হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় পাইলস/ অর্শ, ফিস্টুলা, হার্নিয়া, মৃগী,ITP, IBS, IBD, এইচ পাইলোরি,হেপাটাইটিস , লিভার ও স্তন ক্যান্সার, পিত্তথলি ও কিডনি পাথর, সিস্ট, , বাত-ব্যথা, সায়েটিকা ও হাঁড়ের ব্যথা, যৌনসমস্যা, বীর্যপাতলা, দ্রুত বীর্যপাত, জরায়ুতে ফাইব্রয়েড, ওভারিয়ান ,চকলেট সিস্ট, অনিয়মিত ঋতু, বন্ধ্যাত্ব, স্তনে চাকা, টিউমার,আচিঁল, হাঁপানি/এ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, পলিপাস, নাক বন্ধ, শিশুর নিউমোনিয়া,চর্মরোগ, সোরাইসিস, চুলকানি,এলার্জি ভেরিকোসিল ও যেকোন মানসিক ৱোগী সুস্থ হয় । হোমিও চিকিৎসা নিন, সুস্থ থাকুন।
**ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**
আজকে আমরা জানব কিভাবে গর্ভবতী মায়ের পরিচর্যা ও কিছু নিয়ম মেনে চললে নরমাল ডেলিভারি সম্ভব হয় ,অবশ্যই নর্মাল ডেলিভারি জন্য মাকে মানসিক প্রস্তুতি নিতে হবে।
বর্তমানে সিজারিয়ান ডেলিভারি একটি ফ্যাশনে পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু আমরা সবাই জানি সিজারিয়ান ডেলিভারি স্বাস্থ্যের জন্য এবং বাচ্চার জন্য অনেক ক্ষতি করে I তাই যতটা সম্ভব সিজারিয়ান ডেলিভারি থেকে বিরত থাকতে হবে।
যদি আপনার কোন বড়োসড়ো জটিলতা না থেকে থাকে তবে আপনি অবশ্যই নর্মাল ডেলিভারি করাতে পারবেন I
যদি সামান্য কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলেন এবং সঠিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নেন তাহলে অবশ্যই আমি বলবো নরমাল ডেলিভারি শতকরা 95 ভাগ সম্ভব ।
এজন্য অবশ্যই মাকে কিছু নিয়ম কানুন আগে থেকেই মেনে চলতে হবে I
এই কথাটা বেশি তাদের জন্য প্রযোজ্য যারা বিয়ের দীর্ঘদিন পর বাচ্চা নিতে চান I
এখন কথা না বাড়িয়ে আমি কিভাবে কি কি নিয়ম কানুন মেনে চললে গর্ভবতী মায়ের পরিচর্যাও হবে এবং সেইসাথে নরমাল ডেলিভারি হওয়া সম্ভব এবং তার সম্ভাবনা প্রায়ই 95 ভাগ, তা আপনাদের সাথে শেয়াৱ কৱবো।
# প্রথমেই গর্ভবতী মাকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
# পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে।
# মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে
# হাসিখুশি জীবনযাপন করতে হবে
# হালকা ব্যায়াম ও বিশ্রাম নিতে হবে।
**ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**
হোমিও চিকিৎসা--------
# গর্ভের প্রথম মাস ক্যালকেরিয়া ফ্লোর 12X রোজ রাতে গরম দুধের সাথে খাবেন। এরপর থেকে প্রতি সপ্তাহে একদিন খাবেন।
# গর্ভের দ্বিতীয় মাস ফাইভ ফস 6X রোজ গরম দুধের সাথে দিনে দুইবার খাবেন।
# গর্ভের তৃতীয় মাস ফাইভ ফস 12x রোজ দিনে দুইবার গরম দুধের সাথে খাবেন।
ক্যালসিয়াম ও আয়রনের ঘাটতি না থাকলে আর খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
**ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**
# গর্ভের শেষ 2/3 সপ্তাহ কলোফাইলাম 30 শক্তি প্রতিদিন একবার করে খাবেন। আর যদি কষ্টকর প্রসবের সম্ভাবনা থাকে সিমিসিফিউগা 30 শক্তি রোজ সকালে একবার করে খাবেন।
# বাচ্চার পজিশন যদি ঠিক না থাকে তাহলে পালসেটিলা 200 শক্তি এক সপ্তাহ একবার করে খাবেন। প্রয়োজনে উচ্চ শক্তি। বাচ্চার পজিশন ঠিক রাখার জন্য পালসেটিলার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রসবের ব্যথা উঠলে সহজ ও সুন্দর প্রসবের জন্য পালসেটিলার উচ্চ শক্তি ব্যবহার করতে হয়। বিফলে মেডোরিনাম উচ্চ শক্তি খাওয়ালে দ্রুত সহজ-সুন্দর প্রসব হয়।Easy Lifestyle & Homeo
তবে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েই খাওয়াতে হবে।
#EasyLifestylehomeo
# বেলাডোনা- টনসিলের হোমিও চিকিৎসায় বেলাডোনা একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ঔষুধ। টনসিলের গ্ল্যান্ড দুটি ফুলে যদি খুব লাল দেখায়, জ্বালা থাকে। শিশুর শরীরে যদি জ্বৱ বা উত্তাপ থাক এবং হঠাৎ টনসিলের ব্যথা বেড়ে যাচ্ছে আবার কমে যাচ্ছে। এমন লক্ষণ ভেদে বেলেডোনা খুবই কার্যকরী।
# ব্যারাইটা কার্ব- যেসব শিশু মোটাসোটা, নাদুস নুদুস, খুব সহজ-সরল বুদ্ধি কম, অস্পষ্ট কথা বলে বা তোতলা এবং মিষ্টি খেতে অপছন্দ করে। টনসিলের কারণে খাবার খেতে খুব কষ্ট হয় এমন শিশুর গলায় টনসিল হলে ব্যাৱাইটা কার্ব খুব ভাল কাজ কৱে।
# ব্যারাইটা আয়োডাইড- ক্রনিক বা পুরাতন টনসিলের জন্য ব্যারাইটা আয়োডাইড খুব গুরুত্বপূর্ণ হোমিও ঔষধ। যে সমস্ত শিশুদের বেশ কয়েক বছর ধরে টনসিলের সমস্যা রয়ে গেছে এবং শক্ত হয়ে গেছে টনসিল ভালো হলে আবার দেখা দিচ্ছে। কোনভাবেই পুরোপুরি ভালো হচ্ছে না। এমন পুরাতন টনসিলের ক্ষেত্রে ব্যাৱাইটা আয়োডাইড মহামূল্যবান ঔষুধ।
# হিপাৱ সালফাৱ- টনসিলের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ হোমিও ঔষধ হলো হিপাৱ সালফার। সামান্য ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না এবং ঠান্ডা লাগলে টনসিলের সমস্যা দেখা দেয়। শিশুর গলায় টনসিলের কারণে কাঁটা ফোটার মত অনুভূতি ও খুবই স্পর্শ কাতর হয় এবং খাবার খেতে খুব কষ্ট হয়। এমন লক্ষণ ক্ষেত্রে হিপার সালফার যাদুৱ মত কাজ করে।
# সাইলেসিয়া- যে সমস্ত শিশুর মাথা ও পেট বড় থাকে। ঠান্ডায় টনসিল ফুলে বড় ও শক্ত হয়ে যায় এবং তেমন কোন ব্যথা থাকে না। টনসিলের এমন লক্ষণে সাইলেসিয়া।
# ফাইটোলক্কা- যেসব টনসিলে প্রদাহ দেখা যায়, ব্যথা থাকে এবং পূজ নিঃসরণ হয়, টনসিলেৱ এমন লক্ষণ ক্ষেত্রে ফাইটোলক্কা অত্যন্ত কার্যকরী।
পোস্ট পড়ে ঔষধ প্রয়োগ বাঞ্ছনীয় নয়। প্রয়োজনে আপনার নিকটস্থ কোনো হোমিও ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে ঔষধ প্রয়োগ করেন। কেননা হোমিও চিকিৎসার ক্ষেত্রে ঔষধের শক্তি ও মাত্রা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।
#EasyLifestyleHomeo
# কান্না: আমরা সবাই জানি শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চিৎকার করে কান্না শুরু করে দেয়। এটা হলে একদম স্বাভাবিক। কিন্তু যদি কান্না না করে, এটা একটা সমস্যা। এক্ষেত্রে আমরা হোমিওর প্রাথমিক চিকিৎসা টা অবলম্বন করতে পারি। একোনাইট 30 ঔষধটি পানির সাথে মিশে তিন ঘন্টা অন্তর 2 ডোজ খাওয়াতে পারি। আবার দেখা গেল যে শিশু অনবরত কান্না করতেছে। কোনভাবেই কান্না থামানো সম্ভব হচ্ছে না। ঘন্টার পর ঘন্টা কান্নাকাটি করতেছে। এক্ষেত্রে সিফিলিনাম 200 একমাত্রা খাওয়াতে পারি। আশা করি অবশ্যই আশানুরূপ ফল পাওয়া যাবে।চ
# প্রসাবে ও পায়খানা: জন্মের 12 থেকে 24 ঘণ্টার মধ্যে যদি শিশু প্রস্রাব পায়খানা না করে তবে একোনাইট 30 তিন ঘন্টা অন্তর 2 ডোজ। এতে কাজ না হলে নাক্স ভোম 30/ ওপিয়াম 30 তিন ঘন্টা অন্তর 2 ডোজ। ইনশাল্লাহ আল্লাহ রহমতে শিশুর সমস্যার সমাধান হবে।
# সর্দি: নবজাত শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার দিনেই যদি সর্দি দেখা দেয় তাহলে ডালকামরা 30 তিন ঘন্টা অন্তর অন্তর 3 ডোজ। ব্যর্থ হলে সাম্বুকাস, লাইকো।
# দুধ না খাইলে: নবজাত শিশু জন্মের পর যদি স্তন না টানিলে চায়না 6X 3 তিন ঘন্টা অন্তর অন্তর খাবে।শিশুকে যদি ওষুধ খাওয়ানো সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে শিশুটির মা ওষুধ খেয়ে শিশুকে দুধ খাওয়ালে হবে।
![]() |
সদ্য জম্ম নেওয়া শিশু |
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম ও জীবনযাপন নৱমাল ভাবে চলে। কিন্তু হঠাৎ করেই যদি শরীরে কোন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তখন স্...