হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় পাইলস/ অর্শ, ফিস্টুলা, হার্নিয়া, মৃগী,ITP, IBS, IBD, এইচ পাইলোরি,হেপাটাইটিস , লিভার ও স্তন ক্যান্সার, পিত্তথলি ও কিডনি পাথর, সিস্ট, , বাত-ব্যথা, সায়েটিকা ও হাঁড়ের ব্যথা, যৌনসমস্যা, বীর্যপাতলা, দ্রুত বীর্যপাত, জরায়ুতে ফাইব্রয়েড, ওভারিয়ান ,চকলেট সিস্ট, অনিয়মিত ঋতু, বন্ধ্যাত্ব, স্তনে চাকা, টিউমার,আচিঁল, হাঁপানি/এ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, পলিপাস, নাক বন্ধ, শিশুর নিউমোনিয়া,চর্মরোগ, সোরাইসিস, চুলকানি,এলার্জি ভেরিকোসিল ও যেকোন মানসিক ৱোগী সুস্থ হয় । হোমিও চিকিৎসা নিন, সুস্থ থাকুন।
আমার এক ব্যাচ সিনিয়র আশৱাফ ভাই। বাড়ি টাঙ্গাইল। হঠাৎ অনেকদিন পর দেখা। কুশল বিনিময় ও অনেক কথা। কথার মাঝে হঠাৎ করে বলে বসলেন যে আমার বাবা কয়েক মাস ধরে পেটের
আইবিএস নিয়ে ভালো থাকার উপায়-
-----------------------------------------------------
# যেসব খাবারে পেটের সমস্যা বাড়ে, সেসব এড়িয়ে চলুন। দুধ, দুগ্ধজাত খাবার, শাক, অতিরিক্ত তেলে ভাজা বা ডিপ ফ্রাই খাবার, অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার, বেকারি, কৃত্রিম চিনি, ক্যাফেইন ইত্যাদি এড়িয়ে চলা ভালো।
# নিয়মিত ব্যায়াম বা হাঁটাহাঁটির চেষ্টা করুন। এতে পেটের গ্যাস বা ফাঁপা ভাব কমবে।
# একসঙ্গে অনেক না খেয়ে সারা দিনে অল্প অল্প করে ভাগ করে খান। খাবারের টাইমটেবিল বজায় রাখুন।
# মানসিক চাপ বা স্ট্রেস কমাতে ব্যায়াম, যোগব্যায়াম, মেডিটেশন করতে পারেন। তাছাড়া আমি আমার চিকিৎসা জীবনের অভিজ্ঞতাই বলবো: যারা মনকে কন্ট্রোল করতে পারে মানে কন্ট্রোল করার ক্ষমতা রাখে এবং খুব সহজেই মন থেকেই স্ট্রেসকে ঝেড়ে ফেলতে পারে। সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জীবন যাপন করে, তারা কিন্তু আইবিএস থেকে সুস্থ হয়ে যায়।
একের অধিক ওষুধে রোগীর ক্ষতি হয়,
একটি ওষুধেই জটিল রোগের রোগী সুস্থ হয়।
তাই আপনারা একটি পূর্ণাঙ্গ ৱোগলিপি তৈরীর মাধ্যমে একটি ওষুধে চিকিৎসা নিন,
সকল ৱোগ থেকেই সুস্থ হন।
#আইবিএস
#IBS
============================
আইবিএস এর নির্দিষ্ট কোন
প্যাথলজিক্যাল টেস্ট নেই। যে ঐ টেষ্ট টা করে আমি নিশ্চিত হবো আমার আইবিএস। তাই নির্দিষ্ট কিছু লক্ষণ ৱোগীৱ মধ্যে থাকলে আইবিএস হিসেবে গণ্য করা হয়। তবে এন্ডোস্কোপি, কোলোনোস্কোপি করে নিশ্চিত হওয়া যায় যে এটা আইবিএস। একজন আইবিএস রোগীর মধ্যে যে সাধারণ লক্ষণগুলো দেখতে পাওয়া যায়-
# শরীরে একটা অস্বস্তি্ বা বিরক্তকর ভাব থাকে। মনেও দারুণ প্রভাব পড়ে। কোন কিছু ভাল লাগেনা। কোন কাজে মনোনিবেশ করতে পারেনা।
# কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া পর্যাক্রমে আসে। দেখা যায় রোগীর দুই তিন দিন ধরে পায়খানা হচ্ছে না। আবার যেদিন পায়খানা হয় সেদিন তিন থেকে চাৱ বার হয় বা এর চেয়ে অধিক বার হয়।
# কারো কারো পেট মোচরাতে থাকে, পেটে কামড় দেয়, পেট ব্যথা করতে থাকে। বারবার নিষ্ফল পায়খানার চাপ থাকে। কিন্তু পায়খানা করতে গেলে পায়খানা হয় না।
# অনেক রোগীর খাবার পরেই পায়খানার চাপ দেয়। পায়খানা করে আসাৱ পর আবার পায়খানা চাপ দেয়। এজন্য রোগীর মনে প্রভাব পড়ে। রোগী বাইরে কোথাও যেতে চায়না মনে ভয় পায় যে কোন সময় পায়খানার চাপ দিতে পাৱে।
# আইবিএস রোগীদের একেক জনের মল একেক রকম হয়। কারো খুব শক্ত , কারো খুব নরম/পাতলা, কারো কাদার মত , কারো আঠালো পদার্থের মত হয়। তবে সব রোগীর মলেই মিউকাসেৱ অস্তিত্ব থাকে।
# কিছু রোগীর পেটে ভুটভাট শব্দ হয়। কারো উপরের পেটে, কারো তলপেটে বুদবুদ শব্দ সহ গ্যাস দেখা দেয়।
# বেশিরভাগ রোগীর ক্ষেত্রে একটা সাধারণ লক্ষণ দেখা যায়, তা হলো শারীরিক দুর্বলতা ও মানসিক বিপর্যয়।
আইবিএস এৱ চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি অনেকটাই কার্যকরী। তাই দৈনন্দিন জীবনে কিছু অভ্যাস পরিবর্তন এনে ও হোমিও মেডিকেশন নিয়ে অতি দ্রুত এই সমস্যা থেকে উত্তরণ হওয়া সম্ভব।
সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।
#আইবিএস
#IBS
#পেটেসমস্যা
পেটের সমস্যায় ভোগেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন। পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি রোগী আছে আইবিএস-এর। শতকরা হিসেবে প্রায় 20 জন। কারণ এ রোগ ভাল হয় না। আইবিএস কেন হয় এর সঠিক কারণ এখনো আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের কাছে অধরা বলে এলোপ্যাথিতে এর পার্মানেন্ট সুস্থ হওয়ার চিকিৎসা নেই। কিন্তু ক্লাসিকাল হোমিওপ্যাথিতে এর পার্মানেন্ট সুস্থ হওয়ার চিকিৎসা রয়েছে। কেন হোমিওপ্যাথিতে আইবিএস রোগী পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায় সে বিষয়ে আলোচনা করব।
# হোমিও চিকিৎসায় আইবিএস কেন পুরোপুরি ভালো হয়ে যায়? আমরা জানি যার সমস্যা আছে, তার সমাধান আছে। যেকোন সমস্যার সমাধান করা খুব সহজ হয় কখন? যখন সমস্যাটার পেছনে দায়ী কে বা কি কারণ তা আমরা নির্ণয় করতে পারি, ঠিক তখনই সমস্যাটাৱ সমাধান করা সহজ হয়। যেহেতু হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা। তাই আইবিএস রোগীর প্যাথলজিক্যাল টেস্টে কোন কিছু নির্ণয় না হলেও রোগীর মধ্যে যথেষ্ট কিছু লক্ষণ পাওয়া যায়। যা হোমিও চিকিৎসার মূল মন্ত্র বলা যায়। তাছাড়া একজন অভিজ্ঞ ক্লাসিক্যাল হোমিও ডাক্তার যখন রোগীর লক্ষণ সংগ্রহ করে রোগীলিপি তৈরি করেন। তখন তিনি রোগীর আইবিএস টা কোথা থেকে সূচনা শুরু হলো যেমন: পারিবারিক ইতিহাস থেকে/ ডিস্ফাংশন অর্থাৎ আমাদের মস্তিষ্ক ও এনজাইম জনিত কারণে অন্ত্রের ডিস্ফাংশন হচ্ছে কি না/রোগীর শরীরে কোন রোগ চাপা দেওয়ার কারণে কিনা/ রোগীর বিশৃংখল জীবনযাপন/ অনিদ্রাজনিত কারণ/ অনিয়মিত খাবার-দাবার গ্রহণ/ অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া কমে গেছে কিনা/শিশুকালে বিভিন্ন রোগের কারণে প্রচুর এলাপ্যাথি ঔষুধ গ্রহণ করেছেন কিনা/ ৱোগীৱ জীবনে বড় রকমেৱ কোন শোক, চিন্তা, মনোকষ্ট আছে কিনা সহ আৱো বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয় বিবেচনায় এনে আইবিএস এর প্রকৃত কারণ নির্ণয়েৱ চেষ্টা করা হয়। রোগী কোন কারনে আইবিএস সমস্যায় ভুগতেছেন সেটা নির্ণয় করে ঔষুধ প্রয়োগ করলে ক্লাসিকাল হোমিও চিকিৎসায় আইবিএস পুরোপুরি নির্মূল হয়ে যায়। এজন্য একজন আইবিএস রোগীকে অভিজ্ঞ ক্লাসিক্যাল হোমিও চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত।
# হোমিও চিকিৎসা নিয়েও কোন আইবিএস রোগী পুরোপুরি সুস্থ হতে পাৱে না? অনেক সময় দেখা যায়, সামান্য জ্বর ভালো হতে চায় না। জ্বরের প্রকৃত কারণ নির্ণয় করতে না পারার জন্য। ঠিক কিছু কিছু আইবিএস রোগী আছে যাদের কোনো কারণই খুঁজে পাওয়া যায় না। এসব আইবিএস রোগীকে পুরোপুরি সুস্থ করা কঠিন হয়ে যায়।
আরেকটি কারণ হলো আইবিএস রোগী অল্প সময়ে পুরোপুরি সুস্থ হতে চায়। কয়েকদিনের ওষুধ খেয়ে একটু আরাম পেল। পরবর্তী আৱ চিকিৎসা গ্রহণ করে না।
কিছু রোগী আছে, যাৱা ঘনঘন ডাক্তার পরিবর্তন করে এবং ভাবে হোমিওতে এ ৱোগ ভালো হবে না। মন যদি দুর্বল হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে সুস্থ হওয়া কঠিন ।
#IBS
আইবিএস এর রোগীরা আইবিএস নিয়ে খুবই বেশি চিন্তিত থাকেন। চিন্তিত থাকারই কথা। তবে এখান থেকে বের হতে চাইলে আইবিএস নিয়ে চিন্তা না করে ছোট্ট ছোট্ট সুন্দর ভাবনা বা রোমান্স, প্রিয়জন কিংবা পরিবার, নিজের ক্যারিয়ার কিংবা ইউনিক কোন কাজ বা গুণ অর্জনে মনোনিবেশ করতে পারেন। আমাদের সমাজের চারপাশে অনেক কে দেখতে পাবেন। যাদেৱ দুই হাত নেই পা দিয়ে লিখে, মুখ দিয়ে লিখে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতেছে। মূর্খ কোম্পানি মালিকের অধীনে দেশেৱ সর্বোচ্চ শিক্ষিত মানুষগুলো কাজ করছে। তাই আইবিএসের রোগীরা মনের শক্তি দিয়ে ৱোগকে চাপা দিয়ে অনেক ভালো কিছু করাৱ ক্ষমতা রাখে এবং করতে পারলে আইবিএস কিন্তু একসময় মনের অজান্তেই পালিয়ে যাবে। কোন কিছুতেই মানুষের জীবন আটকে থাকে না। ইচ্ছাশক্তি দিয়ে শত বাধা পেরিয়ে, বিন্দাস জীবনেৱ রঙিন স্বপ্ন গুলোকে উড়িয়ে নেওয়া সম্ভব।
#EasyLifestyleandHomeo
#ClassicalHomeo
#IBS
#আইবিএস
রোগীদের জ্ঞাতার্থে একটি কথা। অধিকাংশ মানুষই দুনিয়াতে আসেন প্রায় পুরোপুরি সুস্থ অবস্থায়। আর এই সুস্থ মানুষগুলো এক সময় অসুস্থ হয়ে যায়। অসুস্থ অনেক রোগী প্রশ্ন করেন যে আমি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাব তো? আর কোন দিন তো এই অসুখ হবে না? রোগীদের এমন প্রশ্ন বা চিন্তা করা কি ঠিক??? আমি বলব কখনই ঠিক নয়। কারণ যে রোগটা আপনার কোন দিনই ছিল না, সেই রোগটা হয়েছে। এই ৱোগ থেকে আপনি পুরোপুরি মুক্তি লাভ করলেন। কিন্তু আপনার জীবন দশায় আবার নতুন করে এই রোগ আরেক বার হবে না, বা হলেই কেন ভাববেন আগের রোগ ফিরে এসেছে???
#Easylifestyleandhomeo
#IBS
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম ও জীবনযাপন নৱমাল ভাবে চলে। কিন্তু হঠাৎ করেই যদি শরীরে কোন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তখন স্...