হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় পাইলস/ অর্শ, ফিস্টুলা, হার্নিয়া, মৃগী,ITP, IBS, IBD, এইচ পাইলোরি,হেপাটাইটিস , লিভার ও স্তন ক্যান্সার, পিত্তথলি ও কিডনি পাথর, সিস্ট, , বাত-ব্যথা, সায়েটিকা ও হাঁড়ের ব্যথা, যৌনসমস্যা, বীর্যপাতলা, দ্রুত বীর্যপাত, জরায়ুতে ফাইব্রয়েড, ওভারিয়ান ,চকলেট সিস্ট, অনিয়মিত ঋতু, বন্ধ্যাত্ব, স্তনে চাকা, টিউমার,আচিঁল, হাঁপানি/এ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, পলিপাস, নাক বন্ধ, শিশুর নিউমোনিয়া,চর্মরোগ, সোরাইসিস, চুলকানি,এলার্জি ভেরিকোসিল ও যেকোন মানসিক ৱোগী সুস্থ হয় । হোমিও চিকিৎসা নিন, সুস্থ থাকুন।
![]() |
নিউমোনিয়া হচ্ছে ফুসফুসে জীবাণুর সংক্রমণজনিত একটি রোগ। বয়স্কদের বেশী হলেও শিশু, তরুণ সহ স্বাস্থ্যবান লোকদেরও রোগটি হতে পারে।
নিউমোনিয়া শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশী সবাই পরিচিত। এটি হচ্ছে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া অথবা ছত্রাকের সংক্রমণে ফুসফুসের প্রদাহজনিত জনিত রোগ। এ রোগ সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের অর্থাৎ যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল গেছে ও শিশুদেৱ বেশী হয়ে থাকে। তবে তরুণ এমনকি স্বাস্থ্যবান লোকদেরও হতে পারে সময়মতো চিকিৎসা না করলে এর কারণে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
# নিউমোনিয়া কি?
ফুসফুসের এক ধরনের ইনফেকশনের নাম নিউমোনিয়া। এটি সাধারণত শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহের জন্য হয়ে থাকে, যা ইংরেজিতে বলা হয় রেসপাইরেটরি ট্রাক্ট ইনফেকশন (Respiratory tract Infection)। এই প্রদাহ যখন জীবাণুঘটিত বা সংক্রমণজনিত হয়ে রোগ তৈরি হয়, তখন এটিকে নিউমোনিয়া বলে।
# যেসব লক্ষণে বুঝবেন নিউমোনিয়া-
* জ্বর ও ক্লান্তি অনুভব করা,
* মাত্রাতিরিক্ত ঘাম সাথে কাশি হওয়া,
* শ্বাস-প্রশ্বাসের কষ্ট,
* বুকব্যথা ও শরীরে কাঁপুনি, * মাথাব্যথা ও শরীরের মাংসপেশি ব্যথা,
* খাওয়ার প্রতি অনীহা ও বমি বমি ভাব।
# নিউমোনিয়া হওয়াৱ পেছনে যা দায়ী- আমরা দেখি ঠান্ডা কালে মানে শীতকালে নিউমোনিয়ার প্রকোপ বেশি দেখা দেয়। তাই তাই শীতকালেৱ ঠান্ডা কে নিউমোনিাৱ জন্য আমরা দায়ী করি। কিন্তু বাস্তবে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাক ফুসফুস কে আক্রমণ করে প্রদাহের সৃষ্টি করে। শীতকালের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক মানবদেহে ছড়ানোর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ পায়। নিউমোনিয়ার জন্য এৱাই মূলত দায়ী।
#EasyLifestyleHomeo
#Pneumonia
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম ও জীবনযাপন নৱমাল ভাবে চলে। কিন্তু হঠাৎ করেই যদি শরীরে কোন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তখন স্...