদ্য জম্ম নেওয়া শিশু

***  আপনার নিকটস্থ কোনো হোমিও ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ওষুধ খাওয়ানো উত্তম।

3 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

জেনে নিন, খুব সহজেই সুস্থ থাকাৱ কিছু ঘৱোয়া টিপস।



একটু স্বাস্থ্য সচেতনতা ও চোখ-কান খোলা ৱেখে  আমাদের চারপাশেৱ হাতের নাগালেই থাকা বিভিন্ন উপাদান  কাজে লাগিয়ে  নিজে ও পরিবারের সবাইকে সুস্থ ৱাখা যায়। যেমন-

#  হজমের জন্য খনিজ 
লবণ, পেট ব্যথা সারাতে রক সল্ট বা খনিজ লবণ কার্যকর। এতে প্রচুর প্রাকৃতিক খনিজ উপাদান রয়েছে, যা হজমে সহায়ক। আর এটি যদি লেবুর রসের সঙ্গে সেবন করা হয় তাহলে হজমশক্তি আৱো বাড়াতে পারে। এটি ক্ষেত্রবিশেষে পেট ব্যথাও দূর করতে পারে।

# সুস্থ থাকতে হলুদ-দুধ-

দুধের মাঝে সামান্য হলুদ মিশিয়ে পান করা যায়। এটি নানাভাবে সুস্থ থাকতে সহায়তা করে। দুধের সঙ্গে হলুদ খুব ভালোভাবে মিশে যায়। দুধে প্রোটিন ও নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে। অন্যদিকে হলুদের রয়েছে আরোগ্য ক্ষমতা। বিশেষত মাংসপেশি, ত্বক ও হজমের সমস্যা দূর করতে হলুদ কার্যকর। নানা ধরনের রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়তে সহায়তা করে হলুদ। এ ছাড়া এটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হলুদ-দুধ পান করলে তা নানা রোগ থেকে মুক্ত থাকতে সহায়তা করে।

#  শিশুর জন্য সরিষার তেল-

শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে এবং সুস্থ হাড় গঠনে সরিষার তেল কার্যকর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরিষার তেলকে উষ্ণ তেল বলা হয়। শিশুর ঠাণ্ডা সমস্যায় এটি আরাম দেয়। এটি শিশুর দেহের ঘর্মগ্রন্থিগুলো খুলে দেয় এবং ত্বককে নমনীয় ও কোমল করে। শিশুকে সরিষার তেল ব্যবহার করে মালিশ করলে তা রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। এর কড়া গন্ধ শিশুকে পোকামাকড় ও মশা থেকে কিছুটা হলেও দূরে রাখে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একেবারে ছোট শিশুকে সরিষার তেল মালিশ করা যাবে না। তার এক বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করলে ভালো হয়।

#  ঠাণ্ডা সমস্যায় মধু ও 
আদা গুরুত্ব-

সর্দিকাশি কিংবা ঠাণ্ডা সমস্যায় আদা ও মধু খুবই কার্যকর। আদা পানিতে সিদ্ধ করে তাতে সামান্য মধু দিয়ে সেবন করা যেতে পারে। এটি গলার ঠাণ্ডা সমস্যা দূর করে। এ ছাড়া এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও বটে। আদা ও মধু গলা ব্যথা ও ফুলে যাওয়া উপশম করে।

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

অ্যাজমা তথা হাঁপানি কি? খুব সহজেই নির্ণয় করুন আপনার হাঁপানি সমস্যা আছে কিনা?


অ্যাজমা হলো ফুসফুস বা শ্বাসনালীর একটি রোগ। এ  রোগীর সংখ্যা দিন দিন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশে এই রোগ হাঁপানি নামে সুপরিচিত। শিশুসহ যেকোনো বয়সের নারী-পুরুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে। তবে শিশু ও বয়স্ক মানুষদের জন্য খুব ভয়ঙ্কর একটি রোগ হাঁপানি। এই ৱোগে মানুষ মারা যায় না বললেই চলে। কিন্তু সুচিকিৎসার অভাবে অনেক  কষ্ট পেতে হয় ৱোগীদেৱ।

আপনি কি দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ এবং সংবেদনশীলতায় ভুগছেন? আপনাৱ কি স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়? যদি উত্তর হ্যাঁ হয় তাহলে আপনার  হাঁপানি বা অ্যাজমা হওয়াৱ সম্ভাবনা আছে।

কাৱণ শ্বাসনালির প্রদাহজনিত দীর্ঘস্থায়ী রোগ হলো অ্যাজমা। শ্বাসনালিতে বিভিন্ন কোষ প্রধানত ইওসিনোফিল ও অন্যান্য উপাদান জমা হয়ে শ্বাসনালির ছিদ্র পথ সরু হয়ে যায়। রোগী শ্বাসকষ্টসহ শুকনো কাশি, বুকে কাশি জমে যাওয়া, শ্বাস নেওয়ার সময় বুকে শোঁ শোঁ আওয়াজ হওয়া, স্বাভাবিকেৱ চেয়ে শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত নেওয়া ইত্যাদি সমস্যায় ভুগতে থাকে। আর এই লক্ষণগুলো আপনার মধ্যে থাকলে হয়তো আপনিও একজন হাঁপানিৱ রোগী।

সাধারণত অ্যাজমা দুই প্রকার। যথা-
# একিউট অ্যাজমাঃ-তীব্রতা অনুসারে অ্যাজমাঃ- তীব্র হাঁপানি এতে ফুসফুসের বায়ুবাহী নালীসমূহ আকস্মিকভাবে সংকুচিত হয় ও শ্বাস প্রশ্বাসে কষ্টের সৃষ্টি করে।
# ক্রনিক অ্যাজমাঃ- দীর্ঘমেয়াদী হাঁপানি এতে ঘন ঘন অ্যাজমায় আক্রান্ত হয় এবং রোগ নিয়ন্ত্রণে ও প্রতিরোধে চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। এছাড়াও আরও অনেক রকমের অ্যাজমা রয়েছে। যেমন ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা, কার্ডিয়াক অ্যাজমা, এলার্জিক অ্যাজমা,  সিজনাল অ্যাজমা রাত্রিকালীন অ্যাজমা প্রভৃতি।

উপরোক্ত  লক্ষণ গুলি যদি আপনার মধ্যে থাকে এবং কোন প্রকারের অ্যাজমা রোগী আপনি তা নিজে নিজেই নিরূপণ করতে পাৱেন। তবে আৱো নিশ্চিত হতে কিছু ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা করে নিতে পারেন। যেমন:
1. Peak Expiratory Flow(PEF)
2. Spirometry FEV/VC
3. Chest X-ray
আর এলার্জিক অ্যাজমা হলে-
1. Skin prick test
2. IgE
3. Full blood picture(eosinophilia)

এর পরের পোস্টে হোমিও চিকিৎসাৱ আলোকে অ্যাজমা রোগ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময়ে আলোচনা হবে।

#Asthma
#এ্যাজমা
#হাঁপানি

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

জেনে নিন, খুব সহজে অ্যাজমা তথা হাঁপানিৱ টান ও শ্বাসকষ্ট নিয়ন্ত্রণে ও নিৱাময়ে হোমিও চিকিৎসা।



 ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিওৱ  পক্ষ থেকে সবাইকে প্রীতি ও শুভেচ্ছা। গত সপ্তাহে অ্যাজমা তথা হাঁপানি সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আজ হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে এর নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময় সম্পর্কে আলোচনা করব। একিউট অ্যাজমা চিকিৎসার মাধ্যমে পুরোপুরি ভালো হলেও ক্রনিক অ্যাজমা  পুৱোপুৱি ভাল হওয়া ৱোগীর সংখ্যা অনেক কম। তবে হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে হাঁপানির টান ও শ্বাসকষ্ট নিয়ন্ত্রণ খুব সহজে হয়। এজন্য ক্লাসিকাল হোমিওপ্যাথির ধাতুগত চিকিৎসা অ্যাজমা রোগের জন্য সর্বোত্তম চিকিৎসা পদ্ধতি। এখন অ্যাজমা রোগ নিরাময় ও নিয়ন্ত্রণে হোমিওৱ সবচেয়ে কার্যকরী কয়েকটি ঔষুধ নিয়ে আলোচনা করব-

# মেডোহ্রিনাম- মায়াজম বিবেচনায় হাঁপানি ৱোগীভেদে সাইকোসিস বা টিউবারকুলার অন্তর্ভুক্ত। জিনগতভাবে পরিবারে হাঁপানির সমস্যা। শীতকালে কিংবা বর্ষাকালে হাঁপানিৱ টান ও শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় এবং শ্বাসকষ্টের সময় জিহবা বের করে ৱাখলে বা উপুড় হয়ে শুয়ে থাকলে আরাম পায়, স্মরণ শক্তি লোপ পায়। এমন হাঁপানি রোগী মেডোতে নিরাময় হয়।

# নেট্রাম সালফ- যেসব হাঁপানি রোগী সাইকোসিস মায়াজমেৱ অন্তর্ভুক্ত এবং বর্ষাকালে স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে জলীয় খাবারের কারণে হাঁপানি শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। তাছাড়া যেসব রোগীর এলার্জিৱ জন্য হাঁপানিৱ শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। তাদের জন্য নেট্রাম সালফ মহামূল্য ঔষধ।

# টিউবাৱকুলিাম- যেসব পরিবারে যক্ষার ইতিহাস আছে এবং যাদের প্রায় সারাবছরই ঠান্ডা লাগার প্রবণতা থাকে। একটুতেই ভীষণ রেগে যায় কিন্তু মন অনেক নরম। আবাৱ একটুতেই ঠান্ডা লাগে এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এসব হাঁপানি রোগীদের জন্য টিউবারকুলিনাম/ব্যাসিলিনাম।

# সোৱিনাম- যেসব রোগী খুব নোংরা, অগোছালো, গোসল করতে চায়না, শ্বাস-প্রশ্বাসে দুর্গন্ধ থাকে এবং হাঁপানির শ্বাসকষ্টের সময় হাত পা ছড়িয়ে চিৎ হয়ে শুয়ে থাকলে আরাম পায়, তাদেৱ জন্য সোৱিনাম।

# কেলি বাইক্রম- যাদের শীতকালে ঠান্ডা কারণে হাঁপানির টান ও শ্বাসকষ্ট বৃদ্ধি পায় এবং সব সময় গলায় শ্লেমাৱ উপস্থিতি থাকে, এমন রোগীর জন্য কেলি বাইক্রম।

# এসপিডস পার্মা- হাঁপানি ছাড়াও যেকোনো শ্বাসকষ্টের রোগীর দ্রুত উপশমেৱ জন্য এসপিডস পার্মা মাদাৱ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঔষুধ।

# এমিল নাইট্রেট- অত্যাধিক টান ও শ্বাসকষ্টে ভুগতে থাকা হাঁপানি রোগীর অতি দ্রুত শ্বাস কষ্ট ও টান উপশমের জন্য এমিল নাইট্রেটেৱ কয়েক ফোঁটা ৱুমালে নিয়ে নিঃশ্বাস নিতে হবে। এতে রোগীর রোগ নিয়ন্ত্রণে থাকবে কিন্তু নিরাময় হবে না।

রোগীর শারীরিক, মানসিক ও রোগের তীব্রতাৱ উপৱ বিবেচনা করে মাত্রা ও শক্তি নির্ধারণ করতে হবে। এজন্য নিকটস্থ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ওষুধ খাওয়াই উত্তম।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

ব্রংকাইটিস কি? খুব সহজেই জেনে নিন, ব্রংকাইটিস কেন হয়? হলে কি লক্ষণ প্রকাশ পায় এবং কিভাবে খুব সহজে নির্ণয় কৱা যায়?



ব্রংকাইটিসও নিউমোনিয়াৱ মত একটি  ফ্লুু জাতীয় রোগ এবং লক্ষণ প্রায় একইরকম প্রকাশ পায় আর এই জন্যই ব্রংকাইটিসেৱ প্রথম অবস্থায় সবাই একে নিউমোনিয়া বলে বসে বা নিউমোনিয়ার চিকিৎসা দেয়। 

# ব্রংকাইটিস কি?

মানবদেহের শ্বাসনালির সংক্রমণই হচ্ছে ব্রংকাইটিস। অর্থাৎ, শ্বাসনালীর ভিতরে আবৃত ঝিল্লিতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণকেই ব্রংকাইটিস বলে। এ সংক্রমণের ফলে ঝিল্লিগাত্রে প্রদাহ হয়। এ রোগটি এক ধরণের ভাইরাস থেকেও হয়।

এটি একটি সাধারণ ফুসফুসের অবস্থা, যেখানে ফুসফুসের শ্বাসনালী উদ্দীপ্ত হয়। আর এ শ্বাসনালী গুলো ফুসফুসের ভিতরে ও বাইরে বাতাস নিয়ে যায় এবং বাতাস চলাচলের জায়গা সরু হওয়ার কারণে শ্বাস-প্রশ্বাসে অসুবিধা করে মানে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। ঘন মিউকাস সৃষ্টি হবার জন্য সাধারণত ব্রংকাইটিসে কাশি হতে দেখা যায়।

# কেন ব্রংকইটিস হয়?

* ধুলাবালি ও ধোঁয়াময় পরিবেশের জন্য।
* অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করলে।
* স্যাঁতস্যাতে ধূলিকণা মিশ্রিত আবহাওয়াৱ জন্য 
* ঠান্ডা লেগে হয়
* যাৱা নিয়মিত ধূমপান করে। উপরোক্ত ইত্যাদি কারণে ব্রংকাইটিস নামক রোগ হতে পারে।

# ব্রংকাইটিস হলে যেসব লক্ষণ প্রকাশ পায়-

* কাশি ও শ্বাসকষ্ট হয়।
* বুক শক্ত হয়ে যায় ও বুকে ব্যথা করে
* কাশির সময় বুকে বেশ ব্যথা অনুভব হয় বলে কাশি দিতে ভয় পায়।
* শক্ত খাবার খেতে পারে না।  বুকে খাবার আটকে যাবে এমন অনুভূতি হয়।
* সাথে জ্বর থাকতে পাৱে।
*  শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
* কাশির সাথে অনেক সময় কফ বা রক্ত বের হয় ইত্যাদি।

# খুব সহজে বংক্রাইটিস নির্ণয়-  শিশু, বয়স্ক বা যেকোনো বয়সের মানুষের মাঝে যদি উপরোক্ত লক্ষণগুলো দেখা দেয় তাহলে সর্বপ্রথম খুব সহজে দুটি টেস্ট করে ব্রংকাইটিস না নিউমোনিয়া তা নির্ণয় করা সম্ভব। এজন্য আমরা নিজেরাই সকালের কফ পরীক্ষা করে নিতে পারি এবং বুকের এক্সরে করে নিতে পারি। এ দু'টি টেস্টেৱ রেজাল্ট নির্ণয় করে দিবে ব্রংকাইটিস হয়েছে কিনা?

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

পুরুষের ভেরিকোসিল সমস্যা ও হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতি।


# ভেরিকোসিল কি:-

ভেরিকোসিল হচ্ছে পুরুষদের টেস্টিস থেকে  লিঙ্গের দুপাশে কেঁচোর মতো শিরা থাকে, এই শীৱাস্ফীতি কে  ভেরিকোসিল বলা হয়।  এসময় টেস্টিসের স্পার্মাটিক কর্ডের ভাল্ব ভাল কাজ কৱতে পাৱে না।  রক্ত প্রবাহে বাধা প্রাপ্ত হয়।  টেস্টিস ঝুলে পড়ে  এবং ব্যথা হতেও পারে, নাও পারে। সাধারনত বামপাশে বেশি দেখা যায়।  তবে ডান পাশে ও হয়।  কার কাৱ  দুপাশেই দেখা যায়।

# ভেরিকোসিল হওয়ার সম্ভাব্য কারণ সমূহ:
------------------------------------------------------------
# টেস্টিসে কোন আঘাত লাগাৱ কাৱণে
# যৌন বাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়ায়
# যৌন বাহিত রোগে তীব্র এন্টিবায়োটিকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়
# যক্ষা এবং এই সংক্রান্ত এলোপ্যাথিক চিকিৎসার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়
# তীব্র যৌন উত্তেজক ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়
# হস্তমৈথন আসক্তি এবং এক সময় হঠাৎ ছেড়ে দেয়ায়
# ভারী জিনিস উত্তোলনের কাজ করা
# দীর্ঘ সময় ক্রমাগত দাঁড়িয়ে কাজ করা
# দীর্ঘদিন যাবৎ ক্রমাগত গরম পরিবেশে কাজ করা
# এছাড়াও অনেক অজানা কারণেও ভেরিকোসিল হতে পারে

# ভেরিকোসিল এর হোমিও  চিকিৎসা
---------------------------------------------------------
এলোপ্যাথিতে রোগ নির্ণয়ের জন্য নানা প্রকার মেডিক্যাল টেস্টের প্রয়োজন হয়। যার জন্য আলাদা টাকা পয়সা খরচ করতে হয়। হোমিওপ্যাথিতে এর জন্য কোন টেস্ট করে আলাদা ভাবে টাকা পয়সা খরচ করার প্রয়োজন নেই। হোমিও ঔষধ প্রয়োগের রয়েছে নির্দিষ্ট নিয়মনীতি। এখানে কেইস টেকিং করে ঔষধ সিলেকশন করতে হয় ক্রনিক রোগের ক্ষেত্রে। তাই আপনার হিস্ট্রি নেয়ার সময় চিকিৎসককে কিছুটা সময় ও প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে হবে আপনার নিজের স্বার্থেই। অন্যথায় আপনি নিজেই ক্ষতিগ্রস্থ হবেন।

কেইস টেকিং করে চিকিৎসক আপনার জন্য নির্দিষ্ট একটি  সিঙ্গেল ঔষধ বের করে সেটি নির্দিষ্ট শক্তিতে এবং নির্দিষ্ট মাত্রায় আপনার শরীরে প্রয়োগ করবেন। তাতে দেখা যায় প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলে খুব জটিল প্রকৃতির ভেরিকোসলও ধীরে ধীরে সেরে যায়। ব্যক্তি বিশেষে আরোগ্য লাভের সময়টা হয়তো  কম বেশি লাগে।

ভেরিকোসিলের চিকিৎসা নেয়ার জন্য পুরুষরা যখন হোমিও ডাক্তারের কাছে আসেন তখন তাদের রোগের তীব্রতা থাকে অনেক বেশি এবং এর সাথে আরো অনেক রোগেও তারা আক্রান্ত থাকেন। অর্থাৎ রোগীর মধ্যে এক সাথে অনেকগুলি সমস্যা থাকে। চিকিৎসক রোগীর পা থেকে মাথা পর্যন্ত বিস্তারিত হিস্ট্রি নিয়ে ঠিকঠাক ওষুধ প্রয়োগ করার পরও দেখা যায় রোগীর রোগ সারছে না অনেক ক্ষেত্রেই।  100% সুস্থ হয়ে যাবে এটাও বলা যাবে না। যেখানে এলোপ্যাথিতে একেবারেই ট্রিটমেন্ট নেই।
তাই কেস টেকিং করে  সিঙ্গেল মেডিসিনে   চিকিৎসা করে  এমন ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা করবেন।  অন্যথায় একসাথে তিন চারটা ওষুধ খেয়ে আপনার  লাভেৱ চেয়ে ক্ষতি বেশি হবে।  কারণ রোগের স্থানটি খুব সেনসিটিভ।

**ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**
#Varicocele

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

জেনে নিন, শীতকালে কেন পা ফাটে? খুব সহজেই এৱ থেকে মুক্তিৱ উপায় ও সহজ হোমিও চিকিৎসা।


কম বেশি সব জায়গাতেই শীত পড়ে গেছে। আর পৌষ মাস মানে শীতকাল । তাই শীতে অনেকেৱই পা ফাটার সমস্যা শুরু হয়ে গেছে । মুখ বা চুলের যত্ন নেওয়ার মতো পায়ের পাতাও কিন্তু যত্নের দাবিদার। এখন থেকেই যত্ন নিলে পুৱো শীতের সময় পা ফাটার বিড়ম্বনায় পড়তে হবে না।

# শীতকালে কেন পা ফাটে??

পা ফাটা ত্বকের ধরনের ওপর নির্ভর করে না। বরং ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৩ ও ভিটামিন ই–এর ঘাটতি, অতিরিক্ত ওজন, খোলা জুতা ব্যবহার, শুষ্ক ত্বক, একজিমার কারণে এই সমস্যা দেখা দেয়। তাছাড়াও যাদের হাতে পায়ের তালু একেবারে ঘামেনা।

# পা ফাটা থেকে সহজে মুক্তির উপায়-

অতিরিক্ত পা ফাটা কমাতে সবচেয়ে ভালো কাজ করে পেট্রোলিয়াম জেলি। রাতে ঘুমানোর আগে গোড়ালিতে পুরু করে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন। পাতলা মোজা পরে নিতে হবে। এতে পায়ের ত্বক আর্দ্রতা পাবে। আবাৱ বহুল প্রচলিত প্রত্যেকদিন গোসলের পর নাভিতে এক ফোঁটা অলিভ অয়েল দেওয়া ত্বকের ফাটা রোধ করে।

# পা ফাটাৱ সহজ হোমিও চিকিৎসা-

সাধারণত পা ফাটার জন্য কেউ তেমন চিকিৎসা নেয়না। কিন্তু পা ফাটার কারণে যাদের অনেক সমস্যায় পড়তে হয় তাদের অবশ্যই চিকিৎসা নেওয়া উচিত-

* স্যানিকিউলা- যাদের মাথা ঘামে কিন্তু পা ঘামে না। পায়ের তালু জ্বালা কৱে। রাতে মাথা ঢেকে রাখে কিন্তু পা বাহির কৱে ৱাখে। এমন লক্ষণযুক্ত পা ফাটার রোগীর জন্য স্যানিকিউলা।

* পেট্রলিয়াম- শীতকালীন পা ফাটার একটি চমৎকার ঔষধ পেট্রলিয়াম। প্রত্যেক শীত কালে ভীষন ভাবে হাত-পা ফাটে। ফাটা অনেক গভীর ও হালকা রক্তপাত হতে দেখা যায়।  ফাটা স্থান খুব ব্যাথা হয় ও চুলকায়
পদতলে প্রচুর দূর্গন্ধ যুক্ত ঘাম হয়।শীত কালে চর্মপীড়ার বৃদ্ধি।পেট্রলের ধোয়ার গন্ধ ভাল লাগে।

* গ্রাফাইটিস- চর্মৱোগেৱ আৱেকটি  গুরুত্বপূর্ণ হোমিও ঔষধ গ্রাফাইটিস। এৱ
ধাতুগত বৈশিষ্ট হল- মোটা চটা ফাটা (Fair, Flabby, Fatty) । শরীরে ঘাম হয় না বললেই চলে। এজন্য পায়ের গোড়ালী সহ সাৱা শৱীৱ ফেটে যায়। ফেটে যাওয়া জায়গা চুলকায় ও ব্যাথা হয়।
শীতকালে রোগ লক্ষণ বাড়ে।

* সালফার- গাত্র চর্ম নোংরা ও অপরিচ্ছন্ন। হাত পা ও মাথার তালু ব্জালা। চর্মরোগ প্রবন শরীর।গোসলে রোগ লক্ষণ বাড়ে। পায়ের ফাটা জায়গা খুব চুলকায়। অনেক সময় রক্তপাত হয়। এমন লক্ষণে সালফাৱ।

* এগাৱিকাস- যাদের নাক, ঠোঁট, ঠোটের কোনা, চোখের পাতা ও কোনা, গাল লাল হয়ে    থাকে ও চুলকায় এবং শীতকালে পা ফেটে যায় ও অনেক কষ্ট হয়। ঠিক এমন রোগীর জন্যই এগারিকাস।

#পাফাটা
#ইজিলাইফস্টাইলহোমিও

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

শীতকালে বিরক্তকর চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে ঘরোয়া খুব সহজ উপায়।



  জীবনে কারো চুলকানি হয় নাই বা চুলকায় না এমন লোক পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া কঠিন। চুলকানি  কখনো কখনো খুবই বিরক্তিকর অবস্থাৱ সৃষ্টি কৱে।  যেমন শীতকালে ত্বক শুস্ক হওয়াৱ কাৱনে রাতের বেলা ঘুমের মধ্যে চুলকাইলে খুবই বিরক্ত লাগে,  ঘুম নষ্ট হয়ে যায়।  আবার লোকজনের মধ্যে  চুলকাইলে বিরক্তকর অবস্থায় পড়তে হয়।  আর এই বিরক্তকর চুলকানি থেকে খুব সহজেই রেহায় পাওয়া যেতে পারে ঘৱোয়া উপায়ে-

# পর্যাপ্ত পানি পান-
চুলকানির চিকিৎসায় কেবলমাত্র শরীরের বাইরের দিক বা ত্বক নিয়ে ব্যতিব্যস্ত হবেন তা নয়, আপনার শরীরের ভেতরের দিকটাও বিবেচনায় রাখতে হবে। তাছাড়াও এমনিতেই শীতকালে সবাই পানি কম পান করে। তাই ডা. অ্যাডিগান বলেন, ‘প্রচুর পানি পান করে হাইড্রেটেড থেকে আপনার ত্বককেও হাইড্রেটেড বা আর্দ্র রাখতে পারেন।’ ত্বক আর্দ্র থাকলে চুলকানির প্রবণতা কমে যাবে।

# বেকিং সোডা-
বেকিং সোডা মিশিয়ে গোসল করলে তা ত্বকের জন্য আরামদায়ক হতে পারে। মিনেসোটার রোজল্যান্ডে অবস্থিত তারিন ডার্মাটোলজির ত্বক বিশেষজ্ঞ মোহিবা তারিন বলেন, ‘ত্বকের চুলকানি কমাতে একটি কার্যকর উপায় হলো পানিতে বেকিং সোডা মিশিয়ে গোসল করা। বেকিং সোডা ত্বকের পৃষ্ঠের অ্যাসিডকে নিষ্ক্রিয় করে প্রদাহ কমায়, পিএইচে ভারসাম্য আনে ও ত্বকের ওপরে বিদ্যমান ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে।’

# ভিটামিন ডি-
শীতের কুয়াশাচ্ছন্ন দিনগুলোতে চুলকানির প্রবণতা বেড়ে যায়। এটা কিন্তু কালতালীয় ব্যাপার নয়। শরীরে ভিটামিন ডি কতটুকু রয়েছে তার ওপর ভিত্তি করে ত্বকের চুলকানি বাড়তে পারে অথবা কমতে পারে। ডা. তারিন বলেন, ‘আপনার শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি নিশ্চিত করতে ত্বকে ৱোদ লাগান। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ভিটামিন ডি কমে গেলে (সাধারণত শীতকালে) ত্বকের সমস্যা ও চুলকানি অগ্নিমূর্তি ধারণ করতে পারে।’

# ওমেগা ৩-
একটি স্বাস্থ্যকর ফ্যাট হলো ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা ত্বকে চুলকানির তাড়না দমন করতে সহায়ক হতে পারে। ডা. তারিন চুলকানির সমস্যায় ভোগা লোকদের বেশি করে ওমেগা ৩ সমৃদ্ধ খাবার খেতে উৎসাহিত করছেন, যেমন- অ্যাভোকাডো, বাদাম ও স্যালমন মাছ। পর্যাপ্ত ওমেগা ৩ খেলে আপনার ত্বকেও এ ফ্যাটের অনুপ্রবেশ ঘটবে, ফলে চুলকানি প্রশমিত হবে।

# নারকেল তেল অথবা জলপাই তেল-
চুলকানির সবচেয়ে সেরা ঘরোয়া চিকিৎসাটি হয়তো আপনার হাতের কাছেই রয়েছে। নারকেল তেল ও জলপাই তেল ত্বকের হাইড্রেশন বা আর্দ্রতার জন্য ভালো এবং ত্বকের ক্ষতি করে না, বলেন নর্থ ক্যারোলিনার চ্যাপেল হিলে অবস্থিত ডার্মাটোলজি অ্যান্ড লেজার সেন্টারের ত্বক বিশেষজ্ঞ ক্রিস জি. অ্যাডিগান। যেকোনো শুষ্ক ও চুলকানির স্থানে এসব তেল মাখতে পারেন।

# ওটমিলের গুঁড়া-
ওটমিলও ত্বকের চুলকানি উপশম করতে পারে। গোসলের পানিতে অল্প পরিমাণ কলোইডাল ওটস (খুব সূক্ষ্ম ওটস পাউডার) মিশিয়ে গোসল কৱতে পাৱেন।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

হোমিও বিদ্বেষী এক রোগীর গল্প। যে অবশেষে হোমিও চিকিৎসায় সুস্থ।


আমার নিকটতম এক আত্মীয় হোমিওপ্যাথি একেবারে বিশ্বাস করে না। অতীতে তার বিভিন্ন সমস্যায় হোমিওপ্যাথি সাজেস্ট করলেও ওনাৱ অনাগ্রহ দেখে পরবর্তীতে আর কখনো করিনাই। তো কিছুদিন আগে জ্বর হলো ওনাৱ। প্যারাসিটামল খেয়ে কাজ হলোনা। এলোপ্যাথি ডাক্তারের নিকট গেলে প্যারাসিটামল অ্যান্টিবায়োটিকস সহ আরো অন্যান্য ওষুধ প্রেসক্রাইব করে। খেয়ে জ্বৱ কমে যায়। কিন্তু জ্বর একেবারে ভাল হয় না। দিনে ভালো থাকে কিন্তু রাতে আবার জ্বর আসে। এক সপ্তাহ পরে আবার ডাক্তারের নিকট যায় এবং টেস্ট করে রিপোর্ট নরমাল থাকায় ডাক্তার হাই অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে দেয়। তাতেও কোন ফল আসে না, সেই আগের মতই দিনে ভালো থাকে রাতে জ্বর আসে। এক সপ্তাহ পরে আবার ডাক্তারের নিকট গেল। এবার ডাক্তার সাহেব ইঞ্জেকশন সাজেস্ট করলেন এবং প্রতিদিন একটি করে 5টি ইনজেকশন নিতে বললেন। তো ওনি পাঁচটি ইনজেকশন নেওয়া পৱও কোন পরিবর্তন হলো না বৱং রোগী অনেক দুর্বল ও অসুস্থ হয়ে গেলেন। সমস্যা ঐ একটাই সারাদিন ভালো থাকেন মধ্য রাতে জ্বর আসে। তাই রোগীর রাগ করে আর কোন ডাক্তারের কাছে যাবে না বলে চুপচাপ থাকেন। এভাবে আরো কয়েকদিন কেটে যাবার পর এক বিকেলে আমি বললাম হোমিও তো কাজ করে না। তো একডোজ খেলে কি এমন যায় আসে? একবার খেয়ে দেখেন না, টাকা তো আর লাগতেছে না। এর আগে বললে রাগ করতো। আজকে কিন্তু রাগ করেনি। গম্ভীর করে বলল ঠিক আছে দাও। রোগী নিকটতম আত্মীয় হওয়ায় ওনাৱ সম্পর্কে  অনেক কিছুই জানা থাকায় ও ঐ একটা লক্ষণকে বেশ গুরুত্ব দিয়ে ঔষধের পাঁচটি গ্লোবিউলস পানিতে ছেড়ে দিয়ে বলি পরিবর্তনশীল করে এখন অর্ধেক ও দু ঘন্টা পরে বাকিটা খাবেন। তো পরের দিন আমি নিজেই খবর নিলাম কি অবস্থা? তো আস্তে করে বললেন- আজ রাতে মনে হয় জ্বর আসেনি, ঘুমিয়ে ছিলাম। তখন আমি বললাম ঠিক আছে আপনি আজকে আরেকটা বাৱ খান। তো তিনি দ্বিতীয় দিনও খেলেন। পরে জিজ্ঞাসা করলাম- আপনার কি আর জ্বর এসেছে? তো তিনি উত্তর দিলেন না আর জ্বর আসেনি। এখন ভালো আছি। তখন আমি আর কিছু বলিনি।

বেশ কিছুদিন পৱ একদিন তিনি আমার কাছে বেশ কিছু সমস্যা নিয়ে আসলেন। প্রচুর গ্যাসের সমস্যা। সারাবছর গ্যাসের ঔষধ খান। না খেলে পায়খানা হয় না। তাছাড়া পেট ব্যথা করে, খাবার খেলে পেট ফুলে থাকে। সারাবছর ঘুমের সমস্যা। তো বিস্তারিত শুনে আমি তাকে একটা সহস্রতমিক এর ঔষুধ দিয়ে দিই এবং দশদিন পরে জানাতে বলি। তো দশদিন পরে ওনি খুব হাসিখুশি অবস্থায় আমার সাথে সাক্ষাত করেন এবং বলেন যে উনি খুব ভালো আছেন গ্যাসের ঔষুধ আর খেতে হচ্ছে না। যাহোক কথার এক ফাঁকে খুব আস্তে করে জিজ্ঞাসা করলাম যে, হোমিওপ্যাথি কি কাজ করে? তো তিনি হাসিমুখে বললেন- না না হোমিও তো খুব ভালো কাজ কৱে।

এই ঘটনাটা শেয়ার করার উদ্দেশ্য হল বাংলাদেশে অনেক রোগী আছে যারা কখনো হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নেন নাই। অথচ বলেন হোমিও কাজ করে না। আমাদের আশেপাশে এমন রোগীদেরকে হোমিও চিকিৎসা সম্পর্কে অবগত করতে হবে এবং চিকিৎসা দিতে হবে।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

পায়ু পথেৱ যত ৱোগ। সবাৱই জেনে ৱাখা ভাল।

 


আমাদেৱ দেশের বেশিরভাগ মানুষেরই ধারণা পায়ু পথেৱ সমস্যা মানে পাইলস / অর্শ(বুটি) বলে জানে। পায়ুপথের রোগ মানেই পাইলস নয়। পায়ুপথে বিভিন্ন রকমের রোগ হয়ে থাকে। কিছু রোগ রয়েছে খুবই কষ্টদায়ক  এবং কিছু রোগ রয়েছে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।  তবে সময়ের ব্যবধানে এবং সময়মতো চিকিৎসা না করালে সবৱোগই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।  কারণ পায়ু পথ শরীরের সকল বর্জ্য নিঃসরণ এর একমাত্র পথ।  তাই পায়ুপথের  2/1 দিন সমস্যা মানে বিরাট কষ্টকর ও অস্বস্তিকৱ সমস্যা। মনে হবে সারা শরীর অসুস্থ হয়ে গেছে।  তাছাড়া আমাদের দেশের বেশিরভাগ মহিলারাই পায়ুতে কোনো সমস্যা/ৱোগ দেখা দিলে লজ্জায় কাউকে কিছু বলতে চায় না কিংবা ডাক্তার কে বলতে লজ্জা পায়।  এতে দিনদিন সমস্যা আরো প্রকট আকার ধারণ করে।  তাই পায়ুপথে কোন সমস্যা দেখা দিলে আগেই ভয় না পেয়ে, লজ্জ্বা না পেয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং কিছু টেস্টের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে হবে যে কি সমস্যা হয়েছে?  রোগ নির্ণয় হলে তার চিকিৎসা রয়েছে। পায়ুপথে  পাইলস বা অর্শ ছাড়াও এনাল ফিসার, ফিস্টুলা,  ফোড়া, প্রোলাপস, রক্ত জমাট, পলিপ বা টিউমার সহ  রেক্টাল ক্যান্সার হতে পারে।  তাই অবহেলা নয়, সচেতনতায় পায়ুপথের রোগ  থেকে সহজে হতে পাৱে মুক্তির পথ।


  সহজ  চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি

 দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

অভিজ্ঞতার আলোকে- কোন ধৱন আইবিএস ৱোগী পুৱোপুৱি সুস্থ হতে পাৱে?

আইবিএস রোগীরা  আইবিএস নিয়ে যথেষ্ট জ্ঞান রাখেন।  তাছাড়া আমি আমার পেজে আইবিএস নিয়ে বেশ কিছু পোস্ট করেছি।  তাই নতুন করে আর কিছু বলবো না।  তবে আইবিএস রোগীর চিকিৎসা কৱায়  আমার কিছু বাস্তব অভিজ্ঞতা হয়েছে।  সেই বাস্তব অভিজ্ঞতা টা আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য  এই পোস্টটা লিখা। আইবিএস নিয়ে  মেডিকেল সাইন্সে সহ ৱোগীদেৱ মাঝেও অনেক জল্পনা-কল্পনা রয়েছে।  অনেক রোগী প্রশ্ন করে আইবিএস ভালো হয় কিনা?  তো আমি আমার অভিজ্ঞতার আলোকে বলবো দুটোই।  হ্যাঁ সত্যিই কিছু রোগী পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায় আর কিছু রোগী কখনো সুস্থ হতে পারে না।  যাৱা পুরোপুরি সুস্থ হতে পারেনা তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ রেখে স্বাভাবিক জীবন-যাপন চালিয়ে যেতে হবে।  এখন প্রশ্ন হল কোন শ্রেণীর রোগী গুলো ভালো হয়ে যায় আর কোন শ্রেণীর ৱোগী গুলো কোনদিনই ভালো হয়না?   যাদের আইবিএস এর বয়স দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে থাকে,  এমন রোগীদের মধ্যে থেকেই বেশ কিছু রোগী হোমিও  চিকিৎসায় পুৱোপুৱি  সুস্থ হয়ে যায়। আর কিছু রোগী আস্তে আস্তে দীর্ঘ সময় ধরে ভোগে এবং এই রোগী   ক্রনিক আইবিএসে পরিণত হয়। আমরা জানি,  আইবিএস রোগের জন্য নার্ভ সিস্টেম অনেকটাই দায়ী।  আমাদের পাকস্থলী, বৃহদান্ত্র,  ক্ষুদ্রান্ত্র সমূহে স্বতন্ত্র অটোনমিক নার্ভাস সিস্টেম ৱয়েছে।  যা আপনা আপনা অন্ত্র সমূহের কাজ গুলো চালিয়ে যায় । এই অটোনমিক নার্ভাস সিস্টেমের কারণে যদি আইবিএস সৃষ্টি হয়, তাহলে খুব সহজেই আইবিএস ভালো হয়ে যায়।  কিন্তু ব্রেইনেৱ  নার্ভাস সিস্টেমের কারণে যদি কাৱো  আইবিএস দেখা দেয়,  সে ক্ষেত্রে আইবিএস ভালো হওয়া খুব কঠিন।  তাই শুরু থেকেই আইবিএস ৱোগীদেৱ যত্ন নিয়ে চিকিৎসা করা উচিত। তাহলে অধিকাংশ রোগী  আইবিএস নামক অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে।

রোগীদের জ্ঞাতার্থে একটি কথা।  অধিকাংশ মানুষই  দুনিয়াতে আসেন প্রায় পুরোপুরি সুস্থ অবস্থায়। আর এই সুস্থ মানুষগুলো এক সময় অসুস্থ হয়ে যায়।  অসুস্থ অনেক রোগী প্রশ্ন করেন যে  আমি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাব তো?  আর কোন দিন তো এই অসুখ হবে না?  রোগীদের এমন প্রশ্ন বা চিন্তা করা কি ঠিক???  আমি বলব কখনই ঠিক নয়।  কারণ যে রোগটা আপনার কোন দিনই ছিল না, সেই রোগটা হয়েছে। এই ৱোগ থেকে আপনি পুরোপুরি মুক্তি লাভ করলেন।  কিন্তু আপনার জীবন দশায় আবার নতুন করে এই রোগ আরেক বার হবে না, বা হলেই কেন ভাববেন  আগের রোগ  ফিরে এসেছে???

#Easylifestyleandhomeo
#IBS

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

জানেন কি?? ইফতার কিংবা যে কোন সময় অতিরিক্ত পানি পানে শরীর নিস্তেজ হয়, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে? Easy Lifestyle & Homeo

আমাদের শরীর থেকে যখন  অনেক ঘাম হয়  কিংবা দীর্ঘ সময় পানি পান না করায়  বেশ তেষ্টা পায়( রমজান মাসে ইফতারের সময়)। তখন আমরা ইচ্ছামতো পানি পান করে তেষ্টা মেটায়।  এটা মোটেও ঠিক নয়। কাৱণ আপনি যদি অল্প সময়ে ৩ থেকে ৪ লিটার পানি খেয়ে ফেলেন তাহলে আপনার হাইপোনাট্রামিয়া দেখা দিতে পারে। এর ফলে রক্তে সোডিয়ামের ঘনত্ব কমতে থাকবে।  আর সোডিয়ামের ঘনত্ব অতিরিক্ত কোমে যাওয়া মানে বিপদের আশঙ্কা।

পানি আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  বলা হয়ে থাকে পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু জানেন কি প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি পান করলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে?

তাহলে মনে প্রশ্ন আসতে পারে কতটুকু পানি পান করলে সঠিক হবে আর কতটুকুতে সেটা অতিরিক্ত হবে? মানুষের শারীরিক অবস্থা, বয়স ও জীবনযাপনের ওপর নির্ভর করে কতটুকু পানি খাওয়া তার জন্য নিরাপদ?

পানি আমাদের কিডনির জন্য খুব উপকারী। একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের কিডনি  প্রতি ঘণ্টায়  প্রায় ১ লিটার পানি নিঃসরণ করতে  সক্ষম। এখন আপনি যদি প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি পান করে ফেলেন তাও কিডনি ১ লিটারই নিঃসরণ করবে। তাহলে অতিরিক্ত পানিটুকু আপনার  শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ হচ্ছে নাকি?? 

এছাড়াও আপনি যদি অল্প সময়ে ৩ থেকে ৪ লিটার পানি খেয়ে ফেলেন তাহলে আপনার হাইপোনাট্রামিয়া দেখা দিতে পারে। এর ফলে রক্তে সোডিয়ামের ঘনত্ব কমতে থাকবে। আর সোডিয়ামের পরিমাণ মাত্রারিক্ত কমে গেলে, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হতে পারে। আর রক্তক্ষরণ থেকে কোমা এমনকি মৃত্যুও হতে পারে।

তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে 2- 4 লিটার পানি একসাথে একই সময়ে পান না কৱে অল্প অল্প করে সময় নিয়ে বেশি বাৱে পান করুন। অতিরিক্ত কম পানি পান কিংবা বেশি পানি পান করাৱ  অভ্যাস থাকলে তা পরিহার করুন।

#EasyLifestyleandHomeo
#ClassicalHomeo

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

জানুন, আইবিএস যেসব কারণে হয়ে থাকে।

যে কোন রোগের ক্ষেত্রে  আপনাৱ যদি রোগের কারণ বা  উৎস সম্পর্কে জানা থাকে। তাহলে সেই রোগের চিকিৎসা, মেইনটেনেন্স,  মন থেকে হতাশা দূর করে আত্মবিশ্বাস  অর্জন করা সম্ভব হয়।  তাই জানার বিকল্প নেই।  আজকে আমরা জানবো যে সব কারনে আইবিএস হতে পারে।
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এখনো আইবিএস রোগের প্রাইমারি বা প্রাথমিক কারণ খুঁজে পায়নি। তবে সেকেন্ডারি অনেক বিষয় এ রোগ জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেকাংশে দায়ী বলে গবেষণায় পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে একটা বিষয় সাধারণ মানুষের জানা থাকা দরকার। সেটি হলো- মানবদেহের নার্ভ সিগন্যাল ও হরমোন ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টেস্টাইন ও ব্রেইনের মধ্যে গভীর সংযোগ বিদ্যমান। ওই সিগন্যালগুলো বাউয়েল ফাংসান ও লক্ষণসমূহকে প্রভাবিত করে। মানুষ যখন প্রচণ্ড মানসিক চাপে থাকে তখন নার্ভগুলো অত্যন্ত একটিভ বা কর্মদীপ্ত হয়ে যায়। ফলে ইন্টেস্টাইন বা অন্ত্রসমূহ সংবেদনশীল হয়ে  বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করে।  

এ রোগের উল্লেখযোগ্য সেকেন্ডারি কারণসমূহ  হলো:
# মানসিক চাপ 
# বিভিন্ন খাদ্য হজম না হওয়া/এলার্জি 
# খাদ্যাভ্যাস হঠাৎ পরিবর্তন করা (অতিরিক্ত গরম কিংবা ঠাণ্ডা খাবার গ্রহণ) 
# অনিয়মিত খাদ্য সঠিক সময়ে গ্রহণ না করা
# দীর্ঘ সময় পেট খালি রাখা এবং গ্যাসে পরিপূর্ণ হওয়া
# পরিমিত ঘুম না হওয়া
# পর্যাপ্ত পানি পান না করা
#  হঠাৎ বড় কোনো মানসিক আঘাত, ভয় বা শোক
# নার্ভাস সিস্টেমের দুর্বলতা বা অটোনমিক নার্ভ সিস্টেম ঠিকমত কাজ না করলে বাউলের মুভমেন্ট ঠিকমতো না হলে
# ভীষণ ক্রোধ এবং উদ্বেগ
#  কোলন বা মলাশয়ের মধ্যে অস্বাভাবিক গাঁজন প্রক্রিয়া
#  অতিরিক্ত অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ ব্যবহার। যেমন- অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিডিপ্রেসান (বিষন্নতার জন্য), সরবিটল (ফলজাত চিনি যা দিয়ে সিরাপ জাতীয় ওষুধ তৈরি হয়), মেয়েদেৱ মাসিক ঋতু চলাকালীন হরমোনাল পরিবর্তন হয়ে ও হতে পাৱে।
 তাই আমরা  সামান্য সচেতন থেকে  উপরোক্ত কাৱণগুলো এড়িয়ে চলে  বিরক্ত কর এই ব্যাধি থেকে দূরে থাকতে পারি।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

মেয়েদের ওভাৱিয়ান/ ডিম্বাশয়ের বিভিন্ন সিস্ট ও তার প্রতিকার।



মেয়েদের গুরুত্বপূর্ণ এক শারীরিক সমস্যা হলো ওভারিয়ান সিস্ট। ওভারি বা ডিম্বাশয় হচ্ছে জরায়ুর দুই পাশে অবস্থিত দুটি ছোট গ্রন্থি, যা থেকে মহিলাদের হরমোন নিঃসরণ হয় এবং ডিম্বাণু পরিস্ফুটন হয়। ওভারিয়ান সিস্ট হলো ওভারিতে পানিপূর্ণ থলে। ঋতুবতী মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রায়ই এই সিস্ট দেখা যায়। ওভারিয়ান সিস্ট অনেক রকম হয়ে থাকে, সবচেয়ে বেশি হয় সিম্পল বা ফাংশনাল সিস্ট। ওভারি থেকে কোনো কারণে ডিম্বস্ফুটন না হলে অথবা ডিম্বস্ফুটন হওয়ার পরও ফলিকলগুলো চুপসে না গেলে সিস্ট তৈরি হতে পারে। ফাংশনাল সিস্ট ছাড়াও ওভারিতে আরও অনেক রকম সিস্ট হতে পারে, যেমন;

# পলিসিস্টিক ওভারি : অনেক দিন ধরে ক্রমাগত ডিম্বস্ফুটন না হলে ওভারিতে ফলিকলগুলো জমতে থাকে। এর সংখ্যা ১০ বা এর অধিক হলে পলিসিস্টিক ওভারি বলা হয়।
# এন্ডমেট্রিওটিক সিস্ট : এই সিস্ট থাকলে মাসিকের সময় অনেক পেইন হয় এবং রোগী বন্ধ্যত্ব সমস্যায় ভুগে থাকে।
# ডারময়েড সিস্ট : এটি এক ধরনের ওভারিয়ান টিউমার, যাতে শরীরের অন্যান্য অঙ্গপ্রতঙ্গের মতো টিস্যু থাকে। শুনতে অবাক লাগবে, কিন্তু এ ধরনের সিস্টে থাকতে পারে দাঁত, চুল ইত্যাদিও।
# লক্ষণ : ফাংশনাল সিস্টের কোনো লক্ষণ থাকে না, এটি সাধারণত রুটিন আলট্রাসাউন্ড পরীক্ষায় ধরা পড়ে। তবে মাঝেমধ্যে পেটে ব্যথা, মাসিকের অনিয়ম নিয়েও কেউ কেউ আসতে পারে।
# পরীক্ষা : পেটের আলট্রাসাউন্ড পরীক্ষায় ওভারিয়ান সিস্ট দেখা গেলে এটি আসলেই ফাংশনাল সিস্ট কি না তা অনেক সময় বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হতে হবে। এসব পরীক্ষার মধ্যে আছে ট্রান্স-ভেজাইনাল আলট্রাসাউন্ড, ল্যাপারস্কপি ও বায়োপসি এবং ক্যানসার অ্যান্টিজেন টেস্ট।
# চিকিৎসা : কোনো লক্ষণ না থাকলে এবং এর সাইজ ৫ সেমি’র নিচে থাকলে রোগীকে দুই থেকে তিন মাস পর্যন্ত অবজারভেশনে রাখা হয়। সাধারণত এ সময়ের মধ্যে ফাংশনাল সিস্ট অপসারিত হয়।
সিস্ট প্রতিকারের উপায়:
# ইস্ট্রজেন নিয়ন্ত্রণ : ওভারিতে সিস্ট হওয়ার অন্যতম কারণ ইস্ট্রজেন হরমোনের সাম্য নষ্ট হওয়া। ইস্ট্রজেনের পরিমাণ বেড়ে গেলে ওভিউলেশন অনিয়মিত হয়। যার ফলে ওভারিতে সিস্ট তৈরি হয়। তাই সিস্ট রুখতে শরীরে ইস্ট্রজেন ব্যালান্সের দিকে খেয়াল রাখুন। সয়া প্রোটিন, প্রসেসড মিট শরীরে ইস্ট্রজেনের পরিমাণ বাড়ায়। প্লাস্টিকের বোতল থেকে জল খেলেও শরীরে রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে ইস্ট্রজেনের পরিমাণ বাড়তে পারে। তাই ডায়েটে যতটা সম্ভব অরগ্যানিক মিট ও ডেয়ারি প্রডাক্ট রাখুন। এতে ইস্ট্রজেনের সঠিক মাত্রা বজায় থাকবে।
# ডায়েট : চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, অস্বাস্থ্যকর ডায়েট ও অনিয়মিত লাইফস্টাইল ওভারিয়ান সিস্টের অন্যতম কারণ। ডায়েটে ফল, সবুজ শাক-সবজি, গোটা শস্যের পরিমাণ বেশি থাকলে সিস্টের মোকাবিলা করা সহজ হবে।
# হোমিও চিকিৎসা: হোমিওতে বিভিন্ন সিস্টের খুব ভালো চিকিৎসা রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনার লক্ষণ সমষ্টিকে কেন্দ্র করে হোমিওপ্যাথির মায়াজমিক গঠনগত চিকিৎসা সর্বোত্তম।

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

এলোপ্যাথিতে আইবিএস কেন ভাল হয় না ?

এলোপ্যাথি অনেক ডাক্তারগণ আইবিএস রোগীকে সরাসরি বলে দেন যে আইবিএস চিকিৎসায় ভালো হয় না। অর্থাৎ রোগী এই রোগ থেকে পুরোপুরি সুস্থ হয় না। অনেকেই প্রশ্ন করেন যে আধুনিক চিকিৎসা এলোপ্যাথিতে কেন আইবিএস ভালো হয় না? পুরোপুরি আইবিএস ভালো না হওয়ার কারণ কি? হ্যাঁ অবশ্যই এর পেছনে কারণ আছে। নিচে তা উল্লেখ করা হলো-
# আইবিএস রোগ সৃষ্টি হওয়ার পেছনে দায়ী কে, নির্দিষ্ট কারণ কি? আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এখনো এর দ্বারপ্রান্তে পৌঁছাতে সক্ষম হোন নাই। তাই পুরোপুরি সুস্থ করার চিকিৎসা ও ঔষধ আবিষ্কার করতে ও সক্ষম হোন নাই। তবে কিছু ধারনা করেছেন যেমন দুশ্চিন্তা, ঘুম ঠিকমতো না হওয়া, অত্যাধিক ওষুধ গ্রহণের ফলে ভালো ব্যাকটেরিয়া কমে যাওয়া, স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ না করা, অনিয়মিত জীবনযাপন ইত্যাদি কারণে আইবিএস হতে পারে।
# যেহেতু প্যাথলজিক্যাল কোন টেস্টে আইবিএস এর অস্তিত্ব ধরা পড়ে না। অর্থাৎ বৃহদান্ত্রের কোন কোষ বা কলার কোন পরিবর্তন হয় না। তাই এলোপ্যাথিতে এর নির্দিষ্ট কোন চিকিৎসা নেই।
# এলোপ্যাথিতে বিভিন্ন রোগেৱ নির্দিষ্ট একের অধিক ঔষুধ আবিষ্কার হয়েছে। যার ফলে এলোপ্যাথি ডাক্তার গণ ঐই রোগের নির্দিষ্ট ঔষধ রোগীর ক্ষেত্রে ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু আইবিএস রোগ নির্মূলের জন্য কোন নির্দিষ্ট ওষুধ আবিষ্কার হয় নাই। কিন্তু সাময়িক কষ্ট উপশমের জন্য কিছু ঔষুধ আছে, যা এলোপ্যাথি ডাক্তার কোন আইবিএস রোগীর ক্ষেত্রে প্রয়োগ করে থাকেন।
মূলত এই কারণগুলোর জন্যই এলোপ্যাথিতে আইবিএস রোগ পুরোপুরি নির্মূল হয় না।

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

All posts

জেনে নিন, হোমিও চিকিৎসা কখন সেৱা ও সর্বোচ্চ কার্যকরী চিকিৎসা?

একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম ও জীবনযাপন নৱমাল ভাবে চলে।  কিন্তু হঠাৎ করেই যদি শরীরে কোন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তখন স্...