হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় পাইলস/ অর্শ, ফিস্টুলা, হার্নিয়া, মৃগী,ITP, IBS, IBD, এইচ পাইলোরি,হেপাটাইটিস , লিভার ও স্তন ক্যান্সার, পিত্তথলি ও কিডনি পাথর, সিস্ট, , বাত-ব্যথা, সায়েটিকা ও হাঁড়ের ব্যথা, যৌনসমস্যা, বীর্যপাতলা, দ্রুত বীর্যপাত, জরায়ুতে ফাইব্রয়েড, ওভারিয়ান ,চকলেট সিস্ট, অনিয়মিত ঋতু, বন্ধ্যাত্ব, স্তনে চাকা, টিউমার,আচিঁল, হাঁপানি/এ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, পলিপাস, নাক বন্ধ, শিশুর নিউমোনিয়া,চর্মরোগ, সোরাইসিস, চুলকানি,এলার্জি ভেরিকোসিল ও যেকোন মানসিক ৱোগী সুস্থ হয় । হোমিও চিকিৎসা নিন, সুস্থ থাকুন।
# যৌন সমস্যায় হোমিও চিকিৎসা এত ফলপ্রসূ কেন--
হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতি এমন একটি পদ্ধতি যেখানে রোগীর সমস্যার অবস্থান নির্ণয়, যৌন সমস্যা কি কারণে হল( হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত রতিক্রিয়া, বংশানুক্রমিক, হরমোনজনিত সমস্যা) তা নির্ণয় করা, যৌনবাহিত কোন রোগ আছে কিনা( সিফিলিস, গনোরিয়া), কোন ধরনের যৌন সমস্যায় ভুগতেছেন( ইৱেকশন জনিত, বীর্য পাতলা, ধ্বজভঙ্গ, যৌন চাহিদা কম, ভয় ও মনে আত্মবিশ্বাসের অভাব) তা নির্ণয়, রোগীর পারিবারিক ইতিহাস জানা, রোগীর শারীরিক মানসিক সকল লক্ষণ রোগলিপিৱ মাধ্যমে সংগ্রহ করে এবং লক্ষণসমূহকে বিবেচনায় এনে সে অনুযায়ী উপযুক্ত একটি মেডিসিন সিলেকশন করে চিকিৎসা দেয়। এতে রোগীভেদে যে কোন মেডিসিন আসতে পারে। হোমিওপ্যাথির এই পদ্ধতি অনুসরণ করে চিকিৎসা নিলে যেকোনো যৌন সমস্যার রোগী আস্তে আস্তে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায়। এতে সময় বেশি লাগতে পারে। তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত একটি চিকিৎসা এবং তা প্রায় শতভাগ কার্যকরী।
# হোমিও চিকিৎসা নিয়েও অনেক ৱোগী কেন সফল হচ্ছে না---
হ্যাঁ সত্যি অনেক অনেক যৌন সমস্যার রোগী হোমিও ঔষুধ খেয়ে বা চিকিৎসা নিয়েও সুস্থ হচ্ছে না। কেন হচ্ছে না?? না হওয়াৱ কারণ তো অবশ্যই আছে। প্রথম কারণ হিসেবে বলবো- কিছু রোগী আছে যারা কিছু মুখস্থ যৌন ঔষধ যেমন: ডামিয়ানা, এসিড ফস, এগনাস কাস্ট, সেলেনিয়াম ইত্যাদি এই ধরনের ঔষধ দেদারছে খাচ্ছেন। খাওয়াার নিয়ম টা পর্যন্ত জানে না। যতসম্ভব নিজে নিজেই বই পড়ে ডাক্তারি করে। আবার কিছু রোগী ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছেন। কিন্তু ঐ ডাক্তার গুলো এই রকম মুখস্থ ঔষধ দিচ্ছে। যার ফলে দীর্ঘ দিন চিকিৎসা নিয়ে ও যৌন সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। এটা হোমিওপ্যাথি বা হোমিও ঔষধেৱ দোষ নয়। এটা পুরোপুরি আমাদেৱ দোষ। তাহলে কি এই মুখস্ত ঔষুধ দিয়ে যৌন সমস্যার সমাধান হয় না?? অবশ্যই হয়। তবে এই ওষুধের সকল লক্ষণের সাথে আপনার সকল লক্ষণ মিলতে হবে। তাছাড়া এই ঔষুধগুলো মূলত যৌন চাহিদা বৃদ্ধি করে। অর্থাৎ আপনার যদি যৌন বড় কোন সমস্যা না থাকে। বাড়তি ইনজয় করতে চান। সে ক্ষেত্রে এই ওষুধগুলো কাজে লাগবে। কিন্তু বড় রকমের কোন যৌন সমস্যা হলে আপনি এই ওষুধ দিয়ে সুস্থ হতে পারবেন না।
বর্তমান যুগে যৌন সমস্যা একটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার ফলে অনেকেৱ মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দিচ্ছে। এই সমস্যা নিয়ে প্রতিনিয়ত চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হচ্ছেন অনেকেই। এদের মাঝে শতকরা ৯৯ ভাগই পুরুষ। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সকলেই কমবেশি একই ধরনের সমস্যার কথা বলেন এসময়। প্রত্যেকেই মনে করেন তার সমস্যা আর কারো হয় না এবং এই সমস্যা থেকে মুক্তি নেই। তখন দু:চিন্তার কারণে শারীরিক সমস্যার থেকে বড় হয়ে দেখা দেয় মানসিক সমস্যা। অথচ কিছু সাধারণ খাবারেই আছে অধিকাংশ যৌন সমস্যার ভালো সমাধান।
সমস্যায় পড়লে আমরা ওষুধের মাঝে মুক্তি খুঁজি, অথচ আশেপাশের কত খাবারে যে রয়েছে যাদুকরী কেরামতি সেটা আমরা অনেকেই জানি না।
সবুজ শাকপাতা দিয়ে শুরু করা যাক। দেশি সবুজ শাক, পালং শাক, লাল শাক ইত্যাদি পাতা অবহেলা করবেন না। ব্রুকলি, স্পিনেচ, ফুলকপি, বাঁধাকপি এসব সবজিতে রয়েছে ভিটামিন বি সহ অন্যান্য এন্টি অক্সিডেন্ট যেগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অপরিহার্য।
ডিম খাবেন। ডিমে পাবেন শরীরের বৃদ্ধির জন্য আমিষ এবং বিভিন্ন ভিটামিন। সুস্থ যৌন জীবন যাপনে আমিষের প্রয়োজন রয়েছে। আমিষ ছাড়া দেহের বৃদ্ধি ও ক্ষয় পূরণ হয় না।
প্রতিদিন ফল খেতে হবে। দেশি টক ফল খেতে পারেন। লেবু, বাতাবি লেবু, কমলা লেবু, মাল্টা ইত্যাদি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল প্রয়োজন প্রতিদিন। গরমের দিনে খাবেন তরমুজ। তরমুজে রয়েছে মহা উপকারী এক রাসায়নিক সিট্রুলিন; পুরুষের জন্য যার ভূমিকা সর্বজন স্বীকৃত। দেশি জাম, বিদেশি স্ট্রবেরি ইত্যাদি ফলেও রয়েছে এধরণের গুণাবলীচা পান করবেন প্রতিদিন। দিনে এক বা দুই কাপ চা পান করলে দেহে প্রবেশ করে বিভিন্ন এন্টি অক্সিডেন্ট, যা পুরুষের নানা সমস্যার সমাধানে সিদ্ধহস্ত।
পুরুষের সক্ষমতার পেছনে জিঙ্ক বা দস্তার বিশাল ভূমিকা রয়েছে। মাংসে পাবেন জিঙ্ক। অনেকেই খাবারের মেনু থেকে প্রাণীজ আমিষ তথা মাংস বাদ দিয়ে দেন, এটা ঠিক না। মাংস খাবেন পরিমিত পরিমাণে। এর সাথে সুষম খাদ্য দুধ পান করবেন। দুধেও পাবেন জিঙ্ক।
নিয়মিত বাদাম খাওয়া খুব ভালো একটা অভ্যাস। বাদামের তেল রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে। এটা পুরুষদের জন্য খুব উপকারী। দেশি বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম ইত্যাদি যেকোনো বাদামেই এই উপকার পাবেন। বাদামে আরো রয়েছে ভিটামিন ই যার সুনাম রয়েছে বার্ধক্যের সাথে যুদ্ধে।
সামুদ্রিক মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ জীবনের অন্যতম উপাদান। জাতীয় মাছ ইলিশ এই ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিডে ভরপুর, অন্যান্য সামুদ্রিক মাছেও পাবেন প্রচুর পরিমাণে এই তেল। মাছে আরো রয়েছে আরজিনিন নামে একধরনের যৌগ যার একটি কাজ হচ্ছে পুরুষদের সক্ষমতায় সহায়তা করা।
চকোলেটের মাঝে ডার্ক বা কালো রঙের চকোলেটে রয়েছে ফেনথায়লামিন নামের রাসায়নিক পদার্থ যা শরীরে বাড়তি উদ্দিপনা যোগায়।
একটি পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো সন্তান। যে পৱিবাৱে স্বামী স্ত্রীর মাঝে কোন সন্তান জন্ম গ্রহণ করেনি, ঠিক সেই পরিবারই অনুধাবন করতে পারে একটি সন্তান কত গুরুত্বপূর্ণ। কোন দাম্পত্যজীবনে যখন সন্তান নেওয়ার চেষ্টা করেও সন্তান হয় না। তখন আমরা এটাকে বন্ধ্যাত্ব হিসাবে গণ্য করি। হ্যাঁ সন্তান গর্ভধারন না হওয়ার মুখ্য কারণই হচ্ছে
বন্ধ্যাত্ব । এই বন্ধ্যাত্ব সমস্যা টা ছেলে অথবা মেয়ে যে কারো হতে পারে। বন্ধ্যাত্ব হল শরীরের একটি প্রজননগত অসুখ। যার ফলে শরীরের একটা প্রধান কাজ করা সম্ভব হয় না। সন্তানের জন্ম দেওয়া যায় না। গর্ভধারণ হল একটি জটিল পদ্ধতি, যা বহু কারণের উপর নির্ভরশীল: পুরুষের সুস্থ শুক্রাণু ও মহিলার সুস্থ ডিম্বাণু উত্পাদন; অবাধ ডিম্বনালী, যার সাহায্যে শুক্রাণু ডিন্বাণুর কাছে পৌঁছতে পারে; মিলনের সময় শুক্রাণুর ডিম্বাণুকে প্রজননক্ষম করার ক্ষমতা; নিষিক্ত ডিন্বাণুটির (ভ্রূণবীজ) গর্ভাশয়ে স্থাপিত হওয়ার ক্ষমতা ও সেটির ভ্রূণে পরিণত হওয়ার পূর্ণ ক্ষমতা।
# বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি-
বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম। বাংলাদেশের গ্রাম গঞ্জের অসংখ্য গরিব জনগোষ্ঠী প্রাথমিক বন্ধ্যাত্বে হোমিও চিকিৎসা গ্রহণ করে থাকে এবং প্রায় শতভাগ সফলতা আসে। প্রাথমিক বন্ধ্যাত্বে দেখা যায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মেয়েদের ঋতু গোলযোগ ও সঠিক জ্ঞানের অভাবে হয়ে থাকে। ফলে ঔষধ ও কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চললেই সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু বন্ধ্যাত্ব সমস্যা টা যদি জটিল হয়। সে ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী উভয়েরই বেশ কিছু টেস্ট করে নিশ্চিত হওয়া দরকার বন্ধ্যাত্ব সমস্যাটা কাৱ? মেয়েদের ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্বের পিছনে অনেকগুলো কারণ থাকে। যেমন: জরায়ু দুর্বল, জৱায়ুৱ তাপমাত্রা বেশি, জরায়ুতে টিউমার, ডিম্বাণু পরিস্ফুটন না হওয়া, অকার্যকৱী ডিম্বাণু, শরীরে নিয়ন্ত্রিত হরমোন নিঃসরণ সমস্যা সহ অনেক সমস্যা দেখা দেয়। বর্তমান সময়ে দিনদিন পুরুষের বন্ধ্যাত্ব হার ও বাড়ছে। পুরুষের বন্ধ্যাত্বের পিছনে রয়েছে শুক্রাণু সমস্যা। যেমন শুক্রাণু সংখ্যায় কম, জীবিত শুক্রাণুর সংখ্যা কম, শুক্রাণুর গতি কম, মানসিক চাপ ও ধূমপান। তাই বন্ধ্যাত্বের সঠিক কারণ নির্ণয় করে সেই অনুযায়ী ক্লাসিকাল হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলে বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব। ধাতুগত চিকিৎসার ক্ষেত্রে যে কোন হোমিও মেডিসিন আসতে পারে। তবে বন্ধ্যাত্ব সমস্যা টা যেহুতু সাইকোসিস মায়াজমের অন্তর্ভুক্ত। তাই সর্ব দৈহিক, মানসিক লক্ষণ ও পারিবারিক ইতিহাস কে বিবেচনায় রেখে অ্যান্টিসাইকোটিক কোন ঔষধ নির্বাচন উত্তম। বন্ধ্যাত্ব রোধে মেডোরিনাম, থুজা পালসেটিলা, গসিপিয়াম, কলোফাইলাম, নেট্রাম কার্ব, নেট্রাম মিউর, সিপিয়া, অরাম মেট, ক্যালকেরিয়া কার্ব, লাইসিন সহ আরো অনেক হোমিও ঔষুধ ব্যবহার হয়।
দিন দিন যৌন সমস্যার রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আর পুরুষের ক্ষেত্রে যৌন সমস্যা মানে পুরুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার একটা ব্যাপার। তাই একবার যে এই সমস্যায় পড়েছে সে বুঝতেছে। যৌন সমস্যার সমাধানে হোমিওপ্যাথি ও হারবাল চিকিৎসা পদ্ধতি এগিয়ে। তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও ফলপ্রসূ চিকিৎসা রয়েছে ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথিতে, এটা কমবেশি সবারই জানা। এলোপ্যাথিতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত যৌন উত্তেজক মেডিসিন রয়েছে। যা সাময়িক যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে এবং পরবর্তীতে যৌন আকাঙ্ক্ষা কমিয়ে দেয়।
# যৌন সমস্যায় হোমিও চিকিৎসা এত ফলপ্রসূ কেন--
হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতি এমন একটি পদ্ধতি যেখানে রোগীর সমস্যার অবস্থান নির্ণয়, যৌন সমস্যা কি কারণে হল( হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত রতিক্রিয়া, বংশানুক্রমিক, হরমোনজনিত সমস্যা) তা নির্ণয় করা, যৌনবাহিত কোন রোগ আছে কিনা( সিফিলিস, গনোরিয়া), কোন ধরনের যৌন সমস্যায় ভুগতেছেন( ইৱেকশন জনিত, বীর্য পাতলা, ধ্বজভঙ্গ, যৌন চাহিদা কম, ভয় ও মনে আত্মবিশ্বাসের অভাব) তা নির্ণয়, রোগীর পারিবারিক ইতিহাস জানা, রোগীর শারীরিক মানসিক সকল লক্ষণ রোগলিপিৱ মাধ্যমে সংগ্রহ করে এবং লক্ষণসমূহকে বিবেচনায় এনে সে অনুযায়ী উপযুক্ত একটি মেডিসিন সিলেকশন করে চিকিৎসা দেয়। এতে রোগীভেদে যে কোন মেডিসিন আসতে পারে। হোমিওপ্যাথির এই পদ্ধতি অনুসরণ করে চিকিৎসা নিলে যেকোনো যৌন সমস্যার রোগী আস্তে আস্তে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায়। এতে সময় বেশি লাগতে পারে। তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত একটি চিকিৎসা এবং তা প্রায় শতভাগ কার্যকরী।
# হোমিও চিকিৎসা নিয়েও অনেক ৱোগী কেন সফল হচ্ছে না--
হ্যাঁ সত্যি অনেক অনেক যৌন সমস্যার রোগী হোমিও ঔষুধ খেয়ে বা চিকিৎসা নিয়েও সুস্থ হচ্ছে না। কেন হচ্ছে না? না হওয়াৱ কারণ তো অবশ্যই আছে। প্রথম কারণ হিসেবে বলবো- কিছু রোগী আছে যারা কিছু মুখস্থ যৌন ঔষধ যেমন: ডামিয়ানা, এসিড ফস, এগনাস কাস্ট, সেলেনিয়াম ইত্যাদি এই ধরনের ঔষধ দেদারছে খাচ্ছেন। খাওয়াার নিয়ম টা পর্যন্ত জানে না। যতসম্ভব নিজে নিজেই বই পড়ে ডাক্তারি করে। আবার কিছু রোগী ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছেন। কিন্তু ঐ ডাক্তার গুলো এই রকম মুখস্থ ঔষধ দিচ্ছে। যার ফলে দীর্ঘ দিন চিকিৎসা নিয়ে ও যৌন সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। এটা হোমিওপ্যাথি বা হোমিও ঔষধেৱ দোষ নয়। এটা পুরোপুরি আমাদেৱ দোষ। তাহলে কি এই মুখস্ত ঔষুধ দিয়ে যৌন সমস্যার সমাধান হয় না?? অবশ্যই হয়। তবে এই ঔষুধের সকল লক্ষণের সাথে আপনার সকল লক্ষণ মিলতে হবে। তাছাড়া এই ঔষুধগুলো মূলত যৌন চাহিদা বৃদ্ধি করে। অর্থাৎ আপনার যদি যৌন বড় কোন সমস্যা না থাকে। বাড়তি ইনজয় করতে চান।সে ক্ষেত্রে এই ঔষুধগুলো কাজে লাগবে। কিন্তু ক্রনিক কোন যৌন সমস্যা হলে আপনি এই ওষুধ দিয়ে সুস্থ হতে পারবেন না।
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম ও জীবনযাপন নৱমাল ভাবে চলে। কিন্তু হঠাৎ করেই যদি শরীরে কোন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তখন স্...