হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় পাইলস/ অর্শ, ফিস্টুলা, হার্নিয়া, মৃগী,ITP, IBS, IBD, এইচ পাইলোরি,হেপাটাইটিস , লিভার ও স্তন ক্যান্সার, পিত্তথলি ও কিডনি পাথর, সিস্ট, , বাত-ব্যথা, সায়েটিকা ও হাঁড়ের ব্যথা, যৌনসমস্যা, বীর্যপাতলা, দ্রুত বীর্যপাত, জরায়ুতে ফাইব্রয়েড, ওভারিয়ান ,চকলেট সিস্ট, অনিয়মিত ঋতু, বন্ধ্যাত্ব, স্তনে চাকা, টিউমার,আচিঁল, হাঁপানি/এ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, পলিপাস, নাক বন্ধ, শিশুর নিউমোনিয়া,চর্মরোগ, সোরাইসিস, চুলকানি,এলার্জি ভেরিকোসিল ও যেকোন মানসিক ৱোগী সুস্থ হয় । হোমিও চিকিৎসা নিন, সুস্থ থাকুন।
# ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
যাদের বিছানায় শুয়ে দীর্ঘসময়ে ও ঘুম আসতে চায়না। ঠিক তাদের ক্ষেত্রে এই কৌশলটি কাজে লাগবে।
কর্মব্যস্ত দিনের শেষে বিছানায় গড়িয়ে লম্বা ঘুম। ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের পর ফের চাঙ্গা হয়ে নতুন করে কাজে লেগে পড়া। এ স্বপ্ন আমরা অনেকেই দেখি। কিন্তু বাস্তবে আর তেমনটা হয়ে ওঠে না সবার ক্ষেত্রে। বিছানায় শুয়েই সহজে ঘুম আসতে চায় না অনেকের। আর তার উপর স্মার্টফোনের নেশায় আসক্ত হলে তো আর কথাই নেই। ঘরের আলো নিভিয়েই দীর্ঘক্ষণ স্মার্টফোনের দিকে চেয়ে থেকে নষ্ট হয় আরও খানিকটা সময়। রাতে আবার অনেকেৱ বার বাৱ ঘুম ভেঙে যায়। তাহলে উপায়? এ সমস্যা থেকে কিভাবে পরিত্রান পাওয়া যেতে পারে? আৱ ঘুম না হওয়ার চিন্তা যদি মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে। তাহলে তো ঐ রাত নির্ঘুম কাটাতে হয়। তাই বিছানায় শোয়ার মিনিট খানেকের মধ্যেই ঘুম আসার একটি অত্যন্ত সহজ কৌশল রপ্ত করে দেখতে পারেন।
একটি বিশেষ শ্বাসক্রিয়ার অভ্যাস মনোযোগ সহকারে করে ফেলতে পারলেই তাড়াতাড়ি ঘুম এসে যাবে। যে অভ্যাসের পোশাকি ভাষা ‘৪-৭-৮’। যাদের রাতে ঘুম আসে না তাদের জন্য এই সহজ উপায়ের পথ বাতলেছেন লেখক ডক্টর অ্যান্ড্রু ওয়েইল। ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘুমের দেশে পৌঁছে যেতে কীভাবে নিঃশ্বাস নিতে হবে?
লেখক জানান, প্রথমে নাক দিয়ে চার সেকেন্ড শ্বাস নিন। তারপর সাত সেকেন্ড শ্বাসক্রিয়া আটকে রাখুন। আর আগামী ৮ সেকেন্ড মুখ দিয়ে আস্তে করে রিলাক্স মুডে নিঃশ্বাস ত্যাগ করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত ঘুম না আসে এভাবেই শ্বাসক্রিয়া চালান। বেশিক্ষণ না, মিনিট খানেকের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়বেন।
লেখকের মতে, এর ফলে হৃদপিণ্ডে কেমিক্যালের প্রভাব কমে যায়। আর তাতেই চটজলটি ঘুম এসে যায়।
আরেক লেখক আলিনা গোঞ্জালেজ বলছেন, “এমন অদ্ভুত অভ্যাসে যে তাড়াতাড়ি ঘুম আসে, বিষয়টা প্রথমে আমার কিছুতেই বিশ্বাস হয়নি। একপ্রকার পরীক্ষা করতেই ট্রিকটা করে দেখি। কিন্তু পরের দিন সকালে উঠে মনেই করতে পারলাম না শেষ আট সেকেন্ডের পর আর জেগেছিলাম কিনা। এতটাই গভীর ঘুম এসে গিয়েছিল। এই টেকনিকটা যেন ড্রাগের মতো কাজ করল।” আসলে এভাবে নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস নিলে দেহ-মন দুইই শান্ত হয়ে যায়। আর উত্তেজনা থেকে আপনাকে অনেকখানি দূরে নিয়ে যায়। তাই রাতে নিশ্চিন্ত ভাল ঘুমের জন্য একবার ‘৪-৭-৮’ ট্রিকটি ট্রাই করেই দেখুন না। ওদের মত আপনিও নিমিষেই ঘুমের দেশে চলে যেতে পারেন।
#Insomonia
#Sleepingproblem
#ঘুমেৱসমস্যা
আমৱা দৈনন্দিন জীবনে ছোটখাটো বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হয়। যেমন মাথাব্যথা, কান ব্যথা, দাঁত ব্যথা, পেট ব্যাথা সহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ব্যথাৱ সম্মুখীন হয়। এসব ক্ষেত্রে প্রথমেই আমরা ডাক্তারের কাছে যেতে চাই না। তাই আমৱা প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে কিছু ঘরোয়া কার্যকরী চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারি। যেমন হুটহাট করে অনেকেই দাঁত ব্যথায় ভোগেন। ঠিক তাদের জন্য আজকে ঘরোয়া দশটি দাঁতের ব্যথা কমানোর জন্য কার্যকরী টোটকা-
1. লবণের সঙ্গে গোলমরিচ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। দাঁতে লাগিয়ে রাখুন কয়েক মিনিট, দিনে কয়েকবার। দাঁতের ব্যথা কমে যাবে। ব্যথা কমে গেলেও কয়েকদিন এটা করুন।
2. এক কোয়া রসুন থেঁতলে নিয়ে অল্প একটু লবণ মিশিয়ে দাঁতে লাগান। বেশি যন্ত্রণা হলে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খান, চমৎকার রেজাল্ট পাবেন।
3. দুটি লবঙ্গ থেঁতো করে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগান। অথবা দুটি লবঙ্গ চিবিয়ে ব্যথার স্থানে জিভ দিয়ে চেপে রাখুন। দেখবেন ব্যাথা অনেক কমে গেছে।
4. এক টুকরা কাঁচা পেঁয়াজ চিবিয়ে খেয়ে নিন।
যদি বেশি ঝাঁঝ লাগে তবে দাঁতের ওপর পেঁয়াজ চেপে রাখলে আরাম পাওয়া যাবে।
5. আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো এক টেবিল চামচ সরিষার তেল ও লবণেৱ সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগান। দু মিনিটেই ব্যথা শেষ।
6. দাঁত, মাড়ি, গলার ব্যথা কমাতে খুব ভাল কাজ করে লবণ পানি। এক গ্লাস অল্প গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে কুলকুচি করুন।
7. পেয়ারা পাতা দাঁত ব্যথায় দারুণ উপকারী। দুটি পেয়ারা পাতা চিবিয়ে ব্যথাওয়ালা দাঁতে চেপে রাখুন। আরাম পাবেন।
8. তুলায় কয়েক ফোঁটা ভ্যানিলা এক্সট্রাক্ট নিয়ে দাঁতে চেপে ধরে রাখুন।
9. দূর্বা ঘাসের রস দাঁতের ব্যথা কমাতে পারে। এটা দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সহায়তা করে।
10. সবশেষ উপায় হলো বরফ। হাতের কাছে কোনো কিছু না পেলেও যদি শুধু বরফ পাওয়া যায়, তবে কাজ হবে। এক টুকরা বরফ তুলা বা কাপড়ে মুড়ে দাঁতে চেপে রাখুন, ব্যথা কমতে থাকবে।
#দাঁত
#Dental
**ইজি লাইফস্টাইল & হোমিও**
এলার্জি এক অসহনীয় অটো ইমিউনিটি সিস্টেমেৱ ব্যাধি, যা জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। এলার্জিতে হাঁচি থেকে শুরু করে খাদ্য, ধুলাবালিতে ভীষণ প্রতিক্রিয়ায় শ্বাসকষ্ট, শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চুলকানি, এমনকি শরীরের ভেতরের বিভিন্ন অঙ্গ অতি সংবেদনশীল হয়ে কষ্ট দিতে থাকে । এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা ভুক্তভোগী মাত্রই জানে। উপশমের জন্য কতো কিছুই না করতে হয় আমাদের। এলার্জি একবার যাৱ দেখা দেয়, তার আর রক্ষা নাই। এই বিরক্তকর এলার্জি ভালো করার জন্য অনেক কিছুই করেছেন। কিন্তু তা থেকে রেহাই পাননি। তাই এবার বিনা পয়সায়, বিনা চিকিৎসায় এলার্জিকে গুডবাই জানান এই জীবন অতিষ্ঠকারী এলার্জিকে।
# বিনা চিকিৎসায়, বিনা পয়সায় এলার্জি থেকে মুক্তি পেতে যা করতে হবে আমাদের--
আশা করি, নিমগাছ আমরা সবাই চিনি। এই পরিচিত নিম গাছের টাটকা সবুজ পাতা সংগ্রহ করে পানিতে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে। এরপর খুব ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে যাতে পাতাগুলো কুরকুরে মুরমুরে হয়। এবাৱ শুকনো নিম পাতাগুলো পাটায় পিষে গুড়ো করতে হবে এবং সেই গুড়ো ভালো একটি কৌটায় ভরে রাখতে হবে। ব্যস, হয়ে গেল এলার্জি বিদায়ের টনিক । এবার ১ চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুঁড়ো ও এক চা চামচ ইসবগুলের ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন এবং প্রতিদিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাত্রে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। প্রথমে তিতার কারণে কষ্ট হতে পারে। তবে কয়েকদিন খেলেই অভ্যাসে পৱিনতি হবে। এভাবে ২১ দিন একটানা খেতে হবে। কার্যকারিতা শুরু হতে ১ মাস লেগে যেতে পারে। এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের
হয়ে যায়।
#এলার্জি
#Alergii
বর্তমান যুগে যৌন সমস্যা একটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার ফলে অনেকেৱ মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দিচ্ছে। এই সমস্যা নিয়ে প্রতিনিয়ত চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হচ্ছেন অনেকেই। এদের মাঝে শতকরা ৯৯ ভাগই পুরুষ। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সকলেই কমবেশি একই ধরনের সমস্যার কথা বলেন এসময়। প্রত্যেকেই মনে করেন তার সমস্যা আর কারো হয় না এবং এই সমস্যা থেকে মুক্তি নেই। তখন দু:চিন্তার কারণে শারীরিক সমস্যার থেকে বড় হয়ে দেখা দেয় মানসিক সমস্যা। অথচ কিছু সাধারণ খাবারেই আছে অধিকাংশ যৌন সমস্যার ভালো সমাধান।
সমস্যায় পড়লে আমরা ওষুধের মাঝে মুক্তি খুঁজি, অথচ আশেপাশের কত খাবারে যে রয়েছে যাদুকরী কেরামতি সেটা আমরা অনেকেই জানি না।
সবুজ শাকপাতা দিয়ে শুরু করা যাক। দেশি সবুজ শাক, পালং শাক, লাল শাক ইত্যাদি পাতা অবহেলা করবেন না। ব্রুকলি, স্পিনেচ, ফুলকপি, বাঁধাকপি এসব সবজিতে রয়েছে ভিটামিন বি সহ অন্যান্য এন্টি অক্সিডেন্ট যেগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অপরিহার্য।
ডিম খাবেন। ডিমে পাবেন শরীরের বৃদ্ধির জন্য আমিষ এবং বিভিন্ন ভিটামিন। সুস্থ যৌন জীবন যাপনে আমিষের প্রয়োজন রয়েছে। আমিষ ছাড়া দেহের বৃদ্ধি ও ক্ষয় পূরণ হয় না।
প্রতিদিন ফল খেতে হবে। দেশি টক ফল খেতে পারেন। লেবু, বাতাবি লেবু, কমলা লেবু, মাল্টা ইত্যাদি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল প্রয়োজন প্রতিদিন। গরমের দিনে খাবেন তরমুজ। তরমুজে রয়েছে মহা উপকারী এক রাসায়নিক সিট্রুলিন; পুরুষের জন্য যার ভূমিকা সর্বজন স্বীকৃত। দেশি জাম, বিদেশি স্ট্রবেরি ইত্যাদি ফলেও রয়েছে এধরণের গুণাবলীচা পান করবেন প্রতিদিন। দিনে এক বা দুই কাপ চা পান করলে দেহে প্রবেশ করে বিভিন্ন এন্টি অক্সিডেন্ট, যা পুরুষের নানা সমস্যার সমাধানে সিদ্ধহস্ত।
পুরুষের সক্ষমতার পেছনে জিঙ্ক বা দস্তার বিশাল ভূমিকা রয়েছে। মাংসে পাবেন জিঙ্ক। অনেকেই খাবারের মেনু থেকে প্রাণীজ আমিষ তথা মাংস বাদ দিয়ে দেন, এটা ঠিক না। মাংস খাবেন পরিমিত পরিমাণে। এর সাথে সুষম খাদ্য দুধ পান করবেন। দুধেও পাবেন জিঙ্ক।
নিয়মিত বাদাম খাওয়া খুব ভালো একটা অভ্যাস। বাদামের তেল রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে। এটা পুরুষদের জন্য খুব উপকারী। দেশি বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম ইত্যাদি যেকোনো বাদামেই এই উপকার পাবেন। বাদামে আরো রয়েছে ভিটামিন ই যার সুনাম রয়েছে বার্ধক্যের সাথে যুদ্ধে।
সামুদ্রিক মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ জীবনের অন্যতম উপাদান। জাতীয় মাছ ইলিশ এই ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিডে ভরপুর, অন্যান্য সামুদ্রিক মাছেও পাবেন প্রচুর পরিমাণে এই তেল। মাছে আরো রয়েছে আরজিনিন নামে একধরনের যৌগ যার একটি কাজ হচ্ছে পুরুষদের সক্ষমতায় সহায়তা করা।
চকোলেটের মাঝে ডার্ক বা কালো রঙের চকোলেটে রয়েছে ফেনথায়লামিন নামের রাসায়নিক পদার্থ যা শরীরে বাড়তি উদ্দিপনা যোগায়।
আমাদের দেশে ত্রিশোর্ধ মানুষেৱ অর্শ বা হেমোরয়েড/পাইলস ( গ্রামে বুটি রোগ বলে) বেশি দেখা দেয়। এই ৱোগ টি বেশ কষ্টদায়ক। ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়ার অভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য, স্থূলতা, গর্ভাবস্থায়, দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে অথবা বসে থাকার অভ্যাস, ব্যায়াম না করা ইত্যাদি কারণে অর্শ রোগ শরীরে বাসা বাঁধে বা বাড়তে থাকে। সাধারণত ওষুধ বা অস্ত্রপচারের মাধ্যমে পাইলসের চিকিৎসা হয়ে থাকে। তবে কিছু ঘরোয়া উপায়েও এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। আসুন জেনে নেওয়া যাক ঘরোয়া উপায়গুলো:
# অলিভ অয়েল: অর্শরোগের সবচেয়ে বড় প্রতিশেষধ হচ্ছে অলিভ অয়েল। টয়লেটে যাওয়ার আগে মলদ্বারে অলিভ অয়েল ব্যবহার করুণ, যন্ত্রণা উপশম হবে। এছাড়া রোজ এক চা চামচ অলিভ অয়েল খান। এটি দেহের প্রদাহ দ্রুত হ্রাস করতে সাহায্য করে। অর্শরোগে নিরাময়ের ক্ষেত্রে এটি খুবই কার্যকরী।
# আদা ও লেবুর রস: ডিহাইড্রেশন অর্শরোগের অন্যতম আরেকটি কারণ। আদাকুচি, লেবু এবং মধু মিশ্রণ দিনে দু’বার খান। এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে অর্শরোগ দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আসে। এছাড়া দিনে অন্তত ২-৩ লিটার পানি খেলেও অনেকটা উপকার পাওয়া যায়।
# বরফ: ঘরোয়া উপায়ে অর্শ নিরাময় করার অন্যতম উপাদান বরফ। বরফ রক্ত চলাচল সচল রাখে এবং ব্যথা দূর করে দেয়। একটি কাপড়ে কয়েক টুকরো বরফ পেঁচিয়ে ব্যথার স্থানে ১০ মিনিট রাখুন। এভাবে দিনে বেশ কয়েকবার বরফ ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবেন।
# অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার: একটি তুলোর বলে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার লাগিয়ে ব্যথার স্থানে লাগান। শুরুতে এটি জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করবে, কিন্তু কিছুক্ষণ পর এই জ্বালাপোড়া কমে যাবে। এটি পদ্ধতিটিও দিনে বেশ কয়েকবার অবলম্বন করুন। অভ্যন্তরীণ (ইন্টারনাল) অর্শরোগের জন্য এক চা চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এক গ্লাস জলে মিশিয়ে দিনে দু’বার খান। এর সঙ্গে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিতে পারেন।
# অ্যালোভেরা: বাহ্যিক (এক্সটারনাল) অর্শরোগের জন্য আক্রান্ত স্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন। এটি দ্রুত ব্যথা কমিয়ে দিতে সাহায্য করবে।
অভ্যন্তরীণ অর্শরোগের ক্ষেত্রে অ্যালোভেরা পাতার কাঁটার অংশ কেটে জেল অংশটুকু একটি প্ল্যাস্টিকের প্যাকেটে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। এ বার এই ঠান্ডা অ্যালোভেরা জেলের টুকরো ক্ষত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এটি জ্বালা, ব্যথা, চুলকানি কমিয়ে দিতে সাহায্য করবে।
#EasyLifestyleandhomeo
#অর্শ-পাইলস
মন ভাল তো সব ভালো। মন ভাল না থাকলে দেখবেন আপনার কোন কিছুই ভালো লাগবে না। আৱ এই মন হুটহাট অল্পতেই খারাপ হয়ে যায়। তাই মনকে সবসময় ভালো রাখতে চাইলে কিছু কৌশল অবলম্বন করা উচিত। আগে জানতে হবে আমার মন কি চায়? কোন ব্যাপার গুলো মনে দোলা দেয়। কারণ ছোট ছোট কারণে যেমন মন খারাপ হয়ে যায়। তেমনি ছোট্ট ছোট্ট কিছু কারণে মন অনেক ভাল হয়ে যায়। তাই আমাদের সবকিছুতেই ভাল লাগা খুঁজে বের করতে হবে। যেমন চা পান কৱলেন। এমনটা না করে দরকার হলে একটু বেশি করে চা নিয়ে আয়েশ করে ধীরে ধীরে চুমুক দিয়ে চা টা পান করুন। দেখবেন, আগের চেয়ে ভালো লাগছে। অবসর সময়ে জনস্বার্থে ছোটখাটো কিছু করার চেষ্টা করুন। দেখবেন মনে অনেক ভালোলাগা আসবে। প্রিয়জনকে নিয়ে ভাবুন। সুন্দর কিছু সময় কাটানোর কল্পনা ভেবে রাখতে পারেন। ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে থাকুন এবং সে অনুযায়ী এগুতে থাকুন। দেখবেন মনে ভালোলাগাৱ বাতাস বইছে। কোন কারণে মন বেশি খারাপ থাকলে আরও কিছু কৌশল অবলম্বন করতে পারেন। যেমন-
# হাসির অনুষ্ঠান দেখুন: প্রিয় ড্রামা বা ট্র্যাজেডি সিরিজগুলো বাদ দিয়ে কমেডি সিরিজ দেখুন। হাসির সিরিয়াল বা সিনেমা মন ভালো করে তুলতে সাহায্য করে। ফানি ভিডিও ক্লিপগুলো অনেক সহায়ক হতে পারে।
# মন ভালো করা গান: ‘স্যাড সং’ বা মৃদু লয়ের গান যতই প্রিয় হোক না কেনো মন খারাপ থাকলে এই ধরনের গানগুলো এড়িয়ে চলতে হবে। বরং মজার ও মন ভালো করা গানগুলো শোনার চেষ্টা করুন। ভালো গান শোনার ফলে শরীরে ডোপামাইন নামক একটি হরমোন নিঃসৃত হয় যা মন ভালো করে তুলতে সাহায্য করে।
# প্রিয় মানুষদের সঙ্গে কথা বলুন-
ফোনে কথা বলুন অথবা ব্যস্ততার মাঝে সময় বের করে পরিবারের সঙ্গে বা প্রিয় বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করে আসুন। তাদের সঙ্গে নিজের সমস্যা এবং মন খারাপের কারণ নিয়ে কথা বলুন। মানসিক চাপের বিষয়গুলো নিয়ে প্রিয় মানুষদের সঙ্গে কথা বললে মন অনেক হালকা মনে হয়। তাছাড়া কথা বলার মাধ্যমে অনেক সময় সমস্যার সমাধানও বেরিয়ে আসে।
# শখের কাজ করুন: ছবি আঁকা, গান গাওয়া বা পছন্দের বাদ্যযন্ত্র বাজানো শেখা, বাগান করা ইত্যাদি যেকোনো পছন্দের কাজ বেছে নিতে পারেন শখ হিসাবে। তাছাড়া নতুন কোনো খাবারও রান্না করতে পারেন নিজের ও পরিবারের জন্য। এ ধরনের কাজগুলো আপনাকে ব্যস্ত রাখবে এবং মানসিক অবসাদও দূর করবে।
# ব্যায়াম করুন: শুধু সুস্বাস্থ্যের জন্য নয়, মন ভালো রাখতেও ব্যায়াম বেশ উপযোগী। মাত্র পাঁচ মিনিট টানা ব্যায়াম করলে এন্ড্রোফিন নামক হরমোন নিঃসৃত হয়। যা ১২ ঘণ্টা মন ভালো রাখতে সহায়তা করে। এর জন্য জিমে যাওয়া তেমন জরুরিনয়। ঘরেও করা যায় এমন ব্যায়াম করলেও তা মানসিক অবস্থার উন্নতিতে সহায়তা করবে।
মন ভালো থাকলে পুরো দেহ সুস্থ থাকে। রোগবালাই কাছে ঘেঁষতে পারে না। আর সুস্থ মন, সুস্থ দেহ ভবিষ্যতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে একধাপ এগিয়ে দেয়।
কোন বিবাহিত নারী তার মাসিকের সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর এই চিন্তায় পড়েন তিনি অন্তঃসত্ত্বা কিনা? আসলেই কি তিনি মা হতে চলেছেন? তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য অনেক সময় ডাক্তারের নিকট যেতে হয়। তো ডাক্তারের নিকট আগেই না গিয়ে বাড়িতেই ঘরোয়াভাবে এই টেস্ট করা যায় খুব সহজে বিনা খরচে। আসলে কোন নাৱী গর্ভধারণ কৱলে শরীরে বিটা এইচসিজি নামে একটি হরমোন তৈরি হয়। যার উপস্থিতি প্রস্রাবেও নির্ণয় করা যায়। তাই বাড়িতে থাকা টুথপেস্ট বা ভিনেগার দিয়ে খুব সহজেই পরীক্ষা করা যায়
# টুথপেয়স্ট: টুথপেস্ট সবার বাড়িতেই থাকে। তাই আপনি গর্ভবতী কিনা এটা বুঝতে সবচেয়ে সহজে এবং ঘরোয়া ভাবে পৱিক্ষা কৱে নিতে পাৱেন এই টুথপেস্ট দিয়ে। একটি পরিষ্কার কন্টেইনারে আপনার সকালের ইউরিনের সাথে অল্প কিছু টুথপেস্ট মিশিয়ে নিন। কিছুক্ষণ এভাবে রেখে দিন। যদি ইউরিন নীল রং ধারণ করে অথবা ফেনা উঠে যায় তবে বুঝতে হবে আপনি গর্ভবতী। তবে হ্যাঁ অব্যশই সাদা টুথপেস্ট ব্যবহার করবেন।
# ভিনেগাৱ: ভিনেগার দিয়ে খুব সহজেই পরীক্ষা করা যায়। সকালের প্রথম ইউরিনের সাথে ভিনেগার মিশিয়ে নিন। যদি এর রং পরিবর্তন হয় তবে বুঝতে হবে আপনি গর্ভবতী। আর যদি কোন রং পরিবর্তন না হয় তাহলে আপনি গর্ভবতী না।
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম ও জীবনযাপন নৱমাল ভাবে চলে। কিন্তু হঠাৎ করেই যদি শরীরে কোন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তখন স্...