ফুসফুস ও বক্ষ সমস্যা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

হঠাৎ বুকে ব্যথা দেখা দিলে কেন গুৱুত্ব সহকৱে দখবেন?




মায়োকার্ডিয়াল ইনফেকশন
বা হার্ট অ্যাটাকের এই ব্যথা অধিকাংশ ক্ষেত্রে বুকের মাঝখানে অথবা বাঁ পাশে শুরু হয় এবং ক্রমেই তা হাত, গলা বা চোয়ালে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ব্যথার ধরনটিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চাপ দিয়ে ধরে রাখা বা বুকটা দুমড়েমুচড়ে যাওয়ার মতো হার্ট অ্যাটাকের প্রধান ও পরিচিত লক্ষণ হলো বুকে ব্যথা। মায়োকার্ডিয়াল ইনফেকশন বা হার্ট অ্যাটাকের এই ব্যথা অধিকাংশ ক্ষেত্রে বুকের মাঝখানে অথবা বাঁ পাশে শুরু হয় এবং ক্রমে তা হাত, গলা বা চোয়ালে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ব্যথার ধরনটিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চাপ দিয়ে ধরে রাখা বা বুকটা দুমড়েমুচড়ে যাওয়ার মতো। অনেকে বুকের চারদিকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে, এমনতর অসহ্য দম বন্ধ হয়ে আসার মতো বর্ণনা করে থাকেন। এই অসহ্য ব্যথার সঙ্গে সঙ্গে ঘাম হবে প্রচুর। হার্ট অ্যাটাকের এই সাধারণ উপসর্গ দেখা দিলে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। একে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা মনে করবেন না। আবার দুটো আলসার নিরোধক বড়ি আর অ্যান্টাসিড সেবন করে ভুলেও পড়ে থাকবেন না। যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতাল বা নিদেনপক্ষে ডাক্তারের কাছে পৌঁছাতে হবে। কিন্তু সব সময় হার্ট অ্যাটাকে এ রকম চিরচেনা উপসর্গ নাও দেখা দিতে পারে।

অধিকাংশ মানুষের ক্ষেত্রে বুকে ব্যথা হার্ট অ্যাটাকের প্রধান ও প্রথম লক্ষণ হলেও এর এক-তৃতীয়াংশ ক্ষেত্রে অন্য কিছুও হতে পারে। হতে পারে এমনই সাধারণ কিছু, যা আপনাকে বিভ্রান্ত করতে পারে। তাই জেনে রাখা উচিত হার্ট অ্যাটাকের বিরল উপসর্গগুলোও।

বুকে ব্যথার সোজাসাপ্টা ধরন ছাড়া হার্ট অ্যাটাক ভিন্ন ধরনের হওয়ার হার দেখা গেছে মেয়েদের, বয়স্কদের এবং দীর্ঘদিন ডায়াবেটিসে ভোগা রোগীদের ক্ষেত্রে। আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন সাময়িকীর একটি প্রবন্ধে দেখা যায়, কমপক্ষে ৩১ শতাংশ পুরুষের হার্ট অ্যাটাকের সময় বুকে ব্যথা ছাড়া অন্য ধরনের উপসর্গ হয়; মেয়েদের ক্ষেত্রে এই হার ৪২ শতাংশ।

সাধারণত ৫৫ বছরের কম বয়সী নারীদের ভিন্ন ধরনের উপসর্গ হওয়ার ঝুঁকি বেশি। দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস থাকার কারণে দেহের সিমপ্যাথেটিক ও প্যারাসিমপ্যাথেটিক স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। স্নায়ুতন্ত্র সতর্ক সংকেত অনুযায়ী যথাযথ সাড়া দিতে ব্যর্থ হয়। ফলে কোনো উপসর্গই হয় না। একে বলে নীরব হার্ট অ্যাটাক বা সাইলেন্ট মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন।

Read more →

নিউমোনিয়া কি? জেনে নিন যেসব লক্ষণে বুঝবেন আপনার নিউমোনিয়া হচ্ছে এবং এর পেছনে কি দায়ী?


 

নিউমোনিয়া হচ্ছে ফুসফুসে জীবাণুর সংক্রমণজনিত একটি রোগ। বয়স্কদের বেশী হলেও শিশু, তরুণ সহ স্বাস্থ্যবান লোকদেরও রোগটি হতে পারে।
নিউমোনিয়া শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশী সবাই পরিচিত। এটি হচ্ছে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া অথবা ছত্রাকের সংক্রমণে ফুসফুসের প্রদাহজনিত জনিত রোগ। এ রোগ সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের অর্থাৎ যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল গেছে ও শিশুদেৱ বেশী হয়ে থাকে। তবে তরুণ এমনকি স্বাস্থ্যবান লোকদেরও হতে পারে সময়মতো চিকিৎসা না করলে এর কারণে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

# নিউমোনিয়া কি?
ফুসফুসের এক ধরনের ইনফেকশনের নাম নিউমোনিয়া। এটি সাধারণত শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহের জন্য হয়ে থাকে, যা ইংরেজিতে বলা হয় রেসপাইরেটরি ট্রাক্ট ইনফেকশন (Respiratory tract Infection)। এই প্রদাহ যখন জীবাণুঘটিত বা সংক্রমণজনিত হয়ে রোগ তৈরি হয়, তখন এটিকে নিউমোনিয়া বলে।

# যেসব লক্ষণে বুঝবেন নিউমোনিয়া-

* জ্বর ও ক্লান্তি অনুভব করা,
*  মাত্রাতিরিক্ত ঘাম সাথে কাশি হওয়া,
* শ্বাস-প্রশ্বাসের কষ্ট,
*  বুকব্যথা ও শরীরে কাঁপুনি, * মাথাব্যথা ও শরীরের মাংসপেশি ব্যথা,
* খাওয়ার প্রতি অনীহা ও বমি বমি ভাব।

# নিউমোনিয়া হওয়াৱ পেছনে যা দায়ী- আমরা দেখি ঠান্ডা কালে মানে শীতকালে নিউমোনিয়ার প্রকোপ বেশি দেখা দেয়। তাই তাই শীতকালেৱ ঠান্ডা কে নিউমোনিাৱ জন্য আমরা দায়ী করি। কিন্তু বাস্তবে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাক ফুসফুস কে আক্রমণ করে প্রদাহের সৃষ্টি করে। শীতকালের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক মানবদেহে ছড়ানোর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ পায়। নিউমোনিয়ার জন্য এৱাই মূলত দায়ী।

#EasyLifestyleHomeo
#Pneumonia

Read more →

অ্যাজমা তথা হাঁপানি কি? খুব সহজেই নির্ণয় করুন আপনার হাঁপানি সমস্যা আছে কিনা?


অ্যাজমা হলো ফুসফুস বা শ্বাসনালীর একটি রোগ। এ  রোগীর সংখ্যা দিন দিন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশে এই রোগ হাঁপানি নামে সুপরিচিত। শিশুসহ যেকোনো বয়সের নারী-পুরুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে। তবে শিশু ও বয়স্ক মানুষদের জন্য খুব ভয়ঙ্কর একটি রোগ হাঁপানি। এই ৱোগে মানুষ মারা যায় না বললেই চলে। কিন্তু সুচিকিৎসার অভাবে অনেক  কষ্ট পেতে হয় ৱোগীদেৱ।

আপনি কি দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ এবং সংবেদনশীলতায় ভুগছেন? আপনাৱ কি স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়? যদি উত্তর হ্যাঁ হয় তাহলে আপনার  হাঁপানি বা অ্যাজমা হওয়াৱ সম্ভাবনা আছে।

কাৱণ শ্বাসনালির প্রদাহজনিত দীর্ঘস্থায়ী রোগ হলো অ্যাজমা। শ্বাসনালিতে বিভিন্ন কোষ প্রধানত ইওসিনোফিল ও অন্যান্য উপাদান জমা হয়ে শ্বাসনালির ছিদ্র পথ সরু হয়ে যায়। রোগী শ্বাসকষ্টসহ শুকনো কাশি, বুকে কাশি জমে যাওয়া, শ্বাস নেওয়ার সময় বুকে শোঁ শোঁ আওয়াজ হওয়া, স্বাভাবিকেৱ চেয়ে শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত নেওয়া ইত্যাদি সমস্যায় ভুগতে থাকে। আর এই লক্ষণগুলো আপনার মধ্যে থাকলে হয়তো আপনিও একজন হাঁপানিৱ রোগী।

সাধারণত অ্যাজমা দুই প্রকার। যথা-
# একিউট অ্যাজমাঃ-তীব্রতা অনুসারে অ্যাজমাঃ- তীব্র হাঁপানি এতে ফুসফুসের বায়ুবাহী নালীসমূহ আকস্মিকভাবে সংকুচিত হয় ও শ্বাস প্রশ্বাসে কষ্টের সৃষ্টি করে।
# ক্রনিক অ্যাজমাঃ- দীর্ঘমেয়াদী হাঁপানি এতে ঘন ঘন অ্যাজমায় আক্রান্ত হয় এবং রোগ নিয়ন্ত্রণে ও প্রতিরোধে চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। এছাড়াও আরও অনেক রকমের অ্যাজমা রয়েছে। যেমন ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা, কার্ডিয়াক অ্যাজমা, এলার্জিক অ্যাজমা,  সিজনাল অ্যাজমা রাত্রিকালীন অ্যাজমা প্রভৃতি।

উপরোক্ত  লক্ষণ গুলি যদি আপনার মধ্যে থাকে এবং কোন প্রকারের অ্যাজমা রোগী আপনি তা নিজে নিজেই নিরূপণ করতে পাৱেন। তবে আৱো নিশ্চিত হতে কিছু ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা করে নিতে পারেন। যেমন:
1. Peak Expiratory Flow(PEF)
2. Spirometry FEV/VC
3. Chest X-ray
আর এলার্জিক অ্যাজমা হলে-
1. Skin prick test
2. IgE
3. Full blood picture(eosinophilia)

এর পরের পোস্টে হোমিও চিকিৎসাৱ আলোকে অ্যাজমা রোগ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময়ে আলোচনা হবে।

#Asthma
#এ্যাজমা
#হাঁপানি

Read more →

জেনে নিন, খুব সহজে অ্যাজমা তথা হাঁপানিৱ টান ও শ্বাসকষ্ট নিয়ন্ত্রণে ও নিৱাময়ে হোমিও চিকিৎসা।



 ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিওৱ  পক্ষ থেকে সবাইকে প্রীতি ও শুভেচ্ছা। গত সপ্তাহে অ্যাজমা তথা হাঁপানি সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আজ হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে এর নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময় সম্পর্কে আলোচনা করব। একিউট অ্যাজমা চিকিৎসার মাধ্যমে পুরোপুরি ভালো হলেও ক্রনিক অ্যাজমা  পুৱোপুৱি ভাল হওয়া ৱোগীর সংখ্যা অনেক কম। তবে হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে হাঁপানির টান ও শ্বাসকষ্ট নিয়ন্ত্রণ খুব সহজে হয়। এজন্য ক্লাসিকাল হোমিওপ্যাথির ধাতুগত চিকিৎসা অ্যাজমা রোগের জন্য সর্বোত্তম চিকিৎসা পদ্ধতি। এখন অ্যাজমা রোগ নিরাময় ও নিয়ন্ত্রণে হোমিওৱ সবচেয়ে কার্যকরী কয়েকটি ঔষুধ নিয়ে আলোচনা করব-

# মেডোহ্রিনাম- মায়াজম বিবেচনায় হাঁপানি ৱোগীভেদে সাইকোসিস বা টিউবারকুলার অন্তর্ভুক্ত। জিনগতভাবে পরিবারে হাঁপানির সমস্যা। শীতকালে কিংবা বর্ষাকালে হাঁপানিৱ টান ও শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় এবং শ্বাসকষ্টের সময় জিহবা বের করে ৱাখলে বা উপুড় হয়ে শুয়ে থাকলে আরাম পায়, স্মরণ শক্তি লোপ পায়। এমন হাঁপানি রোগী মেডোতে নিরাময় হয়।

# নেট্রাম সালফ- যেসব হাঁপানি রোগী সাইকোসিস মায়াজমেৱ অন্তর্ভুক্ত এবং বর্ষাকালে স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে জলীয় খাবারের কারণে হাঁপানি শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। তাছাড়া যেসব রোগীর এলার্জিৱ জন্য হাঁপানিৱ শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। তাদের জন্য নেট্রাম সালফ মহামূল্য ঔষধ।

# টিউবাৱকুলিাম- যেসব পরিবারে যক্ষার ইতিহাস আছে এবং যাদের প্রায় সারাবছরই ঠান্ডা লাগার প্রবণতা থাকে। একটুতেই ভীষণ রেগে যায় কিন্তু মন অনেক নরম। আবাৱ একটুতেই ঠান্ডা লাগে এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এসব হাঁপানি রোগীদের জন্য টিউবারকুলিনাম/ব্যাসিলিনাম।

# সোৱিনাম- যেসব রোগী খুব নোংরা, অগোছালো, গোসল করতে চায়না, শ্বাস-প্রশ্বাসে দুর্গন্ধ থাকে এবং হাঁপানির শ্বাসকষ্টের সময় হাত পা ছড়িয়ে চিৎ হয়ে শুয়ে থাকলে আরাম পায়, তাদেৱ জন্য সোৱিনাম।

# কেলি বাইক্রম- যাদের শীতকালে ঠান্ডা কারণে হাঁপানির টান ও শ্বাসকষ্ট বৃদ্ধি পায় এবং সব সময় গলায় শ্লেমাৱ উপস্থিতি থাকে, এমন রোগীর জন্য কেলি বাইক্রম।

# এসপিডস পার্মা- হাঁপানি ছাড়াও যেকোনো শ্বাসকষ্টের রোগীর দ্রুত উপশমেৱ জন্য এসপিডস পার্মা মাদাৱ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঔষুধ।

# এমিল নাইট্রেট- অত্যাধিক টান ও শ্বাসকষ্টে ভুগতে থাকা হাঁপানি রোগীর অতি দ্রুত শ্বাস কষ্ট ও টান উপশমের জন্য এমিল নাইট্রেটেৱ কয়েক ফোঁটা ৱুমালে নিয়ে নিঃশ্বাস নিতে হবে। এতে রোগীর রোগ নিয়ন্ত্রণে থাকবে কিন্তু নিরাময় হবে না।

রোগীর শারীরিক, মানসিক ও রোগের তীব্রতাৱ উপৱ বিবেচনা করে মাত্রা ও শক্তি নির্ধারণ করতে হবে। এজন্য নিকটস্থ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ওষুধ খাওয়াই উত্তম।

Read more →

ব্রংকাইটিস কি? খুব সহজেই জেনে নিন, ব্রংকাইটিস কেন হয়? হলে কি লক্ষণ প্রকাশ পায় এবং কিভাবে খুব সহজে নির্ণয় কৱা যায়?



ব্রংকাইটিসও নিউমোনিয়াৱ মত একটি  ফ্লুু জাতীয় রোগ এবং লক্ষণ প্রায় একইরকম প্রকাশ পায় আর এই জন্যই ব্রংকাইটিসেৱ প্রথম অবস্থায় সবাই একে নিউমোনিয়া বলে বসে বা নিউমোনিয়ার চিকিৎসা দেয়। 

# ব্রংকাইটিস কি?

মানবদেহের শ্বাসনালির সংক্রমণই হচ্ছে ব্রংকাইটিস। অর্থাৎ, শ্বাসনালীর ভিতরে আবৃত ঝিল্লিতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণকেই ব্রংকাইটিস বলে। এ সংক্রমণের ফলে ঝিল্লিগাত্রে প্রদাহ হয়। এ রোগটি এক ধরণের ভাইরাস থেকেও হয়।

এটি একটি সাধারণ ফুসফুসের অবস্থা, যেখানে ফুসফুসের শ্বাসনালী উদ্দীপ্ত হয়। আর এ শ্বাসনালী গুলো ফুসফুসের ভিতরে ও বাইরে বাতাস নিয়ে যায় এবং বাতাস চলাচলের জায়গা সরু হওয়ার কারণে শ্বাস-প্রশ্বাসে অসুবিধা করে মানে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। ঘন মিউকাস সৃষ্টি হবার জন্য সাধারণত ব্রংকাইটিসে কাশি হতে দেখা যায়।

# কেন ব্রংকইটিস হয়?

* ধুলাবালি ও ধোঁয়াময় পরিবেশের জন্য।
* অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করলে।
* স্যাঁতস্যাতে ধূলিকণা মিশ্রিত আবহাওয়াৱ জন্য 
* ঠান্ডা লেগে হয়
* যাৱা নিয়মিত ধূমপান করে। উপরোক্ত ইত্যাদি কারণে ব্রংকাইটিস নামক রোগ হতে পারে।

# ব্রংকাইটিস হলে যেসব লক্ষণ প্রকাশ পায়-

* কাশি ও শ্বাসকষ্ট হয়।
* বুক শক্ত হয়ে যায় ও বুকে ব্যথা করে
* কাশির সময় বুকে বেশ ব্যথা অনুভব হয় বলে কাশি দিতে ভয় পায়।
* শক্ত খাবার খেতে পারে না।  বুকে খাবার আটকে যাবে এমন অনুভূতি হয়।
* সাথে জ্বর থাকতে পাৱে।
*  শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
* কাশির সাথে অনেক সময় কফ বা রক্ত বের হয় ইত্যাদি।

# খুব সহজে বংক্রাইটিস নির্ণয়-  শিশু, বয়স্ক বা যেকোনো বয়সের মানুষের মাঝে যদি উপরোক্ত লক্ষণগুলো দেখা দেয় তাহলে সর্বপ্রথম খুব সহজে দুটি টেস্ট করে ব্রংকাইটিস না নিউমোনিয়া তা নির্ণয় করা সম্ভব। এজন্য আমরা নিজেরাই সকালের কফ পরীক্ষা করে নিতে পারি এবং বুকের এক্সরে করে নিতে পারি। এ দু'টি টেস্টেৱ রেজাল্ট নির্ণয় করে দিবে ব্রংকাইটিস হয়েছে কিনা?

Read more →

All posts

জেনে নিন, হোমিও চিকিৎসা কখন সেৱা ও সর্বোচ্চ কার্যকরী চিকিৎসা?

একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম ও জীবনযাপন নৱমাল ভাবে চলে।  কিন্তু হঠাৎ করেই যদি শরীরে কোন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তখন স্...