এক মিনিটেই ঘুমিয়ে যাওয়াৱ দাৱুণ কৌশল।

 



যাদের বিছানায় শুয়ে দীর্ঘসময়ে ও ঘুম আসতে চায়না।  ঠিক তাদের ক্ষেত্রে এই কৌশলটি কাজে লাগবে।
কর্মব্যস্ত দিনের শেষে বিছানায় গড়িয়ে লম্বা ঘুম। ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের পর ফের চাঙ্গা হয়ে নতুন করে কাজে লেগে পড়া। এ স্বপ্ন আমরা অনেকেই দেখি। কিন্তু বাস্তবে আর তেমনটা হয়ে ওঠে না  সবার ক্ষেত্রে। বিছানায় শুয়েই সহজে ঘুম আসতে চায় না অনেকের। আর তার উপর স্মার্টফোনের নেশায় আসক্ত হলে তো আর কথাই নেই। ঘরের আলো নিভিয়েই দীর্ঘক্ষণ স্মার্টফোনের দিকে চেয়ে থেকে নষ্ট হয় আরও খানিকটা সময়। রাতে আবার অনেকেৱ বার বাৱ ঘুম ভেঙে যায়। তাহলে উপায়?  এ সমস্যা থেকে কিভাবে পরিত্রান পাওয়া যেতে পারে? আৱ  ঘুম না হওয়ার চিন্তা  যদি মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে।  তাহলে তো ঐ রাত নির্ঘুম কাটাতে হয়। তাই বিছানায় শোয়ার মিনিট খানেকের মধ্যেই ঘুম আসার একটি অত্যন্ত সহজ কৌশল রপ্ত করে দেখতে পারেন।

একটি বিশেষ শ্বাসক্রিয়ার অভ্যাস  মনোযোগ সহকারে করে ফেলতে পারলেই তাড়াতাড়ি ঘুম এসে যাবে। যে অভ্যাসের পোশাকি ভাষা ‘৪-৭-৮’। যাদের রাতে ঘুম আসে না তাদের জন্য এই সহজ উপায়ের পথ বাতলেছেন লেখক ডক্টর অ্যান্ড্রু ওয়েইল। ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘুমের দেশে পৌঁছে যেতে কীভাবে নিঃশ্বাস নিতে হবে?

লেখক জানান, প্রথমে নাক দিয়ে চার সেকেন্ড শ্বাস নিন। তারপর সাত সেকেন্ড শ্বাসক্রিয়া আটকে রাখুন। আর আগামী ৮ সেকেন্ড মুখ দিয়ে আস্তে করে  রিলাক্স মুডে নিঃশ্বাস ত্যাগ করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত ঘুম না আসে এভাবেই শ্বাসক্রিয়া চালান। বেশিক্ষণ না, মিনিট খানেকের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়বেন।

লেখকের মতে, এর ফলে হৃদপিণ্ডে কেমিক্যালের প্রভাব কমে যায়। আর তাতেই চটজলটি ঘুম এসে যায়।

আরেক লেখক আলিনা গোঞ্জালেজ বলছেন, “এমন অদ্ভুত অভ্যাসে যে তাড়াতাড়ি ঘুম আসে, বিষয়টা প্রথমে আমার কিছুতেই বিশ্বাস হয়নি। একপ্রকার পরীক্ষা করতেই ট্রিকটা করে দেখি। কিন্তু পরের দিন সকালে উঠে মনেই করতে পারলাম না শেষ আট সেকেন্ডের পর আর জেগেছিলাম কিনা। এতটাই গভীর ঘুম এসে গিয়েছিল। এই টেকনিকটা যেন ড্রাগের মতো কাজ করল।” আসলে এভাবে নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস নিলে দেহ-মন দুইই শান্ত হয়ে যায়। আর উত্তেজনা থেকে আপনাকে অনেকখানি দূরে নিয়ে যায়। তাই রাতে নিশ্চিন্ত ভাল ঘুমের জন্য একবার ‘৪-৭-৮’ ট্রিকটি ট্রাই করেই দেখুন না। ওদের মত আপনিও নিমিষেই ঘুমের দেশে চলে যেতে পারেন।

#Insomonia
#Sleepingproblem
#ঘুমেৱসমস্যা

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

আইবিএস হোমিও চিকিৎসায় কেন পুরোপুরি ভালো হয়ে যায় এবং কোন আইবিএস রোগীৱ হোমিও চিকিৎসা নিয়েও পুরোপুরি সুস্থ হওয়া কঠিন হয়ে যায়?



পেটের সমস্যায় ভোগেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন। পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি রোগী আছে আইবিএস-এর।  শতকরা হিসেবে প্রায় 20 জন। কারণ এ রোগ ভাল হয় না।  আইবিএস কেন হয় এর সঠিক কারণ এখনো আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের কাছে  অধরা  বলে এলোপ্যাথিতে এর পার্মানেন্ট  সুস্থ হওয়ার চিকিৎসা নেই।  কিন্তু ক্লাসিকাল হোমিওপ্যাথিতে এর পার্মানেন্ট  সুস্থ হওয়ার চিকিৎসা রয়েছে।  কেন হোমিওপ্যাথিতে আইবিএস রোগী পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায় সে বিষয়ে আলোচনা করব।

# হোমিও চিকিৎসায় আইবিএস কেন পুরোপুরি ভালো হয়ে যায়?  আমরা জানি যার সমস্যা আছে, তার সমাধান আছে।  যেকোন সমস্যার সমাধান করা খুব সহজ হয় কখন?  যখন সমস্যাটার পেছনে দায়ী কে বা কি কারণ তা আমরা নির্ণয় করতে পারি,  ঠিক তখনই সমস্যাটাৱ সমাধান করা সহজ হয়।  যেহেতু হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা।  তাই আইবিএস রোগীর প্যাথলজিক্যাল টেস্টে কোন কিছু নির্ণয় না হলেও  রোগীর  মধ্যে যথেষ্ট কিছু লক্ষণ পাওয়া যায়।  যা হোমিও চিকিৎসার মূল মন্ত্র বলা যায়। তাছাড়া একজন অভিজ্ঞ ক্লাসিক্যাল হোমিও ডাক্তার  যখন রোগীর লক্ষণ সংগ্রহ করে রোগীলিপি তৈরি করেন।   তখন তিনি রোগীর  আইবিএস টা কোথা থেকে সূচনা শুরু হলো যেমন:  পারিবারিক ইতিহাস থেকে/  ডিস্ফাংশন  অর্থাৎ আমাদের মস্তিষ্ক ও এনজাইম  জনিত কারণে অন্ত্রের ডিস্ফাংশন হচ্ছে কি না/রোগীর শরীরে কোন রোগ চাপা দেওয়ার কারণে কিনা/ রোগীর বিশৃংখল জীবনযাপন/ অনিদ্রাজনিত কারণ/ অনিয়মিত খাবার-দাবার গ্রহণ/  অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া কমে গেছে কিনা/শিশুকালে বিভিন্ন রোগের কারণে প্রচুর  এলাপ্যাথি ঔষুধ গ্রহণ করেছেন কিনা/ ৱোগীৱ জীবনে বড় রকমেৱ কোন শোক, চিন্তা, মনোকষ্ট  আছে কিনা সহ আৱো বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয় বিবেচনায় এনে আইবিএস এর প্রকৃত কারণ নির্ণয়েৱ চেষ্টা করা হয়।    রোগী কোন কারনে আইবিএস সমস্যায় ভুগতেছেন সেটা নির্ণয় করে ঔষুধ প্রয়োগ করলে  ক্লাসিকাল হোমিও চিকিৎসায় আইবিএস পুরোপুরি নির্মূল হয়ে যায়।  এজন্য একজন আইবিএস রোগীকে  অভিজ্ঞ ক্লাসিক্যাল হোমিও চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে  দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত।

#  হোমিও চিকিৎসা নিয়েও কোন আইবিএস রোগী পুরোপুরি  সুস্থ হতে পাৱে না?  অনেক সময় দেখা যায়, সামান্য জ্বর ভালো হতে চায় না। জ্বরের প্রকৃত কারণ নির্ণয় করতে না পারার জন্য।  ঠিক কিছু কিছু আইবিএস রোগী আছে যাদের কোনো কারণই খুঁজে পাওয়া যায় না।  এসব আইবিএস রোগীকে পুরোপুরি সুস্থ করা কঠিন হয়ে যায়। 

    আরেকটি কারণ হলো আইবিএস রোগী  অল্প সময়ে পুরোপুরি সুস্থ হতে চায়। কয়েকদিনের ওষুধ খেয়ে একটু আরাম পেল। পরবর্তী আৱ চিকিৎসা গ্রহণ করে না।

কিছু রোগী আছে, যাৱা ঘনঘন ডাক্তার পরিবর্তন করে এবং ভাবে হোমিওতে এ ৱোগ ভালো হবে না। মন যদি  দুর্বল হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে সুস্থ হওয়া কঠিন ।

#IBS

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

পুরুষের ভেরিকোসিল ও এপিডিডাইমাল সিস্টেৱ হোমিও চিকিৎসা কতটুকু ফলপ্রসূ??

 


Easy Lifestyle & Homeo


ইদানিং সারা পৃথিবীতে তথা  বাংলাদেশের অনেক পুরুষের মধ্যেই  ভেরিকোসিল ও এপিডিডাইমাল সিস্টেৱ  এবং কারও কারও ক্ষেত্রে দুটি ৱোগ একসাথে দেখা দিচ্ছে।  এখন কথা হল এই দুটি রোগ দেখা দিলে রোগীর কি করা উত্তম?  হোমিও চিকিৎসা নাকি এলোপ্যাথিতে সার্জিক্যাল মানে  অপারেশন করা উত্তম??  এই প্রশ্নটা আমার নয়।  দেশে এবং দেশের বাইরে অনেক প্রবাসী বাঙালি আমার কাছে ফোন করে  জিজ্ঞাসা করে জানতে চায় যে, আমাদের করণীয় কি, কোন পথ অবলম্বন করলে ভালো হবে?  তাই আমি আমার অভিজ্ঞতার আলোকে বলবো-  যেহেতু ভেরিকোসিল ও  এপিডিডাইমাল সিস্ট  পুরুষের একটি সেনসিটিভ অর্গানে হয়। তাই প্রত্যেকটা রোগীকে অবশ্যই  গুরুত্বসহকারে চিকিৎসা করাই উত্তম। এলোপ্যাথিতে রোগ দুটির মেডিকেশন ট্রিটমেন্ট নেই। অর্থাৎ কোন মেডিসিন দিয়ে এরোগ দুটি ভালো হবে না।  আর এমন কোন ঔষধও আবিষ্কার হয়নি এখনো এলোপ্যাথিতে।  তবে ভেরিকোসিল এর জন্য অপারেশনেৱ  সুযোগ রয়েছে।  কিন্তু অপারেশন করে সব ৱোগী পুরোপুরি সুস্থ হতে পারেনা।  আবার সেক্সুয়াল একটা রিক্সও থেকে যায়।  তাই যাদের বয়স 50 এর উপরে তাদের ক্ষেত্রে এই অপারেশনে  সেক্সুয়াল রিস্ক থাকেনা। তবে সর্বক্ষেত্রে এই রোগ দুটির জন্য  প্রথমেই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করা উচিত।  কেননা হোমিও  চিকিৎসায় ভেরিকোসিল ও এপিডিডাইমাল সিস্ট ভালো হয়ে যায়। এক্ষেত্রে একজন অভিজ্ঞ ক্লাসিকাল হোমিও ডাক্তারের নিকট দীর্ঘসময় চিকিৎসা নেওয়া দৱকাৱ।  অধিকাংশ রোগীর ক্ষেত্রে দেখেছি  দুই তিন মাস চিকিৎসার আগে রেজাল্ট সহজে পাওয়া যায় না।  রোগীভেদে দুই তিন মাস পর থেকে রোগ আরোগ্যেৱ দিকে যাওয়া শুরু করে। এজন্য রোগীকে ধৈর্য সহকারে চিকিৎসা নিতে হবে।  আর সিঙ্গেল মেডিসিনে দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিলে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না।  কিছু কিছু ৱোগী আছে যারা শুধু ডাক্তার পরিবর্তন করে  আর বলে যে  হোমিও চিকিৎসায় ভালো হচ্ছে না তো। তাই ধৈর্য সহকারে 3/4 মাস চেষ্টা করতে থাকুন।  একেবারেই ভালো না হইলে সে ক্ষেত্রে বিকল্প অপশন তো হাতে রয়েছে।

পরিশেষে  এ কথাই বলবো -এলোপ্যাথিৱ সার্জিক্যাল অপশন এর চাইতে হোমিও চিকিৎসা নিয়ে ভেরিকোসিল ও এপিডিডাইমাল সিস্ট হতে সুস্থ হওয়া অনেক উত্তম।

সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।

#ভেৱিকোসিল
#এপিডিডাইমালসিস্ট

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

অজ্ঞান/ মূর্ছা যাওয়া ৱোগীৱ কার্যকরী হোমিও চিকিৎসা।


আমাদের চারপাশে অনেক কেই  বিভিন্ন কারণে অজ্ঞান/ মুর্ছা যেতে দেখি।  কোন কারণবশত মূর্ছা গেলে হোমিওপ্যাথিতে এর খুবই কার্যকরী কিছু মেডিসিন আছে। যার মাধ্যমে খুব সহজেই  আমরা উপকৃত হতে পারি।  তবে কেউ যদি দীর্ঘদিন ধরে মাঝে মাঝে  মূর্ছা যায় মানে মৃগী রোগী হয়,  সে ক্ষেত্রে ধাতুগত চিকিৎসা উত্তম।  আজকে যে আলোচনাটা করব  তা হলো কারণ ভিত্তিক অজ্ঞান বা মূর্ছা যাওয়া রোগীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এই মেডিসিন গুলো যে কেউ  খুব সহজে ব্যবহার করে  উপকৃত হতে পারেন।

# শোকে বারবার মূর্ছা যাওয়া- 

কারণ ভিত্তিক হোমিও চিকিৎসা ম্যাজিকের মতো ফল দেয়।  যেমন কেউ( মেয়েদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়) যদি শোকের ( ঘনিষ্ঠ ব্যক্তির মৃত্যু বা দুর্ঘটনা) কারণে বা শোক সইতে না পেরে বারবার মূর্ছা যায়। সে ক্ষেত্রে মূর্ছা যাওয়া রোগীকে ইগ্নেশিয়া 30  ঘন্টা অন্তর 2/3 বাৱ খাওয়াইলে দেখবেন শোক কাটিয়ে উঠে  রোগী  আৱ মূর্ছা যাবে না।

#  আনন্দে মূর্ছা যাওয়া-

মানুষ শুধু শোকে নয়, বড় রকমের আশ্চর্যজনক আনন্দেৱ খবরেও মূর্ছা যায়।  অকল্পনীয় কিছু সুখবরে কিছু মানুষ বেহুশ হয়ে যায়,  এরকম রোগীর ক্ষেত্রে কফিয়া ক্রুডা 30 ।

#  ভয় পেয়ে অজ্ঞান-

যারা একটু ভীতু স্বভাবের মানুষ  এবং কিছু লোকের হার্ট দুর্বল থাকে।  এরকম মানুষ ভয়ে শুধু অজ্ঞান হন না, অনেকে মারা যান।  হঠাৎ ভয় পেয়ে কেউ যদি অজ্ঞান হয়ে যায়  এবং দেখেন যে হাত পা বাঁকা হয়ে যাচ্ছে, দাঁতের সাথে দাঁত লেগে আছে, মুখে ফেনা উঠছে।  তাহলে তাকে হাইড্রোসিয়ানিক এসিড 30  বিশ মিনিট অন্তর অন্তর 2/3 ডোজ  প্রয়োগ করুন দেখবেন রোগী পুরোপুরি সুস্থ হয়ে গেছে।   আবার কিছু রোগী আছে দেখবেন সামান্য একটু ভয় পেলেই অজ্ঞান হয়ে যায়।  এদের ভয় কাটানোর জন্য  একোনাইট ন্যাপ 30 খাওয়াবেন। ইনশাল্লা ঠিক হয়ে যাবে।

#  আঘাতের কারণে অজ্ঞান-

যেকোনো কারণে শারীরিক আঘাত পেয়ে  বা দুর্ঘটনায়  আঘাত পেয়ে  অজ্ঞান হলে  আর্নিকা 30 ঘনঘন খাওয়ান।  এতে আঘাতের ব্যথা থেকে সে মুক্তি পাবে  এবং আঘাতের স্থানটি দ্রুত সেরে উঠবে।  তবে আঘাত পেয়ে যদি রক্তক্ষরণ হয়। আৱ রক্তক্ষরণ দেখে রোগী যদি অজ্ঞান হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে রোগীকে চায়না 3x ঘনঘন খাওয়াতে হবে।  এতে রোগী শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠবে এবং সুস্থ হয়ে যাবে।

#  তাপে অজ্ঞান হলে-

অনেক মানুষই আছেন যারা বেশি তাপে মানে সূর্যের তাপে বা আগুনের তাপে(Sun stroke/heat stroke)  সংজ্ঞা লোপ পায়। এসব ক্ষেত্রে কার্বোভেজ/গ্লোনইন-30 বিশ  মিনিট পর পর দুই তিন মাত্রাই যথেষ্ট।

এছাড়াও যে কোনো কারণে যদি কেউ  অজ্ঞান হয়ে যায় এবং দীর্ঘ সময় ধরে  বিভিন্নভাবে চেষ্টা করার পরও সংজ্ঞা ফিরে না পায়।  এমন অবস্থায় এমিল নাইট্রেট এৱ  কয়েক ফোটা একটা পরিস্কার কাপড়ে  নিয়ে রোগীর নাকের সামনে ধরলে  শ্বাস/  ঘ্রাণ নেওয়ার মাধ্যমে  রোগী  সংজ্ঞা ফিরে পায়।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

মেয়েদের জৱায়ুতে ফাইব্রয়েড টিউমার ও এৱ চিকিৎসা।


Easy Lifestyle & Homeo

===========

আগে মধ্য বয়সী মেয়েদের জরায়ুতে ফাইব্রয়েড টিউমার হতে দেখা যেত।  কিন্তু বর্তমানে সব বয়সী মেয়েদের  জরায়ুতে এক বা একেৱ অধিক ফাইব্রয়েড টিউমার দেখা দিচ্ছে।  বাংলাদেশের প্রায় 10 থেকে 20 পার্সেন্ট মেয়েদের হয়ে থাকে। কারো কারো মটর দানার মত গুটিগুটি হয়। আবার কারও ক্ষেত্রে অনেক বড় হয়ে যায়।  ফলে অনেকেরই অনেক মেয়েলি সমস্যা দেখা দেয়।  তবে কোনো কোনো মেয়ের ক্ষেত্রে তেমন কোন প্রভাব দেখা দেয় না।  আরও একটা ব্যাপার হলো এই ফাইব্রয়েড টিউমার হলো বিনাইন টিউমাৱ মানে ক্যান্সার হয় না বললেই চলে।  তাই ফাইব্রয়েড টিউমার হলে ভয়ের কিছু নেই।  অনেকেই ভয়ে অস্থির হয়ে যায়। চল্লিশোর্ধ মেয়েদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা দেখা দিলে  এবং সন্তান থাকলে  সহজেই অপারেশনের পথ বেছে নেওয়া যায়।  কিন্তু অল্প বয়সের বা  বিয়ে হয়েছে এখনও কোনো বাচ্চাকাচ্চা হয়নি এসব ক্ষেত্রে অপারেশন করা সম্ভব হয় না।

# চিকিৎসা-  বেশিরভাগ ৱোগী  প্রথমে এ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা নেয়। এলোপ্যাথি মেডিকেশন চিকিৎসায় তেমন কোন ফল পায় না।  ঔষধ দিয়ে টিউমার নিয়ন্ত্রণে রাখা গেলেও  ওষুধ সেবনকালীন সময় মেয়েদের ঋতু বন্ধ থাকে। ফলে বিভিন্ন রকমের মেয়লি সমস্যাসহ  বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দেয়। আবাৱ  ঔষুধ বন্ধ করলে  ঋতু স্বাভাবিক হলে ও টিউমার বড় হতে থাকে। তবে সার্জারি সফল বলা চলে।  কিন্তু অবিবাহিত বা যাদের ছেলেমেয়ে এখনো হয়নি।  তাদের ক্ষেত্রে সার্জারি সম্ভব হয় না।  এজন্য ক্লাসিকাল হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্ট হতে পারে উত্তম পথ। কারণ হোমিও চিকিৎসায় জরায়ু ফাইব্রয়েড টিউমার পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায় এবং  চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে ঋতুর কোন গোলযোগ হয়না বা থাকে না।  বরং কারো  ঋতুর গোলযোগ থাকলে সেটাও ভালো হয়ে যায়। এমন কি ফাইব্রয়েড টিউমার এর কারনে বন্ধাত্ব থাকলে সেটা থেকেও মুক্তি মিলে।  এজন্য মেয়েদের  যেকোনো গাইনি/  মেয়েলি সমস্যায় হোমিও চিকিৎসা় সবচেয়ে উত্তম হতে পাৱে।
#ফাইব্রয়েডটিউমাৱ
#Tumor

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

দাঁত ব্যথা কমানোর কার্যকরী ঘরোয়া চিকিৎসা।



আমৱা  দৈনন্দিন জীবনে  ছোটখাটো বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হয়।  যেমন মাথাব্যথা, কান ব্যথা, দাঁত ব্যথা, পেট ব্যাথা সহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ব্যথাৱ সম্মুখীন হয়।  এসব ক্ষেত্রে প্রথমেই আমরা ডাক্তারের কাছে যেতে চাই না। তাই আমৱা প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে কিছু ঘরোয়া কার্যকরী চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারি।  যেমন হুটহাট করে অনেকেই  দাঁত ব্যথায় ভোগেন।  ঠিক তাদের জন্য আজকে ঘরোয়া দশটি   দাঁতের ব্যথা কমানোর জন্য কার্যকরী টোটকা-

1.    লবণের সঙ্গে গোলমরিচ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। দাঁতে লাগিয়ে রাখুন কয়েক মিনিট, দিনে কয়েকবার। দাঁতের ব্যথা কমে যাবে।  ব্যথা কমে গেলেও কয়েকদিন এটা করুন। 

2.     এক কোয়া রসুন থেঁতলে নিয়ে অল্প একটু লবণ মিশিয়ে দাঁতে লাগান। বেশি যন্ত্রণা হলে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খান,  চমৎকার রেজাল্ট পাবেন।

3.   দুটি লবঙ্গ থেঁতো করে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগান। অথবা দুটি লবঙ্গ চিবিয়ে ব্যথার স্থানে জিভ দিয়ে চেপে রাখুন।  দেখবেন ব্যাথা অনেক কমে গেছে।

4.     এক টুকরা কাঁচা পেঁয়াজ চিবিয়ে খেয়ে নিন।
যদি বেশি ঝাঁঝ লাগে তবে দাঁতের ওপর পেঁয়াজ চেপে রাখলে আরাম পাওয়া যাবে। 

5.    আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো এক টেবিল চামচ  সরিষার তেল ও লবণেৱ সঙ্গে মিশিয়ে দাঁতে লাগান। দু মিনিটেই ব্যথা শেষ। 

6.   দাঁত, মাড়ি, গলার ব্যথা কমাতে খুব ভাল কাজ করে লবণ পানি। এক গ্লাস অল্প গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে কুলকুচি করুন। 

7.    পেয়ারা পাতা দাঁত ব্যথায় দারুণ উপকারী। দুটি পেয়ারা পাতা চিবিয়ে ব্যথাওয়ালা দাঁতে চেপে রাখুন। আরাম পাবেন।

8.   তুলায় কয়েক ফোঁটা ভ্যানিলা এক্সট্রাক্ট নিয়ে দাঁতে চেপে ধরে রাখুন। 

9.   দূর্বা ঘাসের রস দাঁতের ব্যথা কমাতে পারে। এটা দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সহায়তা করে। 

10. সবশেষ উপায় হলো বরফ। হাতের কাছে কোনো কিছু না পেলেও যদি শুধু বরফ পাওয়া যায়, তবে কাজ হবে। এক টুকরা বরফ তুলা বা কাপড়ে মুড়ে দাঁতে চেপে রাখুন, ব্যথা কমতে থাকবে।
#দাঁত
#Dental

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

এলার্জি কে বিদায় দিন, তাও আবাৱ বিনা চিকিৎসায়, বিনা পয়সায়।



**ইজি লাইফস্টাইল & হোমিও**

এলার্জি এক অসহনীয় অটো  ইমিউনিটি সিস্টেমেৱ ব্যাধি, যা জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। এলার্জিতে হাঁচি থেকে শুরু করে খাদ্য, ধুলাবালিতে ভীষণ প্রতিক্রিয়ায় শ্বাসকষ্ট,  শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চুলকানি, এমনকি শরীরের ভেতরের বিভিন্ন অঙ্গ অতি সংবেদনশীল হয়ে কষ্ট দিতে থাকে । এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা ভুক্তভোগী মাত্রই জানে। উপশমের জন্য কতো কিছুই না করতে হয়  আমাদের।  এলার্জি একবার যাৱ দেখা দেয়, তার  আর রক্ষা নাই। এই বিরক্তকর এলার্জি ভালো করার জন্য অনেক কিছুই করেছেন। কিন্তু তা থেকে রেহাই পাননি। তাই এবার বিনা পয়সায়,  বিনা চিকিৎসায় এলার্জিকে গুডবাই জানান এই জীবন  অতিষ্ঠকারী এলার্জিকে।

# বিনা চিকিৎসায়, বিনা পয়সায়  এলার্জি  থেকে মুক্তি পেতে যা করতে হবে  আমাদের--

আশা করি, নিমগাছ আমরা সবাই চিনি।  এই পরিচিত নিম গাছের টাটকা  সবুজ পাতা সংগ্রহ করে পানিতে  ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে। এরপর খুব ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে যাতে পাতাগুলো কুরকুরে মুরমুরে হয়। এবাৱ শুকনো নিম পাতাগুলো পাটায় পিষে গুড়ো করতে হবে এবং সেই গুড়ো ভালো একটি কৌটায় ভরে রাখতে হবে।  ব্যস, হয়ে গেল এলার্জি বিদায়ের টনিক । এবার ১ চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুঁড়ো ও এক চা চামচ ইসবগুলের ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন  এবং প্রতিদিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাত্রে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন।  প্রথমে তিতার কারণে কষ্ট হতে পারে। তবে কয়েকদিন খেলেই অভ্যাসে পৱিনতি হবে। এভাবে ২১ দিন একটানা খেতে হবে। কার্যকারিতা শুরু হতে ১ মাস লেগে যেতে পারে। এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের
হয়ে যায়।
#এলার্জি
#Alergii

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

এলার্জির কার্যকাৱী হোমিও চিকিৎসা।



** ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**

এলার্জি সমস্যায় ভোগেননি এমন লোক পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া কঠিন।  কারণ  প্রত্যেকটি লোকই তার জীবন দশায় কোন না কোন এক সময়  শরীরে  যেকোনো অঙ্গে হোক না কেন  এলার্জি নামক  অতি সংবেদনশীল ব্যধিটি  প্রকাশ পায়।  কারো কারো জীবন এলার্জি সমস্যায় অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে।  যদিও এলার্জি সমস্যায় মৃত্যুঝুঁকি নেই বললেই চলে।  তবে কখনো কখনো মৃত্যুঝুঁকিও চলে আসে।  যেমন অনেকের শ্বাসনালী হঠাৎ অতিসংবেদনশীল এলার্জি দেখা দেওয়ায়  শ্বাসনালী ফুলে যায় এবং শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট হয় এবং অক্সিজেনের ঘাটতি হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।  এলার্জি একটি  অটো ইমিউন সিস্টেমের রোগ হওয়ায় এলার্জি থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাবেন এমনটা বলা ঠিক নয়।  তবে হোমিও চিকিৎসায় আপনি সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের মতো জীবন যাপন করতে পারবেন।

#  নেট্রাম সালফ-  এলার্জির মহা ঔষধ হিসেবে গণ্য করা হয় নেট্রাম সালফ কে।  যেকোনো ধরনের এলার্জির ক্ষেত্রে নেট্রাম সালফ ব্যবহার করা যায়। তবে অনেকের  ভিজে স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় ও পানিতে শরীরের চুলকানি দেখা দেয়,   তাদের ক্ষেত্রে নেট্রাম সালফ আরো ভাল কাজ করে।

#   নেট্রাম মিউর-  যে গরম কাতুরে, কাঁচা লবণ খায় ও গোসল করতে পছন্দ করে  এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর প্রচুর  হাঁচি দেয়।  নাক দিয়ে জলের মতো পানি ঝরে  ও সারাদিন মাথা ব্যথা করে।  এমন এলার্জি রোগীর জন্য নেট্রাম মিউর।

#  নেট্রাম আর্স-  যেসব রোগীর ধুলাবালিতে গেলেই  হাঁচি শুরু হয়ে যায়,  তাদের জন্য  নেট্রাম আর্স।

#  এলিয়াম সিপা-  যতসামান্য ঠান্ডা লাগলে নাকে এলার্জি দেখা দেয় এবং অনবরত হাঁচি দিতে থাকে।  সাথে নাক দিয়ে পানির মতো জল পড়তে থাকে,  সহজেই স্বরভঙ্গ হয় ।  তাদের ক্ষেত্রে এলিয়াম সিপা  চমৎকার কাজ করে।
#  ফুড এলার্জির জন্য-  বিভিন্ন  মানুষের বিভিন্ন  খাবারে এলার্জি আছে। তাদের সেসব খাবার এড়িয়ে চলা উত্তম। তবে  মিষ্টি জাতীয় খাবারে এলার্জি থাকলে  আর্জে নাইট্রিকাম ও ইগ্নেশিয়া খেতে পারেন।  দুধে এলার্জি থাকলে  টিউবার ভভিনাম। চর্বি জাতীয়( মাংস, ডিম,  মাছ) খাবারে এলার্জি থাকলে পালসেটিলা,  নাক্স ভোম  ভালো কাজ করে।  গমের তৈরি কোন জিনিসে এলার্জি থাকলে সোরিনাম ও ময়দা থেকে তৈরি কোন জিনিস খেয়ে এলার্জি হইলে নেট্রাম মিউর  অত্যন্ত ভাল কাজ করে। ফলমূলে এলার্জি থাকলে আর্সেনিক  অ্যালবাম ভালো কাজ করে।

সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।

#এলার্জি
#Alergi

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

মেয়েদের স্তনে ফাইব্রোএডেনোমা টিউমার, নির্ণয় ও হোমিও চিকিৎসা।



ফাইব্রোএডেনোমা(Fibroadenoma) স্তনের খুব কমন একটি টিউমার, যা ক্যান্সার জাতীয় নয় এবং সাধারণত অল্প বয়সী (১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী) মেয়েদের এ টিউমার বেশি হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটি স্তনে একটি ব্যথাবিহীন চাকা হিসেবে ধরা পড়ে যা অনেকটা গোল, রাবারের মতো অনুভূত হয় এবং স্তনের ভিতর সহজে নাড়ানো যায়। যদিও এটি সাধারণত ব্যথাবিহীন, তবে অনেক সময় এতে ব্যথা হতে পারে, বিশেষ করে মাসিকের আগে।

# কাদের ও কেন হয় : ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱেৱ
সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হয়ে থাকে, এটি ইস্ট্রোজেন নামক হরমোনের অতিরিক্ত সেনসিটিভিটি কারণে হয়ে থাকে। প্রজনন বছরের যে কোনো সময় এ টিউমার হতে পারে, তবে বয়োসন্ধির  সময়ে এটি সবচেয়ে বেশি হয়, পুরুষদেরও এই টিউমার হতে পারে কিন্তু তা বিরল।

# কি কি ধরনের হয়ে থাকে :

নৱমাল ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱ- এ ধরনের টিউমার সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে, যা সাধারণত ১-৩ সেন্টিমিটার সাইজের হয়। এতে স্তন ক্যান্সারের কোনো অতিরিক্ত ঝুঁকি থাকে না।

(২) জটিল  ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱ- এ টিউমারটি দ্রুত সাইজে বাড়ে। হিসটোপ্যাথোলজিস্ট এই টিউমারের ধরনটি নির্ণয় করে থাকেন। এই টাইপের টিউমারে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কিছুটা বেড়ে যায়।

(৩)  আকাৱে বড় ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱ - অনেক সময় টিউমারের সাইজটি বেড়ে গিয়ে ৫ সেন্টিমিটার বেশি হতে দেখা যায় বলে এই টিউমার সাধারণত অপারেশন করে নিতে হয়।

(৪) কিশোরী ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱ - এ টিউমার সাধারণত Teenage/ কিশোরী বয়সে হয়ে থাকে (১০ বছর থেকে ১৮ বছর)। এগুলো সময়ে সঙ্গে সাইজে ছোট বা বড় হতে পারে।

# কীভাবে নির্ণয় করা যায় : ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱ ডাক্তার পরীক্ষা করার সময় সাধারণত স্তনে চাকা হিসেবে হাতে লাগে। এছাড়া ৪০ বছরের নিচে মহিলাদের আল্ট্রাসনোগ্রাম ও ৪০ ঊর্ধ্বে মহিলাদের ম্যামোগ্রাম করা হয়। পরবর্তী ধাপ হিসেবে টিউমার ধরনটি নির্ণয় ও নিশ্চিত করার জন্য সুইয়ের মাধ্যমে (FNAC) বা মাংস কেটে পরীক্ষা করা হয়ে থাকে।

# চিকিৎসা :  ভযেৱ় তেমন কিছু নেই। অনেক ক্ষেত্রে  ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱেৱ জন্য কোন চিকিৎসা প্রয়োজন হয় না। এ টিউমার অনেক ক্ষেত্রে সাইজে বড় বা ছোট হতে পারে এবং অনেক সময় তা একই সাইজ থেকে যেতে পারে। প্রেগন্যান্সি, ব্রেস্ট ফিডিং বা হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি নিচ্ছেন এমন রোগীদের ক্ষেত্রে সাধারণত সাইজটা বড় হয়। বাকি অন্যগুলো ছোট বা মাঝারি হয়ে থাকে।  যেকোন আকারের  ফাইব্রোএডিওনোমা  টিউমারের ক্ষেত্রে ক্লাসিক্যাল হোমিও চিকিৎসা খুবই কার্যকরী। ধাতুগত হোমিও চিকিৎসায় সঠিক মেডিসিন ( বেশিরভাগ ক্ষেত্রে  থুজা, কোনিয়াম,  সাইলেশিয়া, ফাইটোলক্কা, ব্যারাইটা আয়োডাইড ) ও সঠিক মাত্রায় খুব অল্প সময়ে টিউমার আস্তে আস্তে ছোট হয়ে বিলীন হয়ে যায়।  কাটাছেঁড়া ছাড়াই খুব সহজেই  ফাইব্রোএডেনোমা টিউমারেৱ সমাধান  হোমিওতে। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে সার্জারির প্রয়োজন হতে পারে।
#স্তন
#Brest

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

জেনে নিন, যেসব কারণে মলের সাথে রক্ত আসে এবং এর মধ্যে কোন কারন গুলো খুব সাধারণ এবং কোন কাৱন গুলো জটিল?



আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি, যারা পায়খানা করে উঠে চলে আসি।  তবে প্রত্যেকেরই উচিত যে মলের ৱং ঠিক আছে কিনা বা মলেৱ সাথে অন্য কিছু যেমন ৱক্ত, আম যাচ্ছে কি না  তা লক্ষ্য করা।  তা না হলে দেখা যাবে দীর্ঘদিন ধরে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ পাচ্ছে। কিন্তু আপনি টের পাচ্ছেন না।  যখন টের পাবেন হয়তো বা তখন অনেক দেরি হয়ে যাবে।  মলের সাথে রক্ত যাওয়া  এটি কোনো রোগ নয়।  কিন্তু সাধারন কিংবা জটিল কোন রোগের লক্ষণ ।  হ্যাঁ সাধারণ কারণেও  মলের সাথে রক্ত যেতে পারে আবার অনেক জটিল কোন রোগের লক্ষণ ও হতে পারে। মলের সাথে রক্ত যাওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পাওয়া মাত্র  ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে  রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসার মাধ্যমে  অনেক জটিল ৱোগ থেকেও সহজে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।  অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্যেৱ কারণে  মলদ্বারে আচর লেগে রক্ত বাহির হয়।  এটা খুবই একটি সাধারন ব্যাপার। তবে এই সাধারন ব্যাপার টা বারবার ঘটতে দেওয়া যাবে না।  কারণ এই কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে মলদ্বারে অর্শ, এনাল ফিসার, ফিস্টুলা, মলদ্বার ফেটে যায়।  এই রোগগুলো হলেও মলের সাথে তাজা লাল রক্ত দেখতে পাওয়া যায়।  তাজা লাল রক্ত মলেৱ সাথে আসা মানে পায়ুৱ নিকটস্থ কোন জায়গা থেকে আসতেছে।  তবে যদি দেখেন মলের রং কালো বা  আলকাতরার মত।  তখন বুঝতে হবে রক্তটা  অনেক আগে ঝরেছে  এবং পায়খানার সাথে কালো হয়ে বেৱ হচ্ছে।  অর্থাৎ অন্ত্রে কোথাও ছিদ্র বা আলসার আছে।  আবার যদি দেখেন মলের সাথে কালচে রক্ত আসতেছে। সেক্ষেত্রে ক্ষুদ্রান্ত্র বা বৃহদান্ত্রে  ক্যান্সার, পলিপ,  ডাইভারটিকুলাৱ ডিজিজ,  টিউবারকুলার ক্রনিক আলসাৱ (টিবি), ক্রনস ডিজিজ, আলসারেটিভ কোলাইটিস,  বেসিলারি আমাশয় সহ আৱো অনেক রকম আলসার বা ইনফেকশনেৱ কাৱনে  মলেৱর সাথে রক্ত আসতে পারে। মলের সাথে কালচে কিংবা আলকাতরার মত কালো রক্ত আসা জটিল কোন রোগের  লক্ষণ হতে পারে।  তাই প্রত্যেকেরই উচিত এমন অবস্থায় দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া  এবং কি কারনে মলেৱ সাথে রক্ত আসতেছে তা নির্ণয় করে  চিকিৎসা নেওয়া।  যে কোন রোগের ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা নিলে নিরাময় করা সহজ হয়।

সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।
#পাইলস
#মলেরক্ত

3 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

আগে গ্যাসের ব্যথাৱ লক্ষণ চিনুন, অব্যর্থ ঘরোয়া চিকিৎসায় সমাধান কৱুন।



গ্যাস বা অম্বলের সমস্যায় জীবনে ভোগেননি এমন লোক পৃথিবীতে পাওয়া কঠিন। অনেকেই হয়তো দীর্ঘদিন ধরে  অম্বলের সমস্যায় ভুগছেন। কিন্তু গ্যাসের সমস্যা আর অম্বলের সমস্যা কোনটা তা বুঝতে না পেরে যখন তখন যা-তা ওষুধ খেয়ে নিচ্ছেন।  আবার অনেকে হয়তো দিনের পর দিন অনেক ঔষুধ খেয়েছেন তাও কোন কাজ দেয়নি। সবসময়ে ঔষুধ খেলেই হয় না। ঔষুধ ছাড়া কীভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব তা জেনে নিন-

# প্রথমে গ্যাস্ট্রিকের কয়েকটি লক্ষণ চিনুন-

* প্রথমত খিদে পেলে খুব দ্রুত পেট ভরে যাওয়া। অনেকক্ষণ হল খিদে পেয়েছে কিন্তু একটু খেলেই মনে হয় যেন আর খেতে পারছি না এটা হল গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ।

* রক্ত বমি, রক্ত আমাশা হল  গ্যাস্ট্রিকের দ্বিতীয় লক্ষণ।

* ভুঁড়ি বেড়ে যাওয়া, বেশি ফ্যাট জাতীয় খাবার খাওয়া, ওজন বেড়ে যাওয়া, বেশি পরিমাণ নুন খাওয়া প্রভৃতি কারণে পেটে মেদ জমে। এর ফলে শুধুই যে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয় তা নয়,এর থেকে মেয়েদের মাসিক সংক্রান্ত সমস্যাও দেখা যায়।

* গ্যাসের কারণে  বুকে বা  হৃদপিন্ডে, পিঠে, কোমরে ব্যথা দেখা দেয়।  তাই বেশি সমস্যা হলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

# ঘরোয়া পদ্ধতিতে কীভাবে এর থেকে মুক্তি পাবেন-

* প্রতিদিনের ব্রেকফাস্টে কলা খান। কলার মধ্যে থাকা  পটাশিয়াম যা গ্যাস-অম্বল দূর করে।

* ঠান্ডা দুধ খান। ঠান্ডা দুধ গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কমিয়ে দেয়। তাই যারা গ্যাসের সমস্যায় ভুগছেন তারা গরম দুধ না খেয়ে ঠান্ডা দুধ খান।

* প্রতিদিন খাওয়া দাওয়ার পর দুই থেকে তিনটি লবঙ্গ চিবিয়ে খেয়ে নিন। গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

* আদা হজমে সহায়ক। একটি পাত্রে জল নিয়ে আদা ও জোয়ান সারারাত জলের মধ্যে ভিজিয়ে রেখে সকালে উঠে সেই জল ফুটিয়ে পান করুন। গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

* জিরের গুঁড়ো গরম জলের মধ্যে মিশিয়ে নিয়ে খাওয়ার পর খেয়ে নিন এতে গ্যাস-অম্বল থেকে সহজে মুক্তি মিলবে।

#গ্যাসেৱ সমস্যা

2 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

আ ই বি এ স ? ? ? ? ? ?




আইবিএস এর রোগীরা আইবিএস নিয়ে খুবই বেশি চিন্তিত থাকেন।  চিন্তিত থাকারই কথা।  তবে এখান থেকে বের হতে চাইলে  আইবিএস নিয়ে চিন্তা না করে ছোট্ট ছোট্ট সুন্দর  ভাবনা বা রোমান্স, প্রিয়জন কিংবা পরিবার,  নিজের ক্যারিয়ার কিংবা ইউনিক কোন কাজ বা গুণ  অর্জনে মনোনিবেশ করতে পারেন।  আমাদের সমাজের চারপাশে অনেক কে দেখতে পাবেন। যাদেৱ দুই হাত নেই পা দিয়ে লিখে, মুখ দিয়ে লিখে  পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতেছে।  মূর্খ কোম্পানি মালিকের  অধীনে দেশেৱ সর্বোচ্চ শিক্ষিত মানুষগুলো কাজ করছে।  তাই আইবিএসের রোগীরা মনের শক্তি দিয়ে ৱোগকে চাপা দিয়ে  অনেক ভালো কিছু করাৱ ক্ষমতা রাখে  এবং করতে পারলে আইবিএস কিন্তু একসময়  মনের অজান্তেই পালিয়ে যাবে।  কোন কিছুতেই মানুষের জীবন আটকে থাকে না।  ইচ্ছাশক্তি দিয়ে  শত বাধা পেরিয়ে, বিন্দাস জীবনেৱ  রঙিন স্বপ্ন গুলোকে উড়িয়ে নেওয়া সম্ভব।

#EasyLifestyleandHomeo
#ClassicalHomeo
#IBS
#আইবিএস

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

আইটিপি (ITP) কি/কেমন ধৱনেৱ ৱোগ? এৱ প্রাথমিক লক্ষণ ও চিকিৎসা।



আইটিপি (ITP)  হলো মানবদেহের রক্তের ইমিউন সিস্টেমেৱ ডিজঅর্ডার বা ৱোগ। এৱ  পূর্ণাঙ্গ অর্থ হলো আইডিওপ্যাথিক থ্রম্বোসাইটোপেনিক পুরপুরা বা ইমিউন  থ্রম্বোসাইটোপেনিক পুরপুৱা। আইটিপি রক্তের একধরণের রোগ যার ফলে রক্তের প্লাটিলেট ( অনুচক্রিকা)  ইমিউন সিস্টেমের  দ্বাৱা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে সংখ্যায় কমে যায়। একজন সুস্থ মানুষের রক্তে  প্লাটিলেট এর সংখ্যা 150000- 400000 থাকে।  কিন্তু এই রোগে আক্রান্ত হলে  দেখা যায়  স্বাভাবিক সংখ্যার চাইতে অনেক নিচে 10000- 15000 নেমে আসে। এর কোনো চিকিৎসাযোগ্য কারণ এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। এই রোগ রক্তের প্লাটিলেটেৱ সংখ্যার উপর প্রভাব ফেলে কিন্তু তাদের কাজের উপর নয়।

# আইটিপি ৱোগেৱ লক্ষণ-
আইটিপি হলে একজন রোগীর দেহে  রক্তের প্লাটিলেট বা অনুচক্রিকার সংখ্যা কমে যায়।  প্রথমে আমাদেৱ জানতে হবে প্লাটিলেট বা অনুচক্রিকার ৱক্তে ভূমিকা কি? এই উপাদানটি সাৱা দেহে রক্তচলাচলের সহায়তা করে  এবং কোন় স্থানে যদি ক্ষত বা কেটে যায় সেখানে রক্ত জমাট বেধে  রক্ত পড়া বন্ধে সাহায্য করে।   নিম্নে আইটিপি রোগের কিছু লক্ষণ দেওয়া হল-

*  শরীরেৱৱ  যেকোনো স্থান থেকে খুব সহজে রক্ত বের হওয়ার প্রবণতা থাকে।  যেমন চোখ, কান, মুখ।

*  খুব ছোট্ট ক্ষত বা কেটে গেলে তা থেকে অনেক রক্ত বের হয়  এবং তা সহজে বন্ধ হতে চায় না।

*  ৱোগী সকালে ঘুম থেকে উঠলে  জিহ্বায় রক্তের স্বাদ পায়।

*  শরীরের বিভিন্ন স্থানে চামড়ার নিচে  রক্তের দাগ বা ৱাশ  দেখতে পাওয়া যায়।

*  প্রসাবের সাথে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে পারে।

*  থুথুর সাথে রক্ত আসে।  দাঁতের মাড়ি থেকেও  রক্ত বের হয়।

# আইটিপি রোগের চিকিৎসা: যেহেতু এটি একটি ইমিউন সিস্টেম এর রোগ।  তাই এই রোগ থেকে পুরোপুরি পরিত্রান পাওয়ার কোনো চিকিৎসা পদ্ধতি এখনো পৃথিবীতে আবিষ্কার হয়নি।  তবে ইমিউন সিস্টেমকে  কিছু মেডিকেশন এর মাধ্যমে দুর্বল করে এই রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। চিকিৎসার মাধ্যমে  নিয়ন্ত্রণ রেখে রোগী স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারেন।

     ক্লাসিকাল হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে আইটিপি রোগের নিয়ন্ত্রণ সম্ভব এবং ভাগ্য প্রসন্ন হলে পুরোপুরি  সুস্থ হতে পারে ( যদিও সম্ভাবনা খুবই কম)।  হোমিও চিকিৎসায় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নাই বললেই চলে।  তাই হোমিও চিকিৎসায় আইটিপি রোগ নিয়ন্ত্রণে থাকলে আর্থিক  দিক থেকেও সাশ্রয়।  কারণ এলোপ্যাথি চিকিৎসায় এটা খুবই  ব্যয়বহুল।

#EasyLifestyleandHomeo
#ClassicalHomeo
#ITP
#আইটিপি

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

আপনার কিডনি ভালো তো? সন্দেহ থাকলে খুব অল্প টাকায় দুটি সহজ পরীক্ষা কৱে নিন।



মানবদেহের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি অঙ্গের মধ্যে কিডনি অন্যতম। কিডনি কখন যে বিগড়োবে বা ফেইলৱ হবে তা আগাম কোন লক্ষণ দেখে বোঝার বা চেনার উপায় নেই।  বেশিরভাগ সময় কিডনি পুরোপুরি নষ্ট মানে  অকার্যকর হয়ে গেলে ধৱা  পড়ে। যে কারণে রোগ ধরতে ধরতেই অনেক দেরি হয়ে যায়। যখন প্রায় কিছুই করার থাকেনা। মৃত্যু অবধারিত হয়ে যায়।  তাই একটু সচেতন হলেই  খুব সহজেই আমরা আমাদের কিডনিকে ভাল রাখতে পারি।

আপনাৱ কিডনি কি ভালো আছে?  কোন ডাক্তারের শরণাপন্ন না হয়েই নিজে নিজেই সহজ দুই পরীক্ষায় বুঝে নিন।  যদি  পরীক্ষায় জানা যায় কোন সমস্যা আছে।  তাহলে সঙ্গে সঙ্গে কোন কিডনী বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নিন।

যাদের কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কোন রকম আশঙ্কা রয়েছে, মানে, কেউ যদি ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপের রোগী হয়ে থাকেন বা কারও পরিবারে কিডনির অসুখ থেকে থাকে বা যাঁদের বয়স ৬০ পেরিয়েছে তাঁদের উচিত বছরে অন্তত দু-বার দুটো পরীক্ষা করানো।  এছাড়াও যেকোন বয়সের যে কারোৱ যদি কিডনি  রোগের কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়,  তারাও এই টেষ্ট দুটি করে নিশ্চিত হতে পারেন। কম খৱচে ACR ও GFR-এর মতো দুটো সিম্পল টেস্ট করালেই ধরা পড়ে যাবে আপনার কিডনি ঠিকঠাক কাজ করছে কি না।

# মূত্র পরীক্ষা বা ACR:
ACR হল অ্যালবুমিন ও ক্রিয়েটিনিনের অনুপাত। অ্যালবুমিন হল বিশেষ ধরনের প্রোটিন। মূত্রে অ্যালবুমিন আছে কি না, পরীক্ষা করে সেটাই দেখা হয়। আমাদের শরীরের জন্য প্রোটিন অত্যন্ত জরুরি। যে কারণে রক্তে প্রোটিন থাকা খুব স্বাভাবিক। কিন্তু, এই প্রোটিন কখনোই মূত্রে থাকার কথা নয়। যদি মূত্র পরীক্ষায় প্রোটিন পাওয়া যায়, তার মানে হল, কিডনি ঠিকঠাক ভাবে রক্তকে ছাঁকতে পারছে না। তাই ইউরিন টেস্টে প্রোটিন পজিটিভ হলে, নিশ্চিত হতে তাঁর GFR করাতে হবে। যদি, তিন মাস বা তার বেশি সময় ধরে রেজাল্ট পজিটিভ হয়, তা কিডনি অসুখের লক্ষণ।

# GFR কাউন্ট করতে রক্ত পরীক্ষা:  কিডনি খারাপ হলে, তা রক্ত থেকে ক্রিয়েটিনিন অর্থাত্‍‌ বর্জ্য পদার্থ ঠিকমতো বের করে দিতে পারে না। তবে, এই ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষা হল প্রথম ধাপ। এর পর গ্লোমেরুলার ফিলট্রেশন রেট বা GFR দেখতে হবে। সেই রেজাল্ট দেখেই ডাক্তার বুঝতে পারবেন আপনির কিডনি কেমন কাজ করছে।  কত পারসেন্ট ভাল আছে।

কিডনি নিয়ে তাই কোন রকম ভয় হলে, অযথা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত না হয়ে, অল্প টাকায় এই পরীক্ষা দুটি করে  নিশ্চিত হোন,  নির্ভাবনায় জীবন যাপন করুন।

#EasyLifestyleandHomeo
#ClassicalHomeo

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

ক্যান্সার কি? মানব দেহে ক্যান্সার কিভাবে সৃষ্টি হয় বা কারণ গুলো কি কি??



   ক্যান্সার: মানবদেহ অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কোষ দ্বারা গঠিত। সুস্থ’ দেহে এ কোষগুলো নিয়মিত ও সুনিয়ন্ত্রিত কোষবিভাজন পদ্ধতির মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের বৃদ্ধি সাধন ও ক্ষয় রোধ করে। কিন্তু কোন কারণবশত এৱ  অনিয়ম বা অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজন শুরু হয়,  তখন ওই অঙ্গে ক্যান্সার দেখা দেয়।

## ক্যান্সার যেভাবে মানবদেহে বাসা বাঁধে বা সৃষ্টিৱ পেছনে কারণ গুলো-

# কারসিনোজেনের প্রভাব:
যেসব ভৌত ও রাসায়নিক পদার্থের প্রভাবে ক্যান্সার রোগের সৃষ্টি হয় তাদের কারসিনোজেন বলে।

*   ভৌত পদার্থ: অতিবেগুনি রশ্মি বা আলট্রা ভায়োলেট রে থেকে ত্বকে ক্যান্সার হয়। তাছাড়া ও আছে এক্স রশ্মি, গামা রশ্মি, কসমিক রশ্মি  প্রভৃতি।

*   রাসায়নিক পদার্থ:

কোলটার- ত্বক ও ফুসফুস এর ক্যান্সার

সিগারেট ধোঁয়া- ফুসফুসের ক্যান্সার

ক্যাডমিয়াম অক্সাইড- প্রস্টেট গ্রন্থিতে ক্যান্সার

আলফাটক্সিন- যকৃতের ক্যান্সার

বেনডিজাইন- মূত্রথলির ক্যান্সার

ডাইইথাইলস্টিবেটরল- ভ্যাজাইনার ক্যান্সার

ভিনাইল ক্লোরাইড- যকৃতের ক্যান্সার।

# অঙ্কোভাইরাস: ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ভাইরাসকে  অঙ্কোভাইরাস বলে।

* হেপাটাইটিস বি ভাইরাস (ডিএন‌এ) - যকৃতের ক্যান্সার

*  হারপিস ভাইরাস (ডিএন‌এ)- ক্যাপোসিস সারকোমা

* রেট্রোভাইরাস HTLV- 1(আর‌এন‌এ)- টি সেল লিউকেমিয়া ‌

# অঙ্কোজিন: আমাদের দেহে প্রোটোঅঙ্কজিন থাকে যা স্বাভাবিক কোশ বিভাজন ও প্রোটিন সংশ্লেষ নিয়ন্ত্রণ করে। মি‌উটেশনের ফলে প্রোটোঅঙ্কজিন, অঙ্কজিনে পরিণত হয় যার ফলে স্বাভাবিক কোষ ক্যান্সার কোশে পরিণত হয়।

* C-myc অঙ্কজিন- স্তন ও ফুসফুসের ক্যান্সার।

* ABLঅঙ্কজিন- ব্লাড ক্যান্সার বা লিউকেমিয়া।

* টিউমর সাপ্রেসর জিন:
এই জিন শরীরে টিউমর সৃষ্টি হতে দেয় না। কিন্তু এই জিনের মিউটেশন হলে এটি আর টিউমর তৈরিতে বাধাদান করতে পারে না। মানবদেহের ৫ম ক্রোমোজোম জোড়ায় অবস্থিত এপিসি (APC) এরকমই একটি জিন যার মিউটেশন হলে অন্ত্র ও মলাশয়ের ক্যান্সার দেখা যায়।

# জিনগত কাৱণ:  পরিবাৱে  কারো ক্যান্সার থাকলে  পরবর্তী প্রজন্মেৱ  যেকারোৱ  জিনগত কারণে ক্যান্সার দেখা দিতে পারে।

#EasyLifestyleandHomeo
#ClassicalHomeo

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

কেন যৌন সমস্যার ফলপ্রসূ চিকিৎসা ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথি? কিন্তু কিছু রোগী হোমিও চিকিৎসা নিয়েও কেন সুস্থ হচ্ছে না???



দিন দিন যৌন সমস্যার রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আর পুরুষের ক্ষেত্রে যৌন সমস্যা মানে পুরুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার একটা ব্যাপার। তাই একবার যে এই সমস্যায় পড়েছে সে বুঝতেছে। যৌন সমস্যার সমাধানে হোমিওপ্যাথি ও  হারবাল চিকিৎসা পদ্ধতি  এগিয়ে।  তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও ফলপ্রসূ চিকিৎসা রয়েছে ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথিতে, এটা কমবেশি সবারই জানা।  এলোপ্যাথিতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত যৌন উত্তেজক মেডিসিন রয়েছে।  যা  সাময়িক যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে এবং পরবর্তীতে যৌন আকাঙ্ক্ষা কমিয়ে দেয়।

# যৌন সমস্যায় হোমিও চিকিৎসা এত ফলপ্রসূ কেন--

হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতি এমন একটি পদ্ধতি যেখানে  রোগীর সমস্যার অবস্থান নির্ণয়, যৌন সমস্যা  কি কারণে হল( হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত রতিক্রিয়া, বংশানুক্রমিক,  হরমোনজনিত সমস্যা)  তা নির্ণয় করা,  যৌনবাহিত কোন রোগ আছে কিনা( সিফিলিস, গনোরিয়া),  কোন ধরনের যৌন সমস্যায় ভুগতেছেন( ইৱেকশন জনিত,  বীর্য পাতলা, ধ্বজভঙ্গ,  যৌন চাহিদা কম,  ভয় ও মনে আত্মবিশ্বাসের অভাব)  তা নির্ণয়, রোগীর পারিবারিক ইতিহাস জানা, রোগীর শারীরিক মানসিক সকল লক্ষণ রোগলিপিৱ মাধ্যমে সংগ্রহ করে  এবং লক্ষণসমূহকে বিবেচনায় এনে সে অনুযায়ী উপযুক্ত একটি মেডিসিন সিলেকশন করে চিকিৎসা দেয়। এতে রোগীভেদে যে কোন মেডিসিন আসতে পারে।  হোমিওপ্যাথির এই পদ্ধতি অনুসরণ করে চিকিৎসা নিলে  যেকোনো যৌন সমস্যার রোগী আস্তে আস্তে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায়।  এতে সময় বেশি লাগতে পারে। তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত একটি চিকিৎসা এবং তা প্রায় শতভাগ কার্যকরী।

# হোমিও চিকিৎসা নিয়েও অনেক ৱোগী কেন সফল হচ্ছে না---
হ্যাঁ সত্যি অনেক অনেক  যৌন সমস্যার রোগী হোমিও ঔষুধ খেয়ে বা চিকিৎসা নিয়েও সুস্থ হচ্ছে না। কেন হচ্ছে না??  না হওয়াৱ কারণ তো অবশ্যই আছে।  প্রথম কারণ হিসেবে বলবো-  কিছু রোগী আছে  যারা  কিছু মুখস্থ যৌন ঔষধ যেমন:  ডামিয়ানা, এসিড ফস,  এগনাস কাস্ট, সেলেনিয়াম  ইত্যাদি এই ধরনের ঔষধ দেদারছে খাচ্ছেন। খাওয়াার নিয়ম টা পর্যন্ত জানে না।  যতসম্ভব নিজে নিজেই বই পড়ে ডাক্তারি করে।  আবার কিছু রোগী ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছেন।  কিন্তু ঐ ডাক্তার গুলো এই রকম মুখস্থ  ঔষধ দিচ্ছে। যার ফলে দীর্ঘ দিন চিকিৎসা নিয়ে ও যৌন সমস্যার সমাধান হচ্ছে না।  এটা হোমিওপ্যাথি বা হোমিও ঔষধেৱ দোষ নয়। এটা পুরোপুরি আমাদেৱ দোষ।  তাহলে কি এই মুখস্ত ঔষুধ দিয়ে যৌন সমস্যার সমাধান হয় না??  অবশ্যই হয়।  তবে এই ওষুধের সকল লক্ষণের সাথে আপনার সকল লক্ষণ মিলতে হবে। তাছাড়া এই ঔষুধগুলো মূলত  যৌন চাহিদা বৃদ্ধি করে।  অর্থাৎ আপনার যদি যৌন  বড় কোন সমস্যা না থাকে। বাড়তি ইনজয় করতে চান।  সে ক্ষেত্রে এই ওষুধগুলো কাজে লাগবে।  কিন্তু বড় রকমের কোন যৌন সমস্যা  হলে আপনি এই ওষুধ দিয়ে সুস্থ হতে পারবেন না।

3 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

জানুন,খাবারেই লুকিয়ে আছে যৌন সমস্যার সমাধান।




বর্তমান যুগে যৌন সমস্যা একটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার ফলে অনেকেৱ  মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দিচ্ছে। এই সমস্যা নিয়ে প্রতিনিয়ত চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হচ্ছেন অনেকেই। এদের মাঝে শতকরা ৯৯ ভাগই পুরুষ। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সকলেই কমবেশি একই ধরনের সমস্যার কথা বলেন এসময়। প্রত্যেকেই মনে করেন তার সমস্যা আর কারো হয় না এবং এই সমস্যা থেকে মুক্তি নেই। তখন দু:চিন্তার কারণে শারীরিক সমস্যার থেকে বড় হয়ে দেখা দেয় মানসিক সমস্যা। অথচ কিছু সাধারণ খাবারেই আছে অধিকাংশ যৌন সমস্যার ভালো সমাধান।

সমস্যায় পড়লে আমরা ওষুধের মাঝে মুক্তি খুঁজি, অথচ আশেপাশের কত খাবারে যে রয়েছে যাদুকরী কেরামতি সেটা আমরা অনেকেই জানি না।

সবুজ শাকপাতা দিয়ে শুরু করা যাক। দেশি সবুজ শাক, পালং শাক, লাল শাক ইত্যাদি পাতা অবহেলা করবেন না। ব্রুকলি, স্পিনেচ, ফুলকপি, বাঁধাকপি এসব সবজিতে রয়েছে ভিটামিন বি সহ অন্যান্য এন্টি অক্সিডেন্ট যেগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অপরিহার্য।

ডিম খাবেন। ডিমে পাবেন শরীরের বৃদ্ধির জন্য আমিষ এবং বিভিন্ন ভিটামিন। সুস্থ যৌন জীবন যাপনে আমিষের প্রয়োজন রয়েছে। আমিষ ছাড়া দেহের বৃদ্ধি ও ক্ষয় পূরণ হয় না।

প্রতিদিন ফল খেতে হবে। দেশি টক ফল খেতে পারেন। লেবু, বাতাবি লেবু, কমলা লেবু, মাল্টা ইত্যাদি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল প্রয়োজন প্রতিদিন। গরমের দিনে খাবেন তরমুজ। তরমুজে রয়েছে মহা উপকারী এক রাসায়নিক সিট্রুলিন; পুরুষের জন্য যার ভূমিকা সর্বজন স্বীকৃত। দেশি জাম, বিদেশি স্ট্রবেরি ইত্যাদি ফলেও রয়েছে এধরণের গুণাবলীচা পান করবেন প্রতিদিন। দিনে এক বা দুই কাপ চা পান করলে দেহে প্রবেশ করে বিভিন্ন এন্টি অক্সিডেন্ট, যা পুরুষের নানা সমস্যার সমাধানে সিদ্ধহস্ত।

পুরুষের সক্ষমতার পেছনে জিঙ্ক বা দস্তার বিশাল ভূমিকা রয়েছে। মাংসে পাবেন জিঙ্ক। অনেকেই খাবারের মেনু থেকে প্রাণীজ আমিষ তথা মাংস বাদ দিয়ে দেন, এটা ঠিক না। মাংস খাবেন পরিমিত পরিমাণে। এর সাথে সুষম খাদ্য দুধ পান করবেন। দুধেও পাবেন জিঙ্ক।

নিয়মিত বাদাম খাওয়া খুব ভালো একটা অভ্যাস। বাদামের তেল রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে। এটা পুরুষদের জন্য খুব উপকারী। দেশি বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম ইত্যাদি যেকোনো বাদামেই এই উপকার পাবেন। বাদামে  আরো রয়েছে ভিটামিন ই যার সুনাম রয়েছে বার্ধক্যের সাথে যুদ্ধে।

সামুদ্রিক মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ জীবনের অন্যতম উপাদান। জাতীয় মাছ ইলিশ এই ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিডে ভরপুর, অন্যান্য সামুদ্রিক মাছেও পাবেন প্রচুর পরিমাণে এই তেল। মাছে আরো রয়েছে আরজিনিন নামে একধরনের যৌগ যার একটি কাজ হচ্ছে পুরুষদের সক্ষমতায় সহায়তা করা।

চকোলেটের মাঝে ডার্ক বা কালো রঙের চকোলেটে রয়েছে ফেনথায়লামিন নামের রাসায়নিক পদার্থ যা শরীরে বাড়তি উদ্দিপনা যোগায়।

2 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

বন্ধ্যাত্ব কি? বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি


-
  

একটি পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো সন্তান। যে পৱিবাৱে স্বামী স্ত্রীর মাঝে কোন সন্তান জন্ম গ্রহণ করেনি, ঠিক সেই পরিবারই অনুধাবন করতে পারে একটি সন্তান কত গুরুত্বপূর্ণ।  কোন দাম্পত্যজীবনে যখন সন্তান নেওয়ার চেষ্টা করেও সন্তান হয় না।  তখন আমরা এটাকে  বন্ধ্যাত্ব হিসাবে গণ্য করি।  হ্যাঁ  সন্তান গর্ভধারন না হওয়ার মুখ্য কারণই হচ্ছে
বন্ধ্যাত্ব ।  এই বন্ধ্যাত্ব সমস্যা টা ছেলে অথবা মেয়ে যে কারো হতে পারে।  বন্ধ্যাত্ব হল শরীরের একটি প্রজননগত অসুখ। যার ফলে শরীরের একটা প্রধান কাজ করা সম্ভব হয় না। সন্তানের জন্ম দেওয়া যায় না। গর্ভধারণ হল একটি জটিল পদ্ধতি, যা বহু কারণের উপর নির্ভরশীল: পুরুষের সুস্থ শুক্রাণু ও মহিলার সুস্থ ডিম্বাণু উত্পাদন; অবাধ ডিম্বনালী, যার সাহায্যে শুক্রাণু ডিন্বাণুর কাছে পৌঁছতে পারে; মিলনের সময় শুক্রাণুর ডিম্বাণুকে প্রজননক্ষম করার ক্ষমতা; নিষিক্ত ডিন্বাণুটির (ভ্রূণবীজ) গর্ভাশয়ে স্থাপিত হওয়ার ক্ষমতা ও সেটির ভ্রূণে পরিণত হওয়ার পূর্ণ ক্ষমতা।

# বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি-

বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে  সক্ষম।  বাংলাদেশের গ্রাম গঞ্জের অসংখ্য গরিব  জনগোষ্ঠী প্রাথমিক বন্ধ্যাত্বে  হোমিও চিকিৎসা গ্রহণ করে থাকে  এবং প্রায় শতভাগ সফলতা আসে। প্রাথমিক বন্ধ্যাত্বে দেখা যায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মেয়েদের ঋতু গোলযোগ  ও সঠিক জ্ঞানের অভাবে হয়ে থাকে। ফলে  ঔষধ ও কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চললেই  সমাধান হয়ে যায়।  কিন্তু বন্ধ্যাত্ব সমস্যা টা যদি জটিল হয়। সে ক্ষেত্রে  স্বামী-স্ত্রী উভয়েরই বেশ কিছু টেস্ট করে নিশ্চিত হওয়া দরকার বন্ধ্যাত্ব সমস্যাটা কাৱ?  মেয়েদের ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্বের পিছনে অনেকগুলো কারণ থাকে। যেমন:  জরায়ু দুর্বল, জৱায়ুৱ তাপমাত্রা বেশি,  জরায়ুতে টিউমার, ডিম্বাণু পরিস্ফুটন না হওয়া,  অকার্যকৱী ডিম্বাণু, শরীরে  নিয়ন্ত্রিত হরমোন নিঃসরণ  সমস্যা সহ অনেক সমস্যা দেখা দেয়।  বর্তমান সময়ে দিনদিন পুরুষের বন্ধ্যাত্ব হার ও বাড়ছে। পুরুষের বন্ধ্যাত্বের পিছনে রয়েছে শুক্রাণু সমস্যা। যেমন শুক্রাণু সংখ্যায় কম,  জীবিত শুক্রাণুর সংখ্যা কম,  শুক্রাণুর গতি কম, মানসিক চাপ ও ধূমপান।  তাই বন্ধ্যাত্বের সঠিক কারণ নির্ণয় করে সেই অনুযায়ী ক্লাসিকাল হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলে বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব।  ধাতুগত চিকিৎসার ক্ষেত্রে যে কোন হোমিও মেডিসিন আসতে পারে। তবে বন্ধ্যাত্ব সমস্যা টা যেহুতু সাইকোসিস মায়াজমের অন্তর্ভুক্ত। তাই  সর্ব দৈহিক, মানসিক  লক্ষণ ও পারিবারিক ইতিহাস কে বিবেচনায় রেখে  অ্যান্টিসাইকোটিক কোন  ঔষধ নির্বাচন উত্তম। বন্ধ্যাত্ব রোধে মেডোরিনাম, থুজা পালসেটিলা, গসিপিয়াম, কলোফাইলাম, নেট্রাম কার্ব,  নেট্রাম মিউর, সিপিয়া,  অরাম মেট, ক্যালকেরিয়া কার্ব, লাইসিন সহ  আরো অনেক হোমিও ঔষুধ ব্যবহার হয়।

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

কোনটি মেয়েদের অনিয়মিত ঋতু/মাসিক হিসেবে গণ্য করা হয়? অনিয়মিত ঋতুর কারণ গুলো কি?



মেয়েদের মাসিক/ঋতু  স্বাস্থ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।  এজন্য সকল মেয়েকেই ঋতু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে রাখা ভালো।  তাতে নিজের ঋতু  ঠিকঠাক চলছে কিনা আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। আজকে আলোচনা করব অনিয়মিত ঋতু কি?  যে নিয়মে প্রতি মাসেই  একটি মেয়ের ঋতু হওয়ার কথা, তা না হয়ে  যেকোনো বিশৃংখল ভাবে ঋতু হওয়াকেই অনিয়মিত ঋতু বলে। প্রতিমাসে একবার ঋতু হওয়া মানেই নিয়মিত ঋতু নয়।  যেমন:  কোন মাসে 21 দিনে হল, কোন মাসে 32 দিনে হল  মানে নির্দিষ্ট কোন দিন পর পর হয় না,  এমন ঋতুকে অনিয়মিত ঋতু বলে।  যদি প্রতিমাসে আপনার 35 দিন পর পর হয়  কিংবা প্রতিমাসেই আপনার 24 দিন পর পর হয়,  এক্ষেত্রে এটা কে আমরা নিয়মিত  ঋতু বলি। একেক মেয়ের ক্ষেত্রে  একেক নির্দিষ্ট সময় পরপর ঋতু হয়, এটা স্বাভাবিক।  কিন্তু কিছু কিছু মেয়ের ক্ষেত্রে  এক মাস, দুই মাস, তিন মাস  কিংবা নির্দিষ্ট কোন দিন  তারিখ বা সময় নেই।  যেকোনো সময়  ঋতু হতে পারে। এটাকে আমরা অনিয়মিত ঋতু বলি।  আবার   কিছু মেয়ের ক্ষেত্রে এক মাসে একের অধিক বার ঋতু হয়,  এটাকে ও অনিয়মিত ঋতু বলা হয়। কোন কোন মেয়ের ক্ষেত্রে এমনও দেখা যায় যে,  এ মাসে ঋতুস্রাব দুই দিন হল,  পরের মাসে ঋতুস্রাব আট দিন হল, অন্য মাসে পাঁচ দিন হলো, একেও অনিয়মিত ঋতু বলা হয়।  তাই কোন মেয়ের অনিয়মিত ঋতু দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।

#  অনিয়মিত ঋতুর কারণ-  বিভিন্ন কারণে মেয়েদের অনিয়মিত ঋতু দেখা দেয়।  এমন কি কোন মেয়ের  জীবনে  প্রথম ঋতু শুরু হওয়া থেকেই অনিয়মিত ঋতু দেখা দিতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মেয়েদেৱ অনিয়মিত  ঋতু  যেসব কারণে দেখা দেয় তা হল- হরমোন জনিত কারণ।  মানে সঠিক মাত্রায় হরমোন নিঃসরণ না হওয়া কিংবা  হরমোনের মাত্রা ওঠানামা করায়  অনিয়মিত  ঋতু দেখা দেয়।  আবার জরায়ু বা ডিম্বানুতে বিভিন্ন রকমের সিস্ট হওয়ার কারণেও হতে পাৱে।  তাছাড়া  জরায়ুতে ফাইব্রয়েড টিউমার  হওয়ার কারণেও অনিয়মিত  ঋতু দেখা দেয়।  কিছু কিছু মেয়ের ক্ষেত্রে  মানসিক স্ট্রেস বা মানসিক চাপের জন্যও  অনিয়মিত ঋতু দেখা দেয়।  এমনকি  বিভিন্ন জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিৱ  কারণেও মেয়েদের অনিয়মিত ঋতু দেখা দেয়।  তাই প্রত্যেকটা মেয়ের ক্ষেত্রেই  অনিয়মিত ঋতু থেকে সতর্ক থাকা উচিত।

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

রমজান শেষে ঈদে গুরুপাক খাবার খেয়ে পেটের সমস্যা দেখা দিলে সহজ হোমিও চিকিৎসা।



ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও  পৱিবাৱেৱ পক্ষ থেকে সবাইকে  ঈদের শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।  পবিত্র রমজান মাসে রোজা রাখার পর আনন্দময় ঈদে আমৱা সবাই ভাল-মন্দ খাবার খেয়ে থাকি।  পুরো রমজান জুড়ে  দিনের বেলা  খাবাৱ না খাওয়া  এবং  ঈদের দিন হঠাৎ করে  অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও মসলাদাৱ মাংস, পোলাও বা  ভাজাপোড়া খাবার খাওয়ায়  অনেকেরই পেটের সমস্যা দেখা দেয়। শুরু হয় পেটে গ্যাস, বদহজম, পেট ফোলা ও পাতলা পায়খানা।  ঘাবড়ে না গিয়ে খুব সহজেই হোমিও চিকিৎসায়  পরিত্রান পাওয়া সম্ভব । কেননা কারণ ভিত্তিক চিকিৎসায় হোমিও খুবই কার্যকরী।  যারা হোমিও অনুরাগী ও হোমিও চিকিৎসায় অভ্যস্ত। তারা বাড়িতে হোমিও দু'চারটা ঔষধ কাছে ৱাখতে পাৱেন।  যেমন নাক্স ভোম,  লাইকোপোডিয়াম,  কার্বোভেজ, পালসেটিলা, চায়না ইত্যাদি।  ঈদের দিন মাংস, ভাজা পোড়া বেশি খেয়ে ফেলেছেন। শেষ ৱাতে বা সকাল থেকে শুরু হয়ে   গেল পেটে ব্যথা ও পাতলা পায়খানা। 2/3 ডোজ নাক্স ভূমিকা খেয়ে নেন, দেখবেন ভালো হয়ে গেছে।  ছেলেদের ক্ষেত্রে এই ঔষুধ টা খুবই ভালো কাজ করে। আবাৱ  অতিরিক্ত চর্বি ও মশলাদার  খাবার খেয়ে  যদি রাতের প্রথম প্রহর থেকেই পাতলা পায়খানা বা পেটের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে  খেয়ে নিন পালসেটিলাৱ 2/3 ডোজ।  মেয়েদের ক্ষেত্রে ঔষুধ টা চমৎকার কাজ করে। যদি দেখেন  উপরের পেট ফুলে/চাপ ধৱে আছে। সেইসাথে ঢেকুর উঠছে এবং পায়ু দিয়ে বায়ু নিঃসরণ হচ্ছে। কিন্তু আরাম হচ্ছে না। এক্ষেত্রে লাইকোপোডিয়াম। আর তলপেটে গ্যাসে ফুলে উঠলে  এবং অস্বস্তি বোধ মনে হলে  কার্বোভেজ।  পুরো পেট  গ্যাসে বেশি ফুলে উঠলে, পেটের মধ্যে গুৱগুৱ শব্দ হলে  এবং পেট নিয়ে খুব অস্বস্তি বোধ হলে খেয়ে নিন 2/3 ডোজ চায়না। আশা করি আপনাকে নিরাশ করবে না।  সকল ঔষুধের 30 থেকে 200 শক্তি ব্যবহার্য।

সবাই সুস্থ থেকে একে অপরের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করার তৌফিক মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে দান করুক। (আমীন)
     শুভেচ্ছান্তে-  **ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও পরিবার**

#EasyLifestyleandHomeo
#ClassicalHomeo

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া প্রাকৃতিক টনিক হোমিও চিকিৎসায় ওজন বৃদ্ধি করে সহজে মোটা হোন।



যাদের বয়স ও শরীরের উচ্চতা অনুযায়ী ওজন অনেক কম, খুবই শুকনা,  শীর্ণ দেখায়,  কোন পোশাক পরিচ্ছদে মানানসই হয় না,  বন্ধু-বান্ধব কিংবা আত্মীয়-স্বজন সবসময়ই রোগা বলে টিটকাৱী কৱে,  তাদের ক্ষেত্রে মোটা হওয়ার প্রবণতা থাকে।  আসলে তাদের একটু মোটা হওয়া উচিত।  কারণ  স্বাভাবিকের চেয়ে ওজন কম হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এবং বিভিন্ন রোগ  বেশি হওয়ার প্রবণতা থাকে।  তাছাড়া ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই প্রত্যেকটা মানুষেরই উচিত বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী স্বাভাবিক ওজন ধৱে রাখা।  স্বাভাবিক ওজন থাকলে সেই মানুষটি  কাজকর্ম, পড়াশোনা, মন মানসিকতা সহ সবদিক থেকেই ফিট থাকে। এ সমস্ত মানুষের রোগবালাইও খুব কম হয়। ফলে জীবনের গতি একটি ছন্দময়ে চলে।  পাতলা মানুষ মোটা হওয়ার জন্য বিভিন্ন পথ অবলম্বন করে থাকে। তবে এমন কোন পথ  অবলম্বন কৱা উচিত নয়, যে পথে মোটা হওয়ার  কারনেই আপনি আপনার শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে  রোগ বাসা বাঁধে বা  মৃত্য ঝুঁকি বাড়ে।  এজন্য ধীরগতি হলেও প্রাকৃতিক উপায়ে  ওজন বৃদ্ধি করতে হবে।

# মোটা হওয়ার জন্য করণীয়-  মোটা হতে চাইলে সর্বপ্রথম শরীরেৱ ওজন স্বাভাবিক না হওয়ার পিছনে কোন  প্রতিবন্ধকতা থাকলে তা খুঁজে বের করতে হবে।   যেমন: 

*   পূর্বে মোটা ছিলেন কিন্তু কোন রোগ হওয়ার পর থেকে তিনি পাতলা।

*    মানবদেহের  সকল কার্যক্রম স্বাভাবিকেৱ জন্য হরমোনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই হরমোনের কোন তারতম্য আছে কিনা তা নিরূপণ করতে হবে।

*  বংশানুক্রমিক ভাবে তিনি  শীর্ণ, পাতলা কি না?

*   পর্যাপ্ত সুষম খাদ্য, পানি পান কৱেন কি না

*   নিদ্রার কোন সমস্যা আছে কি না

*   বর্তমানে কোন রোগে আক্রান্ত আছে কি না?

যদি এগুলো প্রতিবন্ধকতা থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আগে সমাধান করতে হবে।

# প্রাকৃতিক ও হোমিও টনিক এর মাধ্যমে সহজে মোটা হওয়ার উপায়-  প্রাকৃতিক ও হোমিও টনিক বা চিকিৎসার মাধ্যমে মোটা হতে হলে হয়তো একটু সময় লাগবে।  কিন্তু এটি হবে চিরস্থায়ী  এবং সম্পূর্ন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া।  এজন্য আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।

প্রথমত: আপনাকে সময়মত তিনবেলা সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। আমিষ ও শর্করা জাতীয় খাবার বেশি খেতে হবে।  কারণ আমিষ আপনার শরীরের পেশী গুলো গঠন করবে  এবং শর্করা শরীরের ওজন বৃদ্ধি করবে। সাথে কমপক্ষে 4 থেকে 5 লিটার পানি পান করতে হবে।

দ্বিতীয়তঃ  খেলাধুলা বা শরীর চর্চার মাধ্যমে মনকে প্রফুল্ল করতে হবে।  চিন্তা ভাবনা মুক্ত  ও  সর্বদা হাসিখুশি থাকতে হবে।

তৃতীয়তঃ  পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও কমপক্ষে ছয়-আট ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।

চতুর্থতঃ  সাথে কিছু  প্রাকৃতিক হোমিও টনিক যেমনঃ আলফালফা Q,   এভেনা স্যাটাইভা Q,  ফাইভ ফস 6x থেকে খেলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি পাবে  এবং শরীরেৱ শক্তি  ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে।  হোমিও  চিকিৎসকের পরামর্শে খাওয়া উত্তম।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

জেনে নিন, হোমিও চিকিৎসা কখন সেৱা ও সর্বোচ্চ কার্যকরী চিকিৎসা?



একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম ও জীবনযাপন নৱমাল ভাবে চলে।  কিন্তু হঠাৎ করেই যদি শরীরে কোন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তখন স্বাভাবিক জীবনযাপন ও কাজকর্মেৱ ব্যাঘাত ঘটে। বুঝতে পারেন আমি অসুস্থ বা অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি।  তখন তিনি ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।  ডাক্তার রোগীর  সমস্যা সম্পর্কিত কিছু  প্যাথলজিক্যাল টেস্ট করান রোগ নির্ণয়ের জন্য।  বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনারা দেখবেন  প্যাথলজিক্যাল টেস্ট এর সকল রিপোর্ট স্বাভাবিক/ নরমাল  আসে।  তখন এলোপ্যাথি ডাক্তারগণ বলেন-  আপনার সব রিপোর্ট নরমাল।  আপনার কিছু হয়নি।তখন গতানুগতিক কিছু ঔষুধ  যেমন ব্যথা থাকলে ব্যাথার কিছু ওষুধ,  প্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক,  গ্যাসের ঔষুধ দিয়ে বলেন  এগুলো খান ঠিক হয়ে যাবে।  এখন আমার প্রশ্ন হল রোগীর সমস্যা আছে বলেই তো ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়েছে।  কিন্তু প্যাথলজিক্যাল টেস্টেৱ সব রিপোর্ট নরমাল এসেছে । তাহলে কি রোগীর কোন রোগ নেই??  অবশ্যই রোগীর ভিতরে কোন না কোন ৱোগ আছে। আর আছে বলেই রোগীৱ শরীরে সমস্যা/  লক্ষণ দেখা দিচ্ছে।  তাহলে প্যাথলজিক্যাল টেস্টে ৱোগ ধরা পড়ছে না কেন?  এটাই হলো একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।   বেশিরভাগ রোগের ক্ষেত্রে  রোগের প্রথম স্টেজে প্যাথলজিক্যাল টেস্টে ধরা পড়ে না। কিন্তু রোগের বিভিন্ন লক্ষণ প্রকাশ পায়।  এখানেই হোমিও চিকিৎসা অধিক কার্যকরী।  কেননা, হোমিও রোগের নয়, রোগীৱ সার্বিক  লক্ষণের চিকিৎসা কৱে। হোমিও রোগীর রোগের প্রথম স্টেজেৱ  লক্ষ্যণেৱ  উপর ভিত্তি করে সঠিক চিকিৎসা কৱতে  সক্ষম ।  প্রথম স্টেজে কোন রোগের চিকিৎসা করলে খুব সহজেই নিরাময় করা সম্ভব।  আর প্যাথলজিক্যাল টেস্টে যখন কোন রোগ ধরা পড়ে তখন  ৱোগটির তৃতীয় বা শেষ পর্যায়ে গিয়ে ধরা পৱে।  তখন অনেক রোগের ক্ষেত্রে নিরাময় কৱা খুব কঠিন হয়ে পড়ে।  যেহেতু প্যাথলজিক্যাল টেস্টে রোগ  নির্ণয় না হওয়া পর্যন্ত এলোপ্যাথিতে ডাক্তারগণ সঠিক চিকিৎসা দিতে পারেন না। সেহেতু  রোগীর রোগের প্রথম স্টেজ থেকেই  লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা হোমিওপ্যাথিতে তা কৱা সম্ভব।  তাছাড়া হোমিওৱ 90% এৱ বেশি মেডিসিন  প্রাকৃতিক গাছেৱ  মূল, পাতা, ফুল, ফলের নির্যাস ও কিছু প্রাকৃতিক খনিজ লবণ  হতে প্রস্তুত হয়।  তাই সবদিক থেকে হোমিও চিকিৎসা  সাশ্রয়ী,  প্রায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত, সহজ, সেৱা ও কার্যকরী।

সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।

##EasyLifestyleandHomeo
#ClassicalHomeo

4 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

ঔষধ ছাড়া খুব সহজে ঘৱোয়া বা প্রাকৃতিক উপায়ে অর্শ বা পাইলস ৱোগেৱ সহজ সমাধান।



       আমাদের দেশে  ত্রিশোর্ধ মানুষেৱ  অর্শ বা হেমোরয়েড/পাইলস ( গ্রামে বুটি রোগ বলে) বেশি দেখা দেয়।  এই ৱোগ টি বেশ কষ্টদায়ক। ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়ার অভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য, স্থূলতা, গর্ভাবস্থায়, দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে অথবা বসে থাকার অভ্যাস, ব্যায়াম না করা ইত্যাদি কারণে অর্শ রোগ শরীরে বাসা বাঁধে বা বাড়তে থাকে। সাধারণত ওষুধ বা অস্ত্রপচারের মাধ্যমে পাইলসের চিকিৎসা হয়ে থাকে। তবে কিছু ঘরোয়া উপায়েও এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। আসুন জেনে নেওয়া যাক ঘরোয়া উপায়গুলো:

# অলিভ অয়েল: অর্শরোগের সবচেয়ে বড় প্রতিশেষধ হচ্ছে অলিভ অয়েল। টয়লেটে যাওয়ার আগে মলদ্বারে অলিভ অয়েল ব্যবহার করুণ, যন্ত্রণা উপশম হবে। এছাড়া রোজ এক চা চামচ অলিভ অয়েল খান। এটি দেহের প্রদাহ দ্রুত হ্রাস করতে সাহায্য করে। অর্শরোগে নিরাময়ের ক্ষেত্রে এটি খুবই কার্যকরী।

# আদা ও লেবুর রস: ডিহাইড্রেশন অর্শরোগের অন্যতম আরেকটি কারণ। আদাকুচি, লেবু এবং মধু মিশ্রণ দিনে দু’বার খান। এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে অর্শরোগ দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আসে। এছাড়া দিনে অন্তত ২-৩ লিটার পানি খেলেও অনেকটা উপকার পাওয়া যায়।

# বরফ: ঘরোয়া উপায়ে অর্শ নিরাময় করার অন্যতম উপাদান বরফ। বরফ রক্ত চলাচল সচল রাখে এবং ব্যথা দূর করে দেয়। একটি কাপড়ে কয়েক টুকরো বরফ পেঁচিয়ে ব্যথার স্থানে ১০ মিনিট রাখুন। এভাবে দিনে বেশ কয়েকবার বরফ ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবেন।

# অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার: একটি তুলোর বলে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার লাগিয়ে ব্যথার স্থানে লাগান। শুরুতে এটি জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করবে, কিন্তু কিছুক্ষণ পর এই জ্বালাপোড়া কমে যাবে। এটি পদ্ধতিটিও দিনে বেশ কয়েকবার অবলম্বন করুন। অভ্যন্তরীণ (ইন্টারনাল) অর্শরোগের জন্য এক চা চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এক গ্লাস জলে মিশিয়ে দিনে দু’বার খান। এর সঙ্গে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিতে পারেন।

# অ্যালোভেরা: বাহ্যিক (এক্সটারনাল) অর্শরোগের জন্য আক্রান্ত স্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন। এটি দ্রুত ব্যথা কমিয়ে দিতে সাহায্য করবে।

অভ্যন্তরীণ অর্শরোগের ক্ষেত্রে অ্যালোভেরা পাতার কাঁটার অংশ কেটে জেল অংশটুকু একটি প্ল্যাস্টিকের প্যাকেটে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। এ বার এই ঠান্ডা অ্যালোভেরা জেলের টুকরো ক্ষত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এটি জ্বালা, ব্যথা, চুলকানি কমিয়ে দিতে সাহায্য করবে।

#EasyLifestyleandhomeo
#অর্শ-পাইলস

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

গর্ভবতী মায়ের পরিচর্যা ও নরমাল ডেলিভারির জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা।



**ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**

আজকে আমরা জানব কিভাবে গর্ভবতী মায়ের পরিচর্যা ও কিছু নিয়ম মেনে চললে নরমাল ডেলিভারি সম্ভব হয় ,অবশ্যই নর্মাল ডেলিভারি জন্য মাকে মানসিক প্রস্তুতি নিতে হবে।

বর্তমানে সিজারিয়ান ডেলিভারি একটি ফ্যাশনে পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু আমরা সবাই জানি সিজারিয়ান ডেলিভারি স্বাস্থ্যের জন্য এবং বাচ্চার জন্য অনেক ক্ষতি করে I তাই যতটা সম্ভব সিজারিয়ান ডেলিভারি থেকে বিরত থাকতে হবে।
যদি আপনার কোন বড়োসড়ো জটিলতা না থেকে থাকে তবে আপনি অবশ্যই নর্মাল ডেলিভারি করাতে পারবেন I

যদি সামান্য কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলেন এবং সঠিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নেন তাহলে অবশ্যই আমি বলবো নরমাল ডেলিভারি শতকরা 95 ভাগ সম্ভব ।

এজন্য অবশ্যই মাকে কিছু নিয়ম কানুন আগে থেকেই মেনে চলতে হবে I

এই কথাটা বেশি তাদের জন্য প্রযোজ্য যারা বিয়ের দীর্ঘদিন পর বাচ্চা নিতে চান I

এখন কথা না বাড়িয়ে আমি কিভাবে কি কি নিয়ম কানুন মেনে চললে গর্ভবতী মায়ের পরিচর্যাও হবে এবং সেইসাথে নরমাল ডেলিভারি হওয়া সম্ভব এবং তার সম্ভাবনা প্রায়ই 95 ভাগ, তা আপনাদের সাথে শেয়াৱ কৱবো।
# প্রথমেই গর্ভবতী মাকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
# পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে।
# মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে
# হাসিখুশি  জীবনযাপন করতে হবে
# হালকা ব্যায়াম ও  বিশ্রাম নিতে হবে।

**ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**

হোমিও চিকিৎসা--------
  # গর্ভের প্রথম মাস  ক্যালকেরিয়া ফ্লোর 12X  রোজ রাতে গরম দুধের সাথে খাবেন। এরপর থেকে প্রতি সপ্তাহে একদিন খাবেন।

# গর্ভের দ্বিতীয় মাস  ফাইভ ফস 6X   রোজ গরম দুধের সাথে দিনে দুইবার খাবেন।
#  গর্ভের তৃতীয় মাস  ফাইভ ফস 12x   রোজ দিনে দুইবার গরম দুধের সাথে খাবেন।
ক্যালসিয়াম ও আয়রনের ঘাটতি না থাকলে  আর খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
**ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**

# গর্ভের শেষ 2/3 সপ্তাহ  কলোফাইলাম 30 শক্তি  প্রতিদিন একবার করে খাবেন।  আর যদি কষ্টকর প্রসবের সম্ভাবনা  থাকে সিমিসিফিউগা 30 শক্তি রোজ সকালে একবার করে খাবেন।
# বাচ্চার পজিশন যদি ঠিক না থাকে  তাহলে পালসেটিলা 200  শক্তি  এক সপ্তাহ একবার করে খাবেন। প্রয়োজনে উচ্চ শক্তি। বাচ্চার পজিশন ঠিক রাখার জন্য পালসেটিলার  খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

প্রসবের ব্যথা উঠলে  সহজ ও সুন্দর প্রসবের জন্য পালসেটিলার উচ্চ শক্তি ব্যবহার করতে হয়।  বিফলে মেডোরিনাম উচ্চ শক্তি  খাওয়ালে দ্রুত সহজ-সুন্দর প্রসব হয়।Easy Lifestyle & Homeo
তবে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েই খাওয়াতে হবে।

#EasyLifestylehomeo

3 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

মন ভালো রাখার কিছু কৌশল। শুধু সুস্থতা নয়,নিজেকে প্রতিষ্ঠত কৱতেও মন ভালো থাকা চাই।



মন ভাল তো সব ভালো। মন ভাল না থাকলে দেখবেন আপনার কোন কিছুই ভালো লাগবে না। আৱ এই মন হুটহাট অল্পতেই খারাপ হয়ে যায়। তাই মনকে সবসময় ভালো রাখতে চাইলে কিছু কৌশল অবলম্বন করা উচিত। আগে জানতে হবে আমার মন কি চায়?  কোন ব্যাপার গুলো মনে দোলা দেয়।  কারণ ছোট ছোট কারণে যেমন মন খারাপ হয়ে যায়। তেমনি ছোট্ট ছোট্ট কিছু কারণে মন অনেক ভাল হয়ে যায়। তাই আমাদের সবকিছুতেই ভাল লাগা খুঁজে বের করতে হবে। যেমন চা পান কৱলেন। এমনটা না করে  দরকার হলে একটু বেশি করে চা নিয়ে আয়েশ করে ধীরে ধীরে চুমুক দিয়ে চা টা পান করুন। দেখবেন, আগের চেয়ে ভালো লাগছে।  অবসর সময়ে জনস্বার্থে ছোটখাটো কিছু করার চেষ্টা করুন। দেখবেন মনে অনেক ভালোলাগা আসবে।  প্রিয়জনকে নিয়ে ভাবুন।  সুন্দর কিছু সময় কাটানোর কল্পনা ভেবে রাখতে পারেন।  ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে থাকুন  এবং সে অনুযায়ী এগুতে থাকুন।  দেখবেন মনে ভালোলাগাৱ  বাতাস বইছে।  কোন কারণে মন বেশি খারাপ থাকলে  আরও কিছু কৌশল অবলম্বন করতে পারেন। যেমন-

# হাসির অনুষ্ঠান দেখুন: প্রিয় ড্রামা বা ট্র্যাজেডি সিরিজগুলো বাদ দিয়ে কমেডি সিরিজ দেখুন। হাসির সিরিয়াল বা সিনেমা মন ভালো করে তুলতে সাহায্য করে।  ফানি ভিডিও ক্লিপগুলো অনেক সহায়ক হতে পারে।

# মন ভালো করা গান: ‘স্যাড সং’ বা মৃদু লয়ের গান যতই প্রিয় হোক না কেনো মন খারাপ থাকলে এই ধরনের গানগুলো এড়িয়ে চলতে হবে। বরং মজার ও মন ভালো করা গানগুলো শোনার চেষ্টা করুন। ভালো গান শোনার ফলে শরীরে ডোপামাইন নামক একটি হরমোন নিঃসৃত হয় যা মন ভালো করে তুলতে সাহায্য করে।

# প্রিয় মানুষদের সঙ্গে কথা বলুন-
ফোনে কথা বলুন অথবা ব্যস্ততার মাঝে সময় বের করে পরিবারের সঙ্গে বা প্রিয় বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করে আসুন। তাদের সঙ্গে নিজের সমস্যা এবং মন খারাপের কারণ নিয়ে কথা বলুন। মানসিক চাপের বিষয়গুলো নিয়ে প্রিয় মানুষদের সঙ্গে কথা বললে মন অনেক হালকা মনে হয়। তাছাড়া কথা বলার মাধ্যমে অনেক সময় সমস্যার সমাধানও বেরিয়ে আসে।

# শখের কাজ করুন: ছবি আঁকা, গান গাওয়া বা পছন্দের বাদ্যযন্ত্র বাজানো শেখা, বাগান করা ইত্যাদি যেকোনো পছন্দের কাজ বেছে নিতে পারেন শখ হিসাবে। তাছাড়া নতুন কোনো খাবারও রান্না করতে পারেন নিজের ও পরিবারের জন্য। এ ধরনের কাজগুলো আপনাকে ব্যস্ত রাখবে এবং মানসিক অবসাদও দূর করবে।

# ব্যায়াম করুন: শুধু সুস্বাস্থ্যের জন্য নয়, মন ভালো রাখতেও ব্যায়াম বেশ উপযোগী। মাত্র পাঁচ মিনিট টানা ব্যায়াম করলে এন্ড্রোফিন নামক হরমোন নিঃসৃত হয়। যা ১২ ঘণ্টা মন ভালো রাখতে সহায়তা করে। এর জন্য জিমে যাওয়া তেমন জরুরিনয়। ঘরেও করা যায় এমন ব্যায়াম করলেও তা মানসিক অবস্থার উন্নতিতে সহায়তা করবে।
 
  মন ভালো থাকলে পুরো দেহ সুস্থ থাকে।  রোগবালাই কাছে ঘেঁষতে পারে না।  আর সুস্থ মন, সুস্থ দেহ ভবিষ্যতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে একধাপ এগিয়ে দেয়।

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

কেন যৌন সমস্যার ফলপ্রসূ চিকিৎসা ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথি? কিন্তু কিছু রোগী হোমিও চিকিৎসা নিয়েও কেন সুস্থ হচ্ছে না???



দিন দিন যৌন সমস্যার রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আর পুরুষের ক্ষেত্রে যৌন সমস্যা মানে পুরুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার একটা ব্যাপার। তাই একবার যে এই সমস্যায় পড়েছে সে বুঝতেছে। যৌন সমস্যার সমাধানে হোমিওপ্যাথি ও  হারবাল চিকিৎসা পদ্ধতি  এগিয়ে।  তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও ফলপ্রসূ চিকিৎসা রয়েছে ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথিতে, এটা কমবেশি সবারই জানা।  এলোপ্যাথিতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত যৌন উত্তেজক মেডিসিন রয়েছে।  যা  সাময়িক যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে এবং পরবর্তীতে যৌন আকাঙ্ক্ষা কমিয়ে দেয়।

# যৌন সমস্যায় হোমিও চিকিৎসা এত ফলপ্রসূ কেন--

হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতি এমন একটি পদ্ধতি যেখানে  রোগীর সমস্যার অবস্থান নির্ণয়, যৌন সমস্যা  কি কারণে হল( হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত রতিক্রিয়া, বংশানুক্রমিক,  হরমোনজনিত সমস্যা)  তা নির্ণয় করা,  যৌনবাহিত কোন রোগ আছে কিনা( সিফিলিস, গনোরিয়া),  কোন ধরনের যৌন সমস্যায় ভুগতেছেন( ইৱেকশন জনিত,  বীর্য পাতলা, ধ্বজভঙ্গ,  যৌন চাহিদা কম,  ভয় ও মনে আত্মবিশ্বাসের অভাব)  তা নির্ণয়, রোগীর পারিবারিক ইতিহাস জানা, রোগীর শারীরিক মানসিক সকল লক্ষণ রোগলিপিৱ মাধ্যমে সংগ্রহ করে  এবং লক্ষণসমূহকে বিবেচনায় এনে সে অনুযায়ী উপযুক্ত একটি মেডিসিন সিলেকশন করে চিকিৎসা দেয়। এতে রোগীভেদে যে কোন মেডিসিন আসতে পারে।  হোমিওপ্যাথির এই পদ্ধতি অনুসরণ করে চিকিৎসা নিলে  যেকোনো যৌন সমস্যার রোগী আস্তে আস্তে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায়।  এতে সময় বেশি লাগতে পারে। তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত একটি চিকিৎসা এবং তা প্রায় শতভাগ কার্যকরী।

# হোমিও চিকিৎসা নিয়েও অনেক ৱোগী কেন সফল হচ্ছে না--
হ্যাঁ সত্যি অনেক অনেক  যৌন সমস্যার রোগী হোমিও ঔষুধ খেয়ে বা চিকিৎসা নিয়েও সুস্থ হচ্ছে না। কেন হচ্ছে না?  না হওয়াৱ কারণ তো অবশ্যই আছে।  প্রথম কারণ হিসেবে বলবো-  কিছু রোগী আছে  যারা  কিছু মুখস্থ যৌন ঔষধ যেমন:  ডামিয়ানা, এসিড ফস,  এগনাস কাস্ট, সেলেনিয়াম  ইত্যাদি এই ধরনের ঔষধ দেদারছে খাচ্ছেন। খাওয়াার নিয়ম টা পর্যন্ত জানে না।  যতসম্ভব নিজে নিজেই বই পড়ে ডাক্তারি করে।  আবার কিছু রোগী ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছেন।  কিন্তু ঐ ডাক্তার গুলো এই রকম মুখস্থ  ঔষধ দিচ্ছে। যার ফলে দীর্ঘ দিন চিকিৎসা নিয়ে ও যৌন সমস্যার সমাধান হচ্ছে না।  এটা হোমিওপ্যাথি বা হোমিও ঔষধেৱ দোষ নয়। এটা পুরোপুরি আমাদেৱ দোষ।  তাহলে কি এই মুখস্ত ঔষুধ দিয়ে যৌন সমস্যার সমাধান হয় না??  অবশ্যই হয়।  তবে এই ঔষুধের সকল লক্ষণের সাথে আপনার সকল লক্ষণ মিলতে হবে। তাছাড়া এই ঔষুধগুলো মূলত  যৌন চাহিদা বৃদ্ধি করে।  অর্থাৎ আপনার যদি যৌন  বড় কোন সমস্যা না থাকে। বাড়তি ইনজয় করতে চান।সে ক্ষেত্রে এই ঔষুধগুলো কাজে লাগবে।  কিন্তু ক্রনিক কোন যৌন সমস্যা  হলে আপনি এই ওষুধ দিয়ে সুস্থ হতে পারবেন না।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

মানব দেহের নীরব ঘাতক হেপাটাইটিস বি ও তার কার্যকরী হোমিও চিকিৎসা।



সারা পৃথিবীতে কোটি কোটি মানুষ এই নীরব ঘাতক হেপাটাইটিস ভাইরাসে আক্রান্ত হয় এবং 90% মানুষ জানতে পারে না যে, তারা শৱীৱ এই ভাইরাস বহন করছে। হেপাটাইটিস এ, বি, সি, ডি, ও ই এই পাঁচ ধরনের ভাইরাস মানুষের লিভারে সংক্রমিত হতে দেখা যায। এরমধ্যে হেপাটাইটিস বি' ও সি' সবচেয়ে মারাত্মক। আজকের আলোচনা হেপাটাইটিস-বি নিয়ে। হেপাটাইটিস বি'ৱ দুইটি অবস্থা থাকে যথাক্রমে একিউট ও ক্রনিক অবস্থা। যখন কোন মানব দেহের লিভারে বি ভাইরাস সংক্রমিত হয় এবং ছয় মাসেৱ মধ্যে তেমন কোন লক্ষন প্রকাশ পায় না। অর্থাৎ চিকিৎসা ছাড়াই 90% লোক সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়।একেই হেপাটাইটিস-বি এর একিউট অবস্থা বলে। আৱ ছয় মাসের অধিক সময় ধরে যদি রক্তে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস পজিটিভ থাকে তখন একে হেপাটাইটিস বি এর ক্রনিক অবস্থা বলে। ক্রনিক অবস্থায় গেলে এৱ নেগেটিভ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘ সময় ধরে মানবদেহে হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হওয়ার সত্তেও তেমন কোনো লক্ষণ প্রকাশ পায় না। তাই এই ঘাতক রোগটি নীৱবে মানব দেহে বাসা বাধে এবং এক সময় লিভার সিরোসিস বা লিভার ক্যান্সারে পরিণত হয়ে মৃত্যু ডেকে নিয়ে আসে। এজন্য সবারই সতর্ক থাকা উচিত এবং হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলো মানেই মৃত্যু নয়। তাই এর চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ রেখে একটা সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের মতো জীবন যাপন ও চলাফেরা করা সম্ভব। বাংলাদেশে অনেক হেপাটাইটিস বি পজিটিভ রোগী আছেন। যারা জেনেশুনেও কোন লক্ষণ না থাকায় চিকিৎসা নেন না। কারণ হতে পারে দারিদ্রতা কিংবা লক্ষণ না থাকায় উদাসীনতা।

আপনার দেহের হেপাটাইটিস বি ভাইরাস আছে কিনা? তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য নিজেই এই রক্ত পরীক্ষা করে নিতে পারেন- HBsAg

# হেপাটাইটিস-বি'ৱ কার্যকরী   হোমিও চিকিৎসা- হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের সংক্রমণ ৱোধ ও এর দ্বারা সৃষ্ট লিভারে প্রদাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য হোমিও চিকিৎসা খুবই কার্যকরী। হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা হওয়ায় ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথিৱ মাধ্যমে হোমিওৱ ধাতুগত/ গঠনগত চিকিৎসা সর্বোত্তম। এছাড়াও মানব দেহের লিভার এ্যাক্ট হোমিও মেডিসিন হিসেবে লাইকো, নেট্রাম সালফ, নেট্রাম ফস, চেলিডেনিয়াম, কার্ডুয়াস মেরি, আয়োডিয়াম, সিয়ানান্থাস অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।

#Easylifestylehomeo
#HepatitisB

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

খুব সহজে বাড়িতে বসেই ঘরোয়াভাবে প্রেগনেন্সি টেস্ট কৱুন বিনা খৱচে।



কোন বিবাহিত নারী তার মাসিকের সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর এই চিন্তায় পড়েন তিনি অন্তঃসত্ত্বা কিনা? আসলেই কি তিনি মা হতে চলেছেন? তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য অনেক সময় ডাক্তারের নিকট যেতে হয়। তো ডাক্তারের নিকট আগেই না গিয়ে বাড়িতেই ঘরোয়াভাবে এই টেস্ট করা যায় খুব সহজে বিনা খরচে। আসলে কোন নাৱী গর্ভধারণ কৱলে শরীরে বিটা এইচসিজি নামে একটি হরমোন তৈরি হয়। যার উপস্থিতি প্রস্রাবেও নির্ণয় করা যায়। তাই বাড়িতে থাকা টুথপেস্ট বা ভিনেগার দিয়ে খুব সহজেই পরীক্ষা করা যায়

# টুথপেয়স্ট: টুথপেস্ট সবার বাড়িতেই থাকে। তাই আপনি গর্ভবতী কিনা এটা বুঝতে সবচেয়ে সহজে এবং ঘরোয়া ভাবে পৱিক্ষা কৱে নিতে পাৱেন এই টুথপেস্ট দিয়ে। একটি পরিষ্কার কন্টেইনারে আপনার সকালের ইউরিনের সাথে অল্প কিছু টুথপেস্ট মিশিয়ে নিন। কিছুক্ষণ এভাবে রেখে দিন। যদি ইউরিন নীল রং ধারণ করে অথবা ফেনা উঠে যায় তবে বুঝতে হবে আপনি গর্ভবতী। তবে হ্যাঁ অব্যশই সাদা টুথপেস্ট ব্যবহার করবেন।

# ভিনেগাৱ: ভিনেগার দিয়ে খুব সহজেই পরীক্ষা করা যায়। সকালের প্রথম ইউরিনের সাথে ভিনেগার মিশিয়ে নিন। যদি এর রং পরিবর্তন হয় তবে বুঝতে হবে আপনি গর্ভবতী। আর যদি কোন রং পরিবর্তন না হয় তাহলে আপনি গর্ভবতী না।

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

হেপাটাইটিস সি কি? এর লক্ষণ ও কিভাবে মানুষের শরীরে এই ভাইরাস প্রবেশ করে?


 

হেপাটাইটিস সি পৃথিবীর সবচেয়ে কয়েকটি নীরব ঘাতক ব্যাধির একটি। হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসের মতোই লিভারের আর একটি রোগ হল হেপাটাইটিস সি। এই রোগের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, এটির লক্ষণ উপসর্গ খুব কম, তাই এতে আক্রান্ত হলেও সহজে ধরা পড়ে না। দীর্ঘদিন ধরে এটা শরীরের ভেতরে নীরবে থেকে যায়, সেটাই এই ভাইরাসের সবচেয়ে মারাত্মক দিক। রোগী কিছু বুঝতেই পারেন না। আস্তে আস্তে সেটা লিভারের ক্ষতি করতে শুরু করে। ফলে একসময় লিভার সিরোসিস বা লিভার ক্যান্সার তৈরি হয়।''

''ফলে বাংলাদেশে যেটা দেখা যায়, রোগীদের রোগটি এমন সময়ে শনাক্ত হয়েছে, যখন অনেক বেশি ছড়িয়ে পড়েছে বা লিভার সিরোসিস বা ক্যান্সারে পরিণত হয়, তখন মৃত্যু প্রায় অবধারিত হয়ে যায়।

# হেপাটাইটিস সি'র লক্ষণ ও উপসর্গ:
হেপাটাইটিস সিতে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কোন উপসর্গ দেখা দেয় না। অনেক সময় লক্ষণ বুঝতে আট-দশ বছর পার হয়ে যায়। ততদিনে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যায়।

তবে যেসব উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই অন্যান্য পরীক্ষার পাশাপাশি হেপাটাইটিস পরীক্ষা করাতে হবে, সেগুলো হলো:

* জ্বর
* দুর্বলতা ও অবসাদ
* খাবারে অরুচি
*বমিবমি ভাব
* ক্লান্তি বোধ হওয়া
* জন্ডিস হওয়া, পেটে পানি আসা

# যেভাবে  মানুষ হেপাটাইটিস সি-তে আক্রান্ত হতে পারেন:

*স্ক্রিনিং ছাড়া রক্ত-রক্তজাত সামগ্রী পরিসঞ্চালন
এবং এই একই কনজেকশন বহুবার ব্যবহার
* সার্জারির সময়
* নাক-কান ছিদ্র করার সময়েও রক্তের সংস্পর্শে  এসে ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশ করতে পারে।
* মাদক নেয়া
* অরক্ষিত যৌনমিলন
* সমকামিতা
* শিশুর জন্মের সময় মায়ের হেপাটাইটিস থাকা
* এইচআইভির রোগী
* কারাগারে থাকা ব্যক্তিরা
* ট্যাটু করার মাধ্যমে
তাই আমরা এসব থেকে একটু  সাবধান অবলম্বন করতে পাৱলেই প্রাণঘাতী নিরব ঘাতক  হেপাটাইটিস সি ভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে পারি।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

মানসিক রোগ কি? জেনে নিন কয়েকটি অদ্ভুত ও ভয়ঙ্কর মানসিক রোগ সম্পর্কে।




মানসিক ৱোগ বলতে বোঝায় এমন একটি স্বাস্থ্যের অবস্থা যেখানে ব্যক্তিৱ অনুভূতিগত, শারীরিকভাবে এবং আচরণগতভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করে। তাই একজন সুস্থ স্বাভাবিক মনমানসিকতার ন্যায় আচরণ করতে পারে না।  একজন মানসিক রোগীর কথাবার্তা চালচলন সবকিছুই সাধারণ মানুষের ন্যায় অস্বাভাবিক ।এজন্যই এই অস্বাভাবিক আচার-আচরণ কৱা মানুষটিকে  আমরা মানসিক রোগী বলতে পারি। শারীরিক অসুস্থতার মতোই এটিরও চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে।

** কয়েকটি অদ্ভুত ও ভয়ঙ্কর মানসিক ৱোগ হচ্ছে--

# এলিয়েন হ্যান্ড সিন্ড্রোম- এই ৱোগ একটি বিরল ও অদ্ভুত মানসিক রোগ। এই রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তি তার যেকোনো একটি হাতের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। এক্ষেত্রে দেখে মনে হয় হাতটি তার নিজের না বা হাতটির ভেতর সম্পূর্ণ অশরীরী কিছু এসে ভর করেছে। এ অবস্থায় দেখা যায় ব্যাক্তিটি তার নিজের বা অন্য কারো গলা চেপে ধরেছে, বা নিজেকে বা অন্য কাউকে আচড়ে, খামচি দিয়ে বা মেরে রক্তাক্ত করে ফেলছে।

# বোয়ানথ্রপি-  এই মানসিক রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তি নিজেকে গরু মনে করে এবং গরুর মতো আচরণ করতে থাকে! অনেক সময় তারা গরুর পালের সাথে মাঠে চলে যায় এবং তাদের সাথে চার পায়ে হাঁটতে থাকে আবার অনেককে গরুদের সাথে ঘাস চিবুতেও দেখা যায়! বোয়ানথ্রপি আক্রান্ত রোগীরা বুঝতে পারে না তারা কখন কীভাবে কিংবা কেন এই ধরনের কাজ করছে। যখন তারা স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে, তখন তারা তাদের এই অস্বাভাবিকতার কথা মনে করতে পারে না।

# ফ্যাক্টিটিয়াস ডিসঅর্ডার - এটি এমন একটি মানসিক রোগ, যার ফলে একজন ব্যাক্তির মাঝে বারবার অসুস্থ হয়ে চিকিৎসা নেবার ইচ্ছা কাজ করে! এমনকি তারা চিকিৎসা নেবার জন্য অনেকসময় ইচ্ছা করে নিজেকে অসুস্থ করে তোলে। আবার অনেক সময় তারা হাসপাতালে যাবার জন্য অসুস্থতার ভান করে, মিথ্যা বলতে থাকে। এ ধরনের রোগীদের চিকিৎসাবিজ্ঞান ও মেডিকেল টার্মগুলোর উপর বেশ ভালো জ্ঞান থাকতে দেখা যায়। তাই তারা সহজেই কোনো না কোনো রোগের ভান ধরতে পারে।

# ক্লুভার-বুসি সিনড্রোম- এটি একটি ভয়ঙ্কর অস্বাভাবিক মানসিক রোগ। এই রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তিদের মাঝে বিভিন্ন অখাদ্য খাবার জন্য প্রচণ্ড ইচ্ছা কাজ করে এবং বিভিন্ন জড় পদার্থের প্রতি তারা যৌন আকর্ষণ অনুভব করে থাকে। যেমন এদের মধ্যে অনেকে বই-খাতা, কলম, মাটি ইত্যাদি অখাদ্য খেয়ে থাকে। আবার অনেকে গাড়ি, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ইত্যাদির সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করে থাকে।

# কোটার্ড ডিল্যুসন- এই ৱোগকে অনেকে ‘ওয়াকিং ডেড সিনড্রোম’ ও বলে থাকে। বর্তমানের 'জম্বি ট্রেন্ড' এর সাথে এই রোগটির বেশ মিল পাওয়া যায়। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি নিজেকে হাঁটতে পারা মৃত মানুষ বা ভূত বলে মনে করে। তারা মনে করে তাদের দেহের সব রক্ত শুষে নেওয়া হয়েছে এবং তাদের দেহের ভেতর কোন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নেই। তাদের মনে হতে থাকে যে তাদের শরীরটি পঁচে গেছে। এই রোগে আক্রান্ত রোগীরা ভয়ংকর রকমের হতাশায় ভুগতে থাকে।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

এডিনয়েড কি? লক্ষণ দেখে বুঝে নিন আপনার শিশুর এডিনয়েড সমস্যা না তো?


 

এডিনয়েড কি?

নাকের পেছনে এডিনয়েড গ্রন্থি থাকে। মূলত গলায় নাকের যেখানে ছিদ্র থাকে, তার পিছনে উপর তালুতে এর অবস্থান। এই গ্রন্থিতে প্রদাহ হয়ে ফুলে উঠে। এটি গঠনগত দিক থেকে টনসিলের মতো। আর এই জন্যই অধিকাংশ মা-বাবা টনসিল মনে করে ভুল করে। এতে শিশুর শ্বাসকষ্ট সহ অনেক রকম উপসর্গ দেখা দেয়। বাচ্চা মুখ হ্যাঁ করে ঘুমায়। 15 বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের এই এডিনয়েড সমস্যা হতে পারে। এই এডিনয়েড গ্রন্থি শিশুদের জন্য যেমন উপকারী তেমনি গ্রন্থি বৃদ্ধি হয়ে ক্ষতিৱ কারণও হতে পারে।

**  এডিনয়েড হলে শিশুৱ মধ্যে যে  লক্ষণ গুলো দেখতে পাবেন-
# শিশু ঘন ঘন সর্দি-কাশিতে ভোগে। একবার সদি-কাশি হলে তা সহজে সারতে চায় না। সারাবছর যেন সর্দি-কাশিতে লেগেই থাকে।

# ঘুমের মধ্যে শিশু হঠাৎ চিৎকার দিয়ে উঠে, কান্নাকাটি কৱে। 

#  সমস্যা গলার পেছন থেকে ইউস্টেশিয়ান টিউবের মাধ্যমে কানে চলে যায়। ফলে ঘন ঘন কানে ব্যথা, কানে ইনফেকশন, কানের পর্দা ফেটে যাওয়া, কানের ভেতর পানি জমে।

#  ঘন ঘন গলার ইনফেকশন, খুসখুসে কাশি, গলার স্বর বসে যাওয়া হতে পারে।

# শরীরের ভেতর অক্সিজেনের স্বল্পতার জন্য ঘুম ঘুম ভাব, পড়াশোনা ও স্কুলে অমনোযোগী হওয়া, বুদ্ধিমত্তা কমে যাওয়ার মতো সমস্যা হয়। রাতে বিছানায় প্রস্রাবও করতে পারে।

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

সায়েটিকা কি? জেনে নিন আপনাৱ কোমৱে সায়েটিকায় কেন ব্যথা হয়?



অধিকাংশ কোমরের ব্যথা সায়েটিকার কারনে হয়। ত্রিশোর্ধ নারী পুরুষ উভয়  সায়েটিকাৱ ব্যথায় ভোগেন। খুব বিরক্তকর ও অস্বস্তিকর এই ব্যথা।

# সায়েটিকা কি?

সায়েটিকা হলো মানব শরীরের সবচেয়ে বড় নার্ভ। এই নার্ভ কোমর থেকে শুরু হয়ে দুই ভাগে ভাগ হয়ে পিছন দিক দিয়ে দুই হিপ হয়ে দুই উরু, দুই হাঁটু আর পা থেকে সোজা নীচে পায়ের পাতা পর্যন্ত গিয়ে থেমেছে। চিকিৎসার পরিভাষায় যেকোনো কারণে এই নার্ভে  প্রদাহ হলে তখন ব্যথা অনুভব হয় এবং ব্যথা ঠিক কোমর থেকে শুরু হয়ে উরু দিয়ে নিচে পায়ের পাতা পর্যন্ত যেতে পারে। সাধারণত এই ব্যথা কে  সায়েটিকার ব্যথা বলা হয়।

#  কেন হয় সায়েটিকায় ব্যথা-

আমাদের মেরুদন্ডের হাঁড়ের ফাঁক দিয়ে দিয়ে নার্ভ জোড়ায় জোড়ায় বের হয়ে শরীরের দুই পাশের অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলোর সাথে সংযুক্ত হয়েছে। এই নার্ভগুলো শরীরের সংবেদন (অনুভূতি) আর সঞ্চালন (নড়াচড়া) এর তথ্য আদানপ্রদান করে শরীরকে সচল রাখতে সাহায্য করে। মেরুদন্ডের প্রতি দুইটি হাঁড়ের মাঝে জেলির মতো নরম একটা পদার্থ থাকে যাকে ডিস্ক বলে। মেরুদন্ডে অতিরিক্ত চাপ পড়লে এই ডিস্ক স্থানচ্যুত হয়ে নার্ভের উপর এসে পড়লে নার্ভে চাপ পড়ে নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আবার মেরুদন্ডের হাঁড় ক্ষয় হয়ে সরু হয়ে গিয়েও নার্ভে চাপ পড়ে নার্ভের ক্ষতি হয়ে নার্ভের অসুখসহ অন্যান্য শারীরিক জটিলতা শুরু হয়। নার্ভের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নার্ভ হলো সায়েটিকা নার্ভ।

অতিরিক্ত ভারি কোন জিনিস তুললে, দীর্ঘ সময় বসে বা শুয়ে থাকলে, অনেক সময় ধরে গাড়ি চালালে, এমনকি ভিটামিন বি১২ এর ঘাটতি থেকেও সায়েটিকা নার্ভের ক্ষতি হয়ে সায়েটিকার ব্যথা শুরু হয়।

#EasyLifestyleHomeo
#SacitcaPain

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

প্যানিক ডিজঅর্ডাৱ কি? জেনে নিন আপনি কিংবা আপনার পরিবারে বা চারপাশের কেউ এমন ৱোগে ভুগছে কি না?




শারীরিক রোগ ভেবে যে মানসিক রোগটির কারণে মানুষ সবচেয়ে বেশি হাসপাতালে ভর্তি হয়(বা হাসাপাতালের ইমার্জেন্সি বিভাগে দেখা করতে যায়) তার নাম ‘প্যানিক ডিসর্ডার’। প্যানিক ডিসর্ডার এমন একটি রোগ যা হঠাৎ করে শুরু হয় এবং তার তীব্রতা সামান্য সময়ের মধ্যে একেবারে উর্ধ্বে উঠে আসে।

এ রোগে আক্রান্তের মনে হয়, এখনই আমি ‘মারা যাবো’ বা ‘জ্ঞান হারাবো’। মারা যাওয়ার কারণ হিসেবে সবচেয়ে বেশি যে ভাবনাটি দেখা যায় সেটি হচ্ছে- হার্ট অ্যাটাক।

তারপরেই থাকে স্ট্রোক করার ভয় তাকে পেয়ে বসে। অনেকে হাইপারটেনশান বা ব্লাড প্রেশার নিয়েও চিন্তিত হয়ে পড়েন।

প্যানিক ডিসর্ডারের কারণে মানুষের ব্যক্তিগত পারিবারিক কিংবা সামাজিক জীবনে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। এমনও অনেক রোগী দেখা যায়, যারা নিজের মৃত্যুর অবশ্যম্ভাবী ভেবে সম্পদ ও সংসারের সমস্ত দায়-দায়িত্ব অন্যের হাতে তুলে দেন।

সারাক্ষণ মনের মধ্যে একটা ভয় নিয়ে চলতে থাকেন, কখন আবার শুরু হয়! কোনো কাজেই মনোযোগী হতে পারেন না। ভয় হয়-যদি একা থাকেন কিংবা তার ধারেকাছে পরিচিত কেউ না থাকে, তবে তার কী হবে?

রোগীর মনে হয়, তার দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এছাড়া বুক ধড়ফড় করা, হাত-পা অবশ হয়ে আসা, মুখ শুকিয়ে আসা, হাত-পা কাঁপাসহ বেশ কিছু শারীরিক উপসর্গও দেখা দেয়। অনেক সময় প্রচুর ঘাম হতে পারে, সেই সঙ্গে শরীরের কোনো কোনো অংশ অবশ হয়ে যাচ্ছে বলেও মনে হতে পারে।

বস্তুত প্যানিক ডিসর্ডার শরীরের কোনো রোগ বা সমস্যা নয়। এটি একটি মানসিক রোগ। দেখা যায়, রোগীরা সমস্যা নিয়ে বারবার বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে যাচ্ছেন-ইসিজি, ইকো থেকে শুরু করে হার্টের এনজিওগ্রাম পর্যন্ত অনেকের করা হয়ে যায়। বিভিন্ন রকমের রক্ত পরীক্ষা তো আছেই। সে সঙ্গে অনেক সময় রোগী নিজেও বিভিন্ন রকম পরীক্ষা করিয়ে নেন নিজের সমস্যাটি আবিষ্কারের জন্য।

কোনো পরীক্ষাতেই কোনো কিছু ধরা না পড়াতে অনেকে ভাবেন- ডাক্তার মনে হয় ঠিক মতো রোগটি ধরতে পারছেন না। কিংবা পরীক্ষাগুলোর রেজাল্ট হয়তো ঠিক মতো আসছে না। অনেক ডাক্তারও রোগীকে বলে দেন, ‘আপনার কোনো রোগ নেই’। আর এতে রোগী বা রোগীর আত্মীয়-স্বজন আরো বেশি দ্বিধার মধ্যে পড়ে যান। ভাবেন- তাহলে এমন সমস্যা হচ্ছে কেন? এমনকী অনেকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পর্যন্ত চলে যান।

এটি একটি মানসিক রোগ, এ বিষয়টি বুঝতে অনেক সময় খুব দেরি হয়ে যায়। অনেকে বারবার ব্যাখ্যার পরও মানসিক রোগ হিসেবে মেনে নিতে চান না। কিংবা মানসিক ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হতে কুণ্ঠা বোধ করেন।

মূলত প্যানিক ডিসর্ডার সঠিক চিকিৎসায় সম্পূর্ণ ভালো হয়। এটি যে কোনো বয়সেই হতে পারে। তবে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে প্রকাশভঙ্গিটা বুঝতে অনেক সময় দেরি হতে পারে।

অনেক মানসিক রোগের মতো সরাসরি কোন কারণ বের করতে না পারলেও বংশ পরম্পরায় এ রোগ চলতে দেখা যায়। দীর্ঘদিন ধরে চলা মানসিক চাপও অনেক সময় এ-রোগ প্রকাশের কারণ হতে পারে।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

All posts

জেনে নিন, হোমিও চিকিৎসা কখন সেৱা ও সর্বোচ্চ কার্যকরী চিকিৎসা?

একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম ও জীবনযাপন নৱমাল ভাবে চলে।  কিন্তু হঠাৎ করেই যদি শরীরে কোন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তখন স্...