হৱমোন কি? মানব দেহে স্বচিত্র অবস্থান সহ বিভিন্ন হৱমোন গ্রন্থির নাম।


# হৱমোন---
হরমোন হচ্ছে এক প্রকার জৈব-রাসায়নিক তরল যা শরীরের কোনো কোষ বা গ্রন্থি থেকে শরীরের একটি নির্দিষ্ট অংশে নিঃসরিত হয়। হরমোন হল একটি আভ্যন্তরীন উদ্দীপক। হরমোনের মাধ্যমে শরীরের অন্যান্য অংশের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে পরিবর্তনের সংকেত পাঠানো হয়। উদাহরণস্বরূপ, বিপাকক্রিয়ার পরিবর্তনের জন্য অল্প একটু হরমোনই যথেষ্ট। এটি একটি রাসায়নিক বার্তাবাহক হিসেবে কাজ করে যা এক কোষ থেকে অপর কোষে বার্তা বহন করে। সকল বহুকোষীয় জীবই হরমোন নিঃসরণ করে। প্রাণীর ক্ষেত্রে বেশির ভাগ হরমোনই রক্তের মাধ্যমে পরিবাহিত হয়।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

মানবদেহে হরমোন এর ব্যালেন্স ঠিক রাখতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস

 


শরীরের স্বাভাবিক কার্যাবলী ঠিক রাখতে হরমোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইন্সুলিন, ইস্ট্রোজেন, ডোপামিন, এফএসএইচ, টিএসএইচ ইত্যাদি জৈবিক রাসায়নিক উপাদান মেজাজ, চুলের বৃদ্ধি, ওজন, প্রজনন ক্ষমতা, মানসিক অবস্থা ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করে।
হরমোনের সঠিক সরবরাহ বজায় রাখতে শরীরের সকল গ্রন্থি একই তালে তাল মিলিয়ে কাজ করে। আর এর সামান্য ঘাটতিই স্বাস্থ্যগত জটিলতা ডেকে আনতে পারে যার জন্য ছুটতে হয় চিকিৎসকের কাছে, খেতে হয় ওষুধ।
এই ওষুধেরও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে যা বয়ে আনতে পারে আরও বড় বিপদ।
তবে প্রাকৃতিক উপায়েও হরমোনের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে জানানো হলো সেই উপায়গুলো।

# স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে তার প্রভাব শরীরে চোখে পড়বেই আর অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসে সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে শরীরের বিভিন্ন গ্রন্থি। তাই গ্রন্থিগুলোর সক্রিয়তা যাতে অতিরিক্ত বা অতি সামান্য না হয় সেজন্য পর্যাপ্ত পুষ্টি উপাদানের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
সেখানে থাকতে হবে পর্যাপ্ত প্রোটিন ও ভোজ্য আঁশ আর কমাতে হবে কার্বোহাইড্রেট এবং চিনির পরিমাণ। সেই সঙ্গে হরমোনের উৎপাদন বাড়াতে চাই স্বাস্থ্যকর চর্বি।
‘ক্যাফেইন’ ও দুগ্ধজাত খাবার অতিরিক্ত গ্রহণ করলে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দিতে পারে।
অপরদিকে ‘গ্রিন টি’ শরীরে ‘অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট’ সরবরাহের মাধ্যমে ‘ঘ্রেলিন’, ‘ইন্সুলিন’য়ের মাত্রা কমায় এবং শরীরে ‘কর্টিসল’ হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

# কম কিংবা বেশি খাওয়া: শরীরের চাহিদার তুলনায় কম কিংবা বেশি খাবার খাওয়ার কারণেও হরমোনে ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ হল অতিরিক্ত খাওয়া কিংবা অতিসামান্য খাওয়ার কারণে ‘ইন্সুলিন’য়ের মাত্রা বেড়ে যাওয়া, ‘কর্টিসল’য়ের উৎপাদন বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি। যা শরীরের বিপাকক্রিয়ার উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। আর তাই লিঙ্গ, বয়স এবং স্বাস্থ্য বিবেচনা করে ক্যালরি গ্রহণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।


# নিয়মিত শরীরচর্চা: ব্যায়াম করলে শুধু শরীর গঠনই হয় না সঙ্গে হরমোনের ভারসাম্যও বজায় থাকে। নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রমের মধ্যে থাকলে শরীর সুঠাম হওয়ার পাশাপাশি ঝরবে বাড়তি চর্বি, উৎপাদন বাড়বে প্রদাহরোধক হরমোনের এবং ‘ইন্সুলিন’য়ের সংবেদনশীলতা বাড়বে।
অ্যারোবিকস’, ‘স্ট্রেংথ ট্রেইনিং’, ‘এন্ডুরেন্স ট্রেইনিং’ ইত্যাদি হরমোনের ভারসাম্য রক্ষায় অত্যন্ত কার্যকর।
# মানসিক চাপ সামলান: ব্যস্ত জীবনযাত্রা, সময়ের সামঞ্জস্যতার অভাব ইত্যাদি মানসিক চাপ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। আর শরীর যখন চাপে থাকে তখন হরমোনের উৎপাদন প্রক্রিয়াও শৃঙ্খলা হারায়। তাই নির্দিষ্ট রুটিন মেনটেন করে মানসিক চাপ সামলাতে হবে।
# পর্যাপ্ত ঘুম: ঘুমের অভাব থাকলে মেজাজ খারাপ থাকে, তার পেছনে একটি বড় কারণ হরমোনজনীত সমস্যা। তাই পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

মানবদেহের বিভিন্ন স্থানে সিস্ট এবং তা ভালো করার ঘরোয়া উপায়

 


# সিস্ট ত্বকের নীচে মসৃণ, গোলাকার এবং শক্ত গঠনের হয়। শরীরের যে কোনো স্থানে সিস্ট হতে পারে।
সিস্ট সাধারণত ইনফেকশনের জন্য, সিবাসিয়াস গ্ল্যান্ড ব্লক হয়ে গেলে, বাহ্যিক কোনো উপাদান প্রবেশ করলে এবং টক্সিনের কারণে হয়ে থাকে।
শরীরের টিস্যুর ভেতরে হয় সিস্ট এবং এর মধ্যে তরল বা আধা তরল পদার্থ থাকে।
কখনো কখনো সিস্ট ব্যথামুক্ত হয় এবং খুব ধীরে বৃদ্ধি পায়। কিন্তু এ সিস্ট যদি সংক্রমিত হয় তাহলে সিস্টে ব্যথা, চুলকানি বা জ্বলুনি হতে পারে। কখনো কখনো সিস্ট ফেটেও যেতে পাৱে।
সিস্ট যদি অভ্যন্তরীণ অঙ্গ যেমন- কিডনি, লিভার এবং অগ্নাশয়ে হয় তাহলে তা ছোট হয় এবং কোনো লক্ষণ প্রকাশ করেনা বলে বোঝাও যায় না। কিন্তু যদি ত্বকের নীচে হয় তাহলে তা চামড়ার নীচে বিশ্রী লাল ফোলা দেখায় যা স্পর্শ করলে নরম অনুভূত হয় এবং ব্যথা করে।
ত্বকের এই সিস্ট ঘরোয়া কিছু উপাদানের মাধ্যমে নিরাময় করা যায়। সিস্ট ভালো করার ঘরোয়া প্রতিকারের উপায় –
** ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**
(১) অ্যালোভেরা :
দিনে কয়েকবার অ্যালোভেরা জেল সিস্টের উপরে ঘষুন। এছাড়াও শরীর থেকে অপদ্রব্য বের হয়ে যাওয়ার জন্য এবং সিস্টকে সংকুচিত করার জন্য ১ কাপ অ্যালোভেরার জুস পান করুন।
# অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার :
সিস্ট থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার অত্যন্ত কার্যকরী। ত্বকের পিএইচ এর ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করতে, যে কোনো ইনফেকশন দূর করতে এবং চুলকানি ও জ্বালা-পোড়ার সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার।
একটি তুলার বল অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারে ভিজিয়ে নিয়ে সিস্টটি মুছে নিন। দিনে কয়েকবার এটা করুন। এছাড়াও ১ গ্লাস পানিতে ২ টেবিল চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে দিনে ২ বার পান করুন।
# হলুদ :
সিস্ট দূর করতে চমৎকারভাবে কাজ করে হলুদ। ১ কাপ উষ্ণ দুধে আধা চা চামচ হলুদ মিশিয়ে পান করুন। এটি রক্তকে বিশুদ্ধ করে এবং পরিপাকের উন্নতি ঘটায়। ভালো ফল পাওয়ার জন্য ১০ দিন হলুদ মেশানো দুধ পান করুন।


# মধু :
সাময়িক ভাবে ক্ষত ভালো করতে পারে মধু। ত্বকের নীচের সিস্ট ভালো করার জন্য মধুর প্রলেপ অত্যন্ত কার্যকরী।
গম ও ঘাস ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। এর সাথে মধু মিশিয়ে সিস্টের উপর প্রলেপ দিন এবং একটি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে ঢেকে দিন। সারারাত এভাবে রেখে দিন। কিছুদিনের মধ্যেই খুব ভালো একটা ফল পাবেন।
** ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত, এর কারণ ও হোমিও চিকিৎসায় সমাধান

 

# দ্রুত বীর্যপাত কি?
     যৌনসঙ্গমকালে পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত যাকে ইংরেজিতে বলা হয় প্রিম্যাচিওর ইজ্যাকিউলেইশন। এটি একটি সাধারণ যৌনগত সমস্যা। কিছু বিশেষজ্ঞের মতে প্রতি তিনজন পুরুষের মধ্যে একজনকে এ সমস্যায় আক্রান্ত হতে দেখা যায়। স্ত্রী যোনীতে পুরুষাঙ্গ প্রবেশের পর অঙ্গ চালনার পরিণতি হিসেবে বীর্যপাত হয়ে থাকে। যোনীতে লিঙ্গ প্রবেশের সময় থেকে বীর্যপাত অবধি সময়কে বলা হয় বীর্যধারণ কাল। কতক্ষণ অঙ্গচালনার পর বীর্যপাত হবে তার কোন সুনির্দ্দিষ্ট বা আদর্শস্থানীয় সময় নেই। পুরুষে পুরুষে, বয়সের তারতম্যে বা পরিবেশভেদে বীর্যধারণ ক্ষমতা বিভিন্ন হতে দেখা যায়। তবে নিয়মিত যদি যোনীতে লিঙ্গ প্রবেশের পূর্বে বা প্রবেশের এক মিনিটের মধ্যেই বীর্যপাত হয়ে যায় তবে তাকে দ্রুতস্খলন সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হবে। এর ফলে পুরুষ প্রযোজনীয় সময় ধরে অঙ্গচালনার সুখ থেকে বঞ্চিত হয় এবং স্ত্রীর চরমানন্দ লাভের আগেই সঙ্গমের সমাপ্তি হয়।
# দ্রুত বীর্যপাতের কারণ: পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের সঠিক কারণ এখনো নিরূপণ করা সম্ভব হয়নি। তবে এর পেছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ হচ্ছে-
* মনমরা ও মনে বিষণ্নতা থাকায় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়। তাই মানসিক কারণে ও পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে।
* শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা বা রোগ-বালাইয়ের কারনেও দ্রুত বীর্যপাত হয়
* বিভিন্ন ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন স্টোরয়েড জাতীয় ওষুধ দীর্ঘদিন খেলে বীর্য পাতলা হয়ে যায় এবং দ্রুত বীর্য পাত হয়
* কিশোর বয়স থেকে হস্তমৈথুন কিংবা অতিরিক্ত যৌন মিলনেৱ কারনেও দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে
এছাড়াও জিনগত কারণে পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে।
# দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান: পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত একটি মারাত্মক সমস্যা। আর এই সমস্যার সমাধানে দুটি পথ অবলম্বন করলে সহজেই সমাধান করা সম্ভব। প্রথমত মানসিক ও নৈতিক পরিবর্তন আনতে হবে এবং সেইসাথে জীবন যাপনেও পরিবর্তন আনতে হবে।
দ্বিতীয়তঃ উপযুক্ত চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি একজন ভাল ক্লাসিকাল হোমিওপ্যাথিৱ চিকিৎসা নিতে পারেন। কারন অনেকেই দেখেছি যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে এমন ঔষধ ইন্টারনেট থেকে, বই পড়ে অথবা কারো পরামর্শ কিনে খায়। যেমন ডমিয়ানা, জিনসেং, এগনাস কাস্ট, অশ্বগন্ধা, বিউফো রানা, টিটেনিয়াম , পেটেন্ট আর ফরটি ওয়ান ইত্যাদি। কিন্তু এরকম চিকিৎসায় আপনার সমাধান হবে না। কারণ এই ওষুধগুলো শুধু উত্তেজনা বৃদ্ধি করে ঠিকই কিন্তু বীর্যপাত দ্রুতই হয়। তাই এই সময়টাই আপনার যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির দরকার নেই। কারণ দ্রুত বীর্যপাত হয় এমন রোগীর উত্তেজনা এমনিতেই বেশি থাকে। সমস্যা উত্তেজনা ধরে রাখতে পারে না অতি দ্রুত বীর্যপাত হয়। তাই আপনার দরকার স্টাবিলিটি অর্থাৎ সময় নিয়ে যেন বীর্যপাত হয়। এজন্য আপনাকে হোমিওপ্যাথির গঠনগত মায়াজমিক চিকিৎসা নিতে হবে।

আর যেসব পুরুষ/নাৱীৱ যৌন চাহিদা কম বা সঙ্গমে লিপ্ত হওয়ার আকাঙ্ক্ষা কমে গেছে, তাদেৱ চিকিৎসা অনেক সহজ এবং 100% সফল। হোমিও চিকিৎসায় আপনাৱ যৌন চাহিদা প্রায় 22 বছৱেৱ ন্যায় হবে। ইনশাল্লাহ।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

আঁচিল সাৱিয়ে তুলুন, খুব সহজে, সেৱা কয়েকটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধে।



আঁচিল প্রতিরোধে ও সারিয়ে তুলতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং ফলপ্রদ। কোন কাটা ছেঁড়া,কোন অপারেশন কিংবা কোন রক্তপাত ও ব্যথা ছাড়াই খুব সহজেই আঁচিল থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন। ত্বক ঠিক আগেৱ অবস্থা ফিরে পায়। তাই আঁচিল সারিয়ে তুলতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা এক বিশাল স্থান দখল করে আছে। নিম্নে আঁচিলেৱ চিকিৎসায় ব্যবহৃত সেরা কয়েকটি হোমিও ঔষধের লক্ষণ ভিত্তিক আলোচনা করা হল:

# থুজা অক্সি-
আঁচিল যদি ফুলকপির মতো দানা দানা খাঁজ কাটা হয় তখন থুজা ব্যবহার করা হয়। সাধারণ মানুষের কাছে থুজা আঁচিলের একমাত্র ঔষধ হিসবে বিবেচিত। প্রায় সব ধরনের আঁচিল ভালো করার ক্ষমতা রয়েছে থুজাৱ।
# নাইট্রিক এসিড-
আঁচিল ফুলকপির মতো দেখতে হয় কিন্তু সামান্য নড়াচড়া লাগলেই রক্তপাত হয় এবং যৌনাঙ্গের আশেপাশে যে সমস্ত আঁচিল হয়, তখন নাইট্রিক অ্যাসিড ব্যবহারে আঁচিল সেরে যায়।
# কস্টিকাম-
অনেকদিন আগের অর্থাৎ পুরাতন আঁচিলের জন্য কস্টিকাম। নরম ক্ষুদ্র আকৃতির এবং দেখতে চেপ্টা এরকম আঁচিল। আরও স্পষ্ট করে বললে যেসব আঁচিল চোখের পাতায়, নাকের ডগায়, ঘারে, হাতের আংগুলে ও নখের ধারে হয় এবং দেখতে কিছুটা শিংয়ের মত, এসব আঁচিলে কষ্টিকাম খুব ভালো কাজ করে। তবে থুজাও ব্যবহার করা যায়। বিফলে কস্টিকাম।


# ষ্ট্যাফেসাইগ্রিয়া-
যদি কোন রোগীর পারদের অপব্যবহারের মাধ্যমে উৎপন্ন সাইকোটিক দোষযুক্ত ফুলকপির মতো বড় ধরণের আঁচিলের সঙ্গে একজিমা ও দাঁতের রোগ/ দাঁতে ক্ষয় থাকে সেক্ষেত্রে ষ্ট্যাফেসাইগ্রিয়া ভাল কাজ করে। এছাড়াও চোখের পাতায় আঁচিলেৱ ক্ষেত্রেও স্ট্যাফিসেগ্রিয়া খুব ভালো কাজ করে।
# সেবাইনা-
শিশুদের শরীরে গুড়ি গুড়ি আঁচিলের ভিতর থেকে ভাতের মতো পদার্থ বের হলে সেবাইনা প্রয়োগ করা যাবে। সেবাইনাতে ফল না হলে কস্টিকাম প্রয়োগ করতে হবে।
# ব্যারাইটা কার্ব-
যারা সহজ সরল ও লাজুক প্রকৃতির। শিশুৱ ন্যায় আচরণ করে এবং মিষ্টি অপছন্দ, এসব মানুষের শরীরের আঁচিল ভাল কৱতে ব্যারাইটা কার্ব।
# ক্যালকেরিয়া কার্ব-
যাদের দেহ মোটাসোটা এবং মাথা ও পেটটা বড়। সিদ্ধ ডিম ও মিষ্টি খেতে পছন্দ করে এবং শীতকাতর । এসব রোগীর দেহে আঁচিল ভালো করতে ক্যালকেরিয়া কার্ব।
এছাড়াও মানবদেহের আঁচিল ভালো করতে হোমিওপ্যাথিক লক্ষণ বিচারে আরো অনেক ঔষধ আসতে পাৱে। তাই একজন হোমিওপ্যাথি ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ গ্রহণ করবেন।
**ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**
সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

প্রস্রাবের ইনফেকশনের প্রাথমিক লক্ষণ ও ঘৱোয়া ভাবে সমাধান।


সারা দিনে আমরা যত পানি খাই তা আমাদের কিডনির মাধ্যমে ছেঁকে মূত্রনালি দিয়ে মূত্র হিসেবে বেরিয়ে যায়। প্রস্রাবে ইনফেকশন নারী ও পুরুষ উভয়ের মধ্যে হলেও নারীদের মধ্যে এ ইনফেকশনে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি। প্রস্রাবে ইনফেকশনের উপসর্গগুলি সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক

প্রস্রাবে ইনফেকশনের প্রাথমিক লক্ষণ:
# প্রস্রাব গাঢ় হলুদ হওয়া
# প্রস্রাব করার সময় জ্বালা বা ব্যথা অনুভব করা
# কিছুক্ষণ পরপর প্রস্রাবের বেগ অনুভব হলেও পরিমাণে অল্প হওয়া
# প্রস্রাবে দুর্গন্ধ হওয়া
# বমি ভাব বা বমি হওয়া
# সারাক্ষণ জ্বর জ্বর ভাব বা কাঁপুনি দিয়ে ঘন ঘন শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া
# তলপেটে বা পিঠের নিচের দিকে মারাত্মক ব্যথা হওয়া
#অনেক সময় মূত্রের সঙ্গে রক্তও যেতে পারে।
# ঊরুর দুই কোনাতে ব্যথা থাকতে পারে।
প্রস্রাবে ইনফেকশনের কয়েকটি কার্যকরী ঘরোয়া প্রতিকার নিচে আলোচনা করা হলো--
# যাঁরা অতিরিক্ত ঘেমে যান এবং সবারই প্রতিদিন অন্তত আড়াই- চাৱ লিটার পানি পান করা উচিত।
# ভিটামিন সি মূত্রথলীকে ভাল রাখে এবং প্রস্রাবের সময় জ্বালা ভাব কমাতে সহায্য করে তাই প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।
# আনারসে আছে ব্রোমেলাইন নামক একটি উপকারি এঞ্জাইম। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, ইউরিন ইনফেকশনে আক্রান্ত রোগীদেরকে সাধারণত ব্রোমেলাইন সমৃদ্ধ অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া হয়। তাই প্রশ্রাব বা ইউরিন ইনফেকশন হলে প্রতিদিন এক কাপ আনারসের রস খান।
# আমাদের নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি, পুষ্টিকর খাবার, মৌসুমি ফল খেতে হবে।
# ঘুমানোর আগে মূত্র ত্যাগ করে ঘুমাতে হবে।
# নিয়মিত গোসল ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। পরিধেয় বস্ত্র, বাসস্থান, টয়লেট পরিচ্ছন্ন হওয়াটা জরুরি।
# যাদের কিছুদিন পর পর ইউরিনে ইনফেকশন হয়, তাঁরা দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

# ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। 

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

হস্তমৈথুন থেকে বেরিয়ে আসার কৌশল এবং প্রয়োজনে হোমিও চিকিৎসা গ্রহণ



উঠতি বয়সের যুবকদের মধ্যে হস্তমৈথুনের মত কু অভ্যাস অত্যন্ত বেশি। যুবতীদের ক্ষেত্রে এটা অনেক কম। বর্তমানে এই কু অভ্যাসের কারণে যুবকরা তাদের ভবিষ্যত জীবনে সর্বনাশ ডেকে নিয়ে আসছেন। পরবর্তী জীবনে ধ্বজভঙ্গ, দ্রুত বীর্যপাত, টেস্টরেন হরমোন সমস্যা, শুক্রাশয় ক্ষতিগ্রস্ত, উত্থান জনিত সমস্যা, ভেরিকোসিল সহ আরো অনেক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন এবং বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন। ফলে বিভিন্ন চিকিৎসার দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন এবং মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ছেন। তাই এই কু অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে নিজে নিজেই কিছু কৌশল অবলম্বন করুন এবং দরকার হলে হোমিও চিকিৎসার সহযোগিতা নিতে পারেন।


# সর্ব প্রথম ধর্মের প্রতি অনুরাগী হতে হবে। তাহলে অবশ্যই পাপ কাজ থেকে দূরে থাকতে সহজ হবে।
# হস্তমৈথুনের ফলে যে সর্বনাশ গুলো হয়, তা নিজে নিজে উপলব্ধি করতে হবে। ভবিষ্যতে যে অন্ধকার হয়ে আসবে এবং পুরুষত্বের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। এটা মনকে জানান দিতে হবে।
# ধৈর্য ধরতে হবে। একদিনের একটা নেশা থেকে মুক্ত পাবেন, এমন হবে না। একাগ্রতা থাকলে ধীরে ধীরে যে কোন নেশা থেকেই বের হয়ে আসা যায়।
# যখন তখন বিছানায় যাবেন না। কোথাও বসলে অন্যদের সঙ্গ নিয়ে বসুন।
# বাথরুমে শাওয়ার নেয়ার সময় হস্তমৈথুনের অভ্যাস থাকলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাথরুম থেকে বের হয়ে আসতে চেষ্টা করুন।
# যখনি মনে শারীরিক মিলনুয়াল চিন্তার উদয় হবে, তখনই অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা করবেন।
# মেয়েদের দিকে কুনজরে তাকাবেন না। তাদের ব্যাপারে বা দেখলে মন আর দৃষ্টি পবিত্র করে তাকাবেন। নিজের মা বা বোন মনে করবেন।
# শারীরিক মিলনুয়াল চিন্তার উদয় হলে তুড়ি বাজাতে পারেন, পা দোলাতে পারেন- এতে কুচিন্তা দূর হয়ে যাবে।
# কোনদিন করেন নাই, এমন নতুন কিছু করার চেষ্টা করুন।
# উপুর হয়ে ঘুমাবেন না। বিকেলের পরে উত্তেজক ও গুরুপাক খাবার খাবেন না।
# গার্লফ্রেণ্ড বা প্রেমিকাদের সাথে শুয়ে শুয়ে, নির্জনে বসে প্রেমালাম করবেন না ফোনো শারীরিক মিলন এড়িয়ে চলুন।
হস্তমৈথুন রোধে হোমিও চিকিৎসা------
বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেও যদি হস্তমৈথুন থেকে বেরিয়ে আসতে না পারেন, সেক্ষেত্রে হোমিও চিকিৎসা আপনাকে অনেক টা সহযোগিতা করবে। একজন হোমিও ডাক্তার আপনার সম্পর্কে বিস্তারিত শুনবেন এবং কারণ নির্ণয় করে সে অনুযায়ী চিকিৎসা দিলে আপনি অবশ্যই এই কু অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন। যেমন আপনার অতিরিক্ত যৌন চাহিদা থাকলে, তার সাময়িক প্রশমিত করে ৱোধ কৱা সম্ভব। আবার মনকে কন্ট্রোল করতে না পারলে, কাউন্সিলিং ও ওষুধ দিয়ে হস্তমৈথুনের মত অভ্যাস থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে আসা সম্ভব। এতে যুব সমাজ ধ্বংসের হাত থেকে মুক্তি পাবে।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

মেদযুক্ত শরীরের ওজন কমানোৱ খুব সহজ কৌশল।

 

ওজন কমানোর জন্য অনেকেই বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করেন। না খেয়ে থাকাসহ বিভিন্ন পদ্ধতি গ্রহণ করেন অনেকে। এ পদ্ধতি অবলম্বন করে যদি ওজন কমাতে না পারেন তাহলে আগের পরিকল্পনাগুলো ছেড়ে দিন। নিতে পারেন নতুন কোনো পদ্ধতি। আপনার খাওয়া কমিয়ে দিন। তবে কখনোই না খেয়ে থাকবেন না। আপনি ৩ বেলা খাবারকে ৫ বা ৬ বেলা করে খেতে পারেন। এর ফলে আপনার শরীরও আগের চেয়ে ভালো থাকবে

ওজন কমানোর তিনটি কার্যকরী উপায়।
১. সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ওজন বৃদ্ধি পায় এমন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা। বিশেষ করে চিনি এবং অতিরিক্ত ক্যালরিযুক্ত খাবার। যখন আপনি ওজন কমাতে চাইবেন, তখন আপনার ক্ষুধার মাত্রা নিচে নামিয়ে আনুন। আপনার শরীরে জমে থাকা চর্বি কমাতে কাজ করুন। চর্বি কমানোর অন্যতম ভালো উপায় হলো পানি পান করা। বিশেষ করে হালকা গরম পানি। বেশি করে পানি খাওয়ার ফলে আপনার কিডনি ভালো থাকবে। এটি পেট মোটা হওয়া কমাবে।
এ পদ্ধতি অবলম্বন করলে প্রথম সপ্তাহে ১০ পাউন্ড বা তারও বেশি ওজন কমানো সম্ভব। এতে আপনার প্রত্যাশা অনুযায়ী ওজন কমবে। এর ফলে আপনার কম ক্যালরিযুক্ত খাবারে অভ্যাস তৈরি হবে। সেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালিয়ে নিতে পারবেন। চর্বি কমানো এ পদ্ধতি সহজভাবেই আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করবে। সবচেয়ে বড় কথা শর্করাজাতীয় খাবার এবং স্টেক খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে।
২. খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনুন। আপনার খাদ্যতালিকায় এমন খাবার যুক্ত করুন যাতে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে। আপনার খাবারের তালিকায় একটি প্রোটিনযুক্ত খাবার, একটি চর্বিযুক্ত এবং সবুজ শাকসবজি রাখুন। পুষ্টির এ উপকরণগুলো রেখে প্রতিদিন ২০ থেকে ৫০ গ্রাম রাখুন। আপনার খাবারের তালিকার প্রোটিনের উৎসগুলোও রাখুন। এগুলো হলো গরু ও মুরগির মাংস, চিংড়ি, সামুদ্রিক মাছ এবং ডিম। ওজন কমানোর সময় প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন খাওয়া উচিত না।
উচ্চ প্রোটিন আছে এমন ৬০ শতাংশ খাবার বাদ দিলে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে। রাতে ঘুমানোর আগে কম ক্যালরিযুক্ত খাবার খেতে হবে। এ পদ্ধতি অবলম্বন করে ওজন কমালেও একটি জিনিস আপনাকে মানতে হবে। প্রোটিন হলো পুষ্টির রাজা। ফুলকপি, টমেটো, পাতাকপি, লেটুস পাতা, শসা ইত্যাদি কম কার্বনযুক্ত সবজি। আপনি কম কার্বনযুক্ত উপকরণ দিয়ে প্লেট ভর্তি করে ফেলেন। এ উপকরণগুলো দিয়ে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ খাবার খেলেও ওজন বাড়বে না। মাংস, মাছ, সবজি, ভিটামিন এবং খনিজ খেলে আপনার শরীর ভালো থাকবে।
৩. ব্যায়াম করতে পারেন। এটি খুবই কার্যকর। সপ্তাহে আপনাকে দুই থেকে তিনবার জিমে যেতে হবে। শুধু গিয়ে বসে থাকলে হবে না। আপনাকে ওজন কমানোর জন্য উপযুক্ত ব্যায়ামগুলোও করতে হবে। যদি জিমে নতুন যাওয়া শুরু করেন তাহলে প্রথম দিনেই কষ্টকর ব্যায়াম করা উচিত নয়। এতে উল্টো ফল হতে পারে। তাই ব্যায়াম করার আগে প্রশিক্ষকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন। তাহলে আপনি যার জন্য ব্যায়াম করবেন সেই ফলটা পাবেন।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

মেয়েদের ডিম্বাশয়ে় চকলেট সিস্ট ও চিকিৎসা।


ডিম্বাশয়ের চকলেট সিস্ট একধরনের এন্ডোমেট্রিয়াল সিস্ট। দেখতে অনেকটা চকলেটের মতো হয় বলে এমন নামকরণ। জরায়ুর সবচেয়ে ভেতরের স্তরের নাম এন্ডোমেট্রিয়াম। এই এন্ডোমেট্রিয়াম টিস্যু যদি অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে জরায়ুর বাইরে চলে আসে, তাকে এন্ডোমেট্রিওসিস বলে। এটি সবচেয়ে বেশি হয় ডিম্বাশয়ে। সাধারণত যাঁদের এন্ডোমেট্রিওসিস রয়েছে, তাঁদের চকলেট সিস্ট হওয়ার ঝুঁকি অপেক্ষাকৃত অনেক বেশি। তবে আগে থেকেই সচেতন হলে জটিলতা অনেকটাই কম হয়

# কেন হয়-
মাসিকের সময় জরায়ুর বাইরের এন্ডোমেট্রিয়াল টিস্যুগুলো ছিঁড়ে যায়। এ সময় অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ হয়। এই রক্ত ডিম্বাশয়ের ভেতরে জমে সিস্ট তৈরি হয়।
সাধারণত ৩০-৪৫ বছর বয়সী নারীদের এই সিস্ট হওয়ার আশঙ্কা বেশি। তবে কম বয়সী মেয়েদেরও এই সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া যাঁদের সন্তান হয়নি বা বন্ধ্যাত্ব রয়েছে, প্রথম সন্তান দেরিতে নিয়েছেন, তাঁদেরও এ সমস্যা হতে পারে। বংশগতভাবেও সমস্যাটি হতে পারে।
# উপসর্গ
২৫ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো উপসর্গই থাকে না। ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে তলপেটে ব্যথা হতে পারে, যা মাসিক শুরুর দুই-তিন দিন আগে শুরু হয় এবং মাসিকের সময় তীব্রতর হয়ে ওঠে। মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত এবং ঘন ঘন মাসিকও চকলেট সিস্টের উপসর্গ হতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে দীর্ঘদিন ধরে তলপেটে বা কোমরে ব্যথাও হতে পারে।
# সন্তান ধারণে প্রভাব-
চকলেট সিস্ট ধীরে ধীরে ডিম্বাশয়ের টিস্যুকে নষ্ট করে ফেলে। এ কারণে অনেকের ক্ষেত্রেই গর্ভধারণে নানা জটিলতার সৃষ্টি হয়। তবে এই সিস্ট নিয়ে গর্ভধারণ বেশ কষ্টসাধ্য হলেও একেবারে অসম্ভব নয়।




# চিকিৎসা-
রোগীর বয়স, সিস্টের ধরন, উপসর্গ, একটা বা দুটো ডিম্বাশয় আক্রান্ত কি না ইত্যাদি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে চিকিৎসক চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারণ করেন। চকলেট সিস্ট আছে, এমন নারীদের মধ্যে যাঁদের বয়স কম ও বিবাহিত, তাঁদের যত দ্রুত সম্ভব সন্তান নেওয়া উচিত। কারণ সমস্যাটি প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলে সন্তান ধারণের ফলে তা অনেকটাই সেরে যায়।
সিস্টের আকার চার সেন্টিমিটারের বেশি হলে ব্যথা বেশি, গর্ভধারণে জটিলতা বা বন্ধ্যাত্ব এবং সিস্ট ফেটে যেতে পাৱে। তাই দ্রুত চিকিৎসা নিতে হবে।
হোমিওতে খুব ভালো ট্রিটমেন্ট আছে। হোমিও ৱ মায়াজম ভিত্তিক গঠনগত চিকিৎসায় চকলেট সিস্ট সম্পন্ন ভাল হয়ে যায়। তাই বসে না থেকে নিকটস্থ কোনো অভিজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

কিডনি, মূত্রথলি বা মূত্রনালির পাথর খুব সহজেই অপসাৱণ কৱা যায় হোমিও চিকিৎসায়।


কিডনি, মূত্রথলি বা মূত্রনালির পাথরেৱ কথা শুনলে অনেকেই ভয় পেয়ে যাই। এ নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কাৱণ এখন তো অনেকেরই হয়। আর বর্তমান যুগে হোমিও তে এর খুব ভালো চিকিৎসা আছে

। কোন কাটাছেঁড়া বা অপারেশন ছাড়াই বেশিরভাগ পাথর হোমিও চিকিৎসায় অপসাৱণ করা সম্ভব। তাই কিডনি, মূত্রথলি বা মূত্রনালির পাথর ধরা পড়লে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। কেননা এ সমস্যা চিকিৎসা নিলে সহজেই সেরে যায়।
লক্ষণ: কিডনি, মূত্রথলি বা মূত্রনালিতে পাথর হলে সাধারণত কোমরে ব্যথা হয়ে থাকে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তলপেট বা ঊরুর ভেতরের দিকেও ব্যথা ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই ব্যথা সাধারণত বেশ তীব্র এবং ক্ষণে ক্ষণে ওঠে। এ ছাড়া পাথরের কারণে প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যেতে পারে। প্রস্রাবে সংক্রমণও হতে পারে।
# চিকিৎসা: অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাটাছেঁড়া না করেই কিডনির পাথরের চিকিৎসা সম্ভব। রোগীকে প্রচুর পানি পান করিয়ে এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে কিছু পাথর শরীর থেকে বের করা সম্ভব। এ ছাড়া অন্যান্য পাথর আধুনিক পদ্ধতিতে বিচূর্ণ করা হয়। তারপর তা প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে আসে। খুব কম ক্ষেত্রেই আজকাল অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়।
# হোমিও চিকিৎসা: কিডনি, মূত্রথলি বা মূত্রনালির পাথরেৱ চিকিৎসায় হোমিও একটি সফল চিকিৎসা পদ্ধতি। খুব অল্প খরচে ও সামান্য ঔষুধে এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব। এক্ষেত্রে হোমিওর ধাতুগত ও গঠনগত চিকিৎসা সর্বোত্তম। রোগীর শারীরিক, মানসিক ও বংশগত দিক বিবেচনা করে যেকোন ওষুধে আসতে পারে। তবে কিডনি, মূত্রথলি বা মূত্রনালির পাথর অপসারণে সবচেয়ে সফল কয়েকটি হোমিও ঔষধ হলো- লাইকো, বার্বারিস ভুল, ফসফৱাস, সার্সাপেরিলা, আর্টিকা ইউরেন্স, টেৱবিন্থিনা, সালফাৱ, ক্যান্থারিস, ক্যালে কার্ব, আর্জে নাই, থ্যালসপি বুৱসা, নাক্স ভম, স্ট্যাফিসেগ্রিয়া উল্লেখযোগ্য।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

কিডনি ফেইলরেৱ আগেই লক্ষণ দেখে সচেতন হোন, কিডনি রোগ থেকে সুস্থ থাকুন।

 

কিডনি দেহের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। কিডনি রোগ খুব নীরবে শরীরের ক্ষতি করে। খুব জটিল অবস্থা( ফেইলৱ) না হলে সাধারণত লক্ষণগুলো ভালোভাবে প্রকাশ পায় না। তাই কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলো আগে থেকেই সবার জানা উচিত। কেননা অজান্তেই কিডনি ফেইলর হয়ে গেলে তখন আর সুস্থ হয়ে ফেরার পথ থাকে না

# প্রস্রাবে পরিবর্তন-
কিডনি রোগের একটি বড় লক্ষণ হলো প্রস্রাবে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাব বেশি হয় বা কম হয়। বিশেষত রাতে এই সমস্যা বাড়ে। প্রস্রাবের রং গাঢ় হয়। অনেক সময় প্রস্রাবের বেগ অনুভব হলেও প্রস্রাব হয় না।
# প্রস্রাবের সময় ব্যথা-
প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া কিডনির সমস্যার আরেকটি লক্ষণ। মূলত প্রস্রাবের সময় ব্যথা, জ্বালাপোড়া- এগুলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনের লক্ষণ। যখন এটি কিডনিতে ছড়িয়ে পড়ে তখন জ্বর হয় এবং পিঠের পেছনে ব্যথা করে।
# প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া-
প্রস্রাবের সাথে রক্ত গেলে এটি খুবই ঝুঁকির বিষয়।এমন হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষণ।
# দেহে ফোলা ফোলা ভাব-
কিডনি শরীর থেকে বর্জ্য ও বাড়তি পানি বের করে দেয়। কিডনিতে রোগ হলে এই বাড়তি পানি বের হতে পাৱে না। ফলে বাড়তি পানি শরীরে ফোলা ভাব তৈরি করে।
# মনোযোগ দিতে অসুবিধা হওয়া- লোহিত রক্তকণিকা কমে যাওয়ার কারণে মস্তিস্কে অক্সিজেন পরিবহন কমে যায়। এতে কাজে মনোযোগ সংযোগ ঠিক মত হয় না।
# সবসময় শীত বোধ হওয়া-
কিডনি রোগ হলে গরম আবহাওয়ার মধ্যেও শীত শীত অনুভব হবে। আর কিডনিতে সংক্রমণ হলে হালকা জ্বরও আসতে পারে।
# ত্বকে র্যাশ/ চুলকানি হওয়া- কিডনি অকার্যকর হয়ে পড়লে রক্তে বর্জ্য পদার্থ বাড়তে থাকে। এটি ত্বকে চুলকানি এবং র্যাশ তৈরি করে ।
# বমি বা বমি বমি ভাব-
রক্তে বর্জ্যনীয় পদার্থ বেড়ে যাওয়ায় কিডনির রোগে বমি বমি ভাব থাকে এবং কেউ কেউ বমিও কৱে।
# ছোটো ছোটো শ্বাস-
কিডনি রোগে ফুসফুসে তরল পদার্থ জমা হয়। এ ছাড়া কিডনি রোগে শরীরে রক্তশূন্যতাও দেখা দেয়। এসব কারণে শ্বাসের সমস্যা হয়, তাই অনেকে ছোট ছোট করে শ্বাস নেন।
# পেছনে ব্যথা-
কিছু কিছু কিডনি রোগে শরীরে ব্যথা হয়। পিঠের পাশে নিচের দিকে ব্যথা হয়। এটিও কিডনি রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ। তবে সব ব্যথা কিডনি রোগ নয়। এজন্য সবারই সতর্ক থাকা উচিত এবং প্রয়োজনে প্যাথলজিক্যাল টেস্ট করে নিশ্চিত হওয়া দরকার।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

আপনার কিডনিকে ভালো রাখুন, খুব সহজেই হাতের নাগালের খাবার খেয়ে

 


কিডনি মানবদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। আর এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটি খুব সহজেই পর্যাপ্ত পানি পানের সাথে দৈনিক খাবার তালিকায় নিম্নোক্ত খাবারগুলো ৱেখে কিডনি সুস্থ রাখতে পারি।
# অলিভ অয়েল- সকলেই জানেন অলিভ অয়েল হার্টের জন্য ভালো। কিন্তু সেটি যে কিডনির জন্যও উপকারী তা জানেন কি? এতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রদাহরোধী ফ্যাটি এসিড যা জারণ কমিয়ে কিডনিকে সুরক্ষিত রাখে। সালাদে বা রান্নায় এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।
# বাধাকপি- এতে আছে ফাইটোকেমিক্যালস, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি, এবং ভিটামিন কে এবং আঁশ ও ফলিস এসিড। এই সবগুলো উপাদান ক্ষতিগ্রস্ত কিডনির মেরামত এবং কিডনিকে সচল রাখতে সহায়তা করে।
# মাছ- এতে থাকা ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড দেহের প্রদাহ কমায় এবং কিডনিকে সুরক্ষা দেয়। যাদের কিডনিতে সমস্যা হচ্ছে তাদের বেশি বেশি মাছ খাওয়া উচিত।
# রসুন- রসুনে আছে পঁচনরোধী এবং জমাটরোধী উপাদান যা কার্যকরভাবে কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে। রসুন কিডনিকে ক্ষতিকর ধাতব পদার্থের সম্ভাব্য ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
# পেঁয়াজ- পেঁয়াজে আছে প্রচুর পরিমাণে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বা পঁচনরোধী উপাদান। যা কিডনিকে বিষমুক্তকরন এবং পরিষ্কার করতে সহায়তা করে। এতে পটাশিয়াম, ক্রোমিয়াম ইত্যাদি কম থাকে। ফলে পেঁয়াজ চর্বি, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটস হজমে সহায়তা করে।
# ডিমের সাদা অংশ- কিডনি রোগে আক্রান্তদেরকে ডিমের অংশ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। কারণ ডিমের সাদা অংশে ফসফরাসের পরিমাণ কম থাকে এবং ভালো মানের প্রোটিন বেশি থাকে। এছাড়া এতে আছে অ্যামাইনো এসিড যা কিডনির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার জন্য জরুরি। তবে কিডনির রোগ হলে ডিমের কুসুম না খাওয়াই ভালো।
# আপেল- কোষ্ঠ্য কাঠিন্য দূর করে, হৃদরোগ প্রতিরোধ করে এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। এছাড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বা পঁচনরোধী উপাদান এবং ভিটামিন থাকায় আপেল কিডনির স্বাস্থ্যও ভালো রাখে। এছাড়া রক্তে কোলোস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে এবং পেশাব পরিষ্কার রাখতেও বেশ কার্যকর আপেল।
# লাল ক্যাপসিকাম- এতে পটাশিয়াম কম, কিন্তু উচ্চমাত্রায় ভিটামিন এ, বি, সি এবং বি৬ আছে। এটি ফলিক এসিড এবং খাদ্য আঁশেরও ভালো উৎস। যেগুলো কিডনিকে সচল রাখার জন্য জরুরি।
# ফুলকপি- এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফোলেট এবং খাদ্য আঁশ। এটি লিভারকে দেহে জমা হওয়া খাদ্যবিষ অপসারণেও সহায়তা করে। এছাড়া কোষের ঝিল্লি সংরক্ষণেও সহায়তা করে।
# লাল আঙ্গুর- লাল আঙ্গুরে আছে এমন এসিড যা কিডনির এবং পেশাবের নালির জন্য ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণুদের মেরে ফেলে। এছাড়াও মাংসপেশিদেরকে শিথিল করা এবং রক্তের প্রবাহ উন্নত করতেও বেশ কার্যকর লাল আঙ্গুর।

# লেবুর রস- লেবুতে যে এসিড উপাদান আছে তা কিডনিতে জমা হওয়া পাথর ভাঙ্গতে বেশ কার্যকর। লেবুতে যে সাইট্রাস উপাদান আছে তা কিডনিতে থাকা ক্রিস্টালদের পরস্পরের জোড়া লাগতে বাধা দেয়

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

আইবিএস(IBS) কি? আইবিএস এর চিকিৎসায় হোমিওৱ অবদান।

 


আইবিএস(IBS): ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (irritable bowel syndrome). যার বাংলা অর্থ দাঁড়ায়- পেটে জ্বালা যন্ত্রণাময় বা বিরক্তিকর লক্ষণ। সারা পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষ আইবিএসে ভুগতেছে। খাবার খাওয়ার পরে পেটে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। কারো পেট ভুটভাট করে, জ্বালা-যন্ত্রণা করে, বদহজম,পেট ফুলে ওঠে, পেট ব্যথা করে । ঘন ঘন পায়খানা হয়, পায়খানার সাথে আম/মিউকাস যায়


। কারও আবাৱ পাতলা পায়খানা হয়। পায়খানা করেও আরাম বোধ লাগেনা। মনে হয় পায়খানা ক্লিয়ার হয়নি। এককথায় আপনাকে অস্বস্তিকর এক অবস্থায় ফেলবে। এই বিরক্তিকর অবস্থা থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য ডাক্তারের কাছে যাবেন। ডাক্তার অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। কিন্তু কিছুই ধরা পড়বে না। এটা আরেক রকমের বিরক্তিকর অবস্থা। এরপর এন্ডোস্কোপি, কোলোনোস্কোপি করলেও কোন কিছু ধরা পড়বে না। তখন একে আইবিএস হিসেবে গণ্য করা হয়। আইবিএস হলে আপনার শরীরের ওজন কমতে থাকবে এবং মানসিকভাবে আপনি বিপর্যস্ত হবেন। কাজ কর্মের প্রতি আপনার মনোযোগ হারিয়ে যাবে। তাছাড়াও অনেকেৱ আইবিএস থেকে আস্তে আস্তে আইবিডিৱ (IBD) দিকে চলে যায়। আইবিডি হলে আপনার অবস্থা আরো খারাপ। তাই আইবিএস হলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া উত্তম।
# চিকিৎসা: আইবিএস সহজে ভালো হতে চায় না। শুধু আইবিএস নয় পেটের যেকোনো পীড়া় সহজে ভালো হতে চায় না। এলোপ্যাথিতে আইবিএস এর তেমন কোনো চিকিৎসা নেই বললেই চলে। কিন্তু হোমিওপ্যাথিতে এর খুব ভালো চিকিৎসা রয়েছে এবং অসংখ্য আইবিএস রোগী হোমিও চিকিৎসা নিয়ে ভালো হয়ে যাচ্ছেন। তাই হোমিও চিকিৎসা আইবিএস-এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা/অবদান রাখতে পারে। একজন ক্লাসিকাল হোমিও ডাক্তার রোগীর মানসিক, শারীরিক, অভ্যাসগত, জীবন যাপন ও পারিবারিক ইতিহাস বিশ্লেষণ করে একটি সুন্দর রোগীলিপি তৈরি করে। রোগলিপি তৈরি করতে গিয়ে তিনি রোগের উৎস অর্থাৎ কোথায় থেকে রোগের সূচনা শুরু হল, কিভাবে শুরু হল, এর পেছনে দায়ী কি?- ইত্যাদি খুঁজে বের করেন এবং এর আলোকে একটি সিঙ্গেল মেডিসিন সিলেক্ট করেন। এই সিঙ্গেল মেডিসিনে রোগী ধৈর্য সহকারে চিকিৎসা নিলে অবশ্যই সুস্থ হয়ে যাবেন। এছাড়াও রোগীর জীবন যাপনে পরিবর্তন আনতে হবে সেটাও ডাক্তার বলে দিবেন। এজন্য ডাক্তারকে ও অনেক ধৈর্য নিয়ে রোগীর পিছনে সময় ব্যয় করতে হবে এবং সে অনুযায়ী রোগীর ও চিকিৎসা নিতে হবে। তাহলে অবশ্যই আল্লাহর রহমতে আইবিএস নিরাময় হবে। হোমিওপ্যাথিতে লক্ষণ সমষ্টির বিচারে আইবিএস নিরাময়ে সবচেয়ে সফল কয়েকটি ঔষধ হচ্ছে- নাক্স ভোম, মার্কুরিয়াস, সালফার, লাইকোপোডিয়াম, নাইট্রিক অ্যাসিড, নেট্রাম কার্ব, কার্বোভেজ, নেট্রাম ফস, পালসেটিলা, আর্সেনিক এলবাম। এছাড়াও আরো অনেক ওষুধ লক্ষণ বিচারে আসতে পারে।
**ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**
সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

প্রস্রাব কালীন বিভিন্ন সমস্যা ও লক্ষণ। একটু সচেতনতাই সহজে প্রতিরোধ করেন


 

প্রস্রাব করার সময় আমরা বিভিন্ন রকম সমস্যার সম্মুখীন হই। অনেক সময় অস্বস্তিতে পড়তে হয়। তবে আপনি যদি প্রস্রাব করার সময় ব্যথা অনুভব করেন, তবে আপনার হয়তো ডিসইউরিয়ার সমস্যা হয়েছে। এই সমস্যায় প্রস্রাবের সময় ব্যথা, জ্বালাপোড়া ও অস্বস্তি হয়। এটি কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। এটি নারী ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই খুব প্রচলিত সমস্যা। তবে পুরুষের তুলনায় নারীদের সমস্যাটি বেশি হয়।
প্রস্রাবে ব্যথা বা জ্বালাপোড়া হওয়ার একটি কারণ হতে পারে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা ইউটিআই(UTI)। আর পুরুষের ক্ষেত্রে প্রোস্টেট গ্রন্থির বিভিন্ন সমস্যার জন্য এটি হতে পারে। এ ছাড়া কিডনিতে পাথর হওয়া, কিডনিতে সংক্রমণ হওয়া, যৌনবাহিত রোগ, ভ্যাজাইনাল ইনফেকশন, পানিশূন্যতা— এগুলোর কারণেও কিন্তু প্রস্রাবে ব্যথা বা জ্বালাপোড়ার সমস্যা হতে পারে। গ্রীষ্মকালে রোদে কাজ কর্মের কারণে অতিরিক্ত ঘাম হয় শরীরে পানি শূন্যতার কারণে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হয়। এটি খুব সাধারন একটা ব্যাপার।
# লক্ষণ-
প্রস্রাবে সংক্রমণ হলে তলপেটে ব্যথা, অস্বস্তি, প্রস্রাবে জ্বালা বা প্রস্রাব করার সময় ব্যথা, জ্বর, বমি ভাব, কাঁপুনি, ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া এবং প্রস্রাব ঠিকমতো হয়নি এমন একটা বোধ ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়। এ ছাড়া প্রস্রাবের রং লালচে হতে পারে। কখনো পিঠের পেছনে দুই দিকে ব্যথা হতে পারে।
# প্রস্রাবে সংক্রমণ প্রতিরোধেৱ সচেতনেতা-
* প্রস্রাব আটকে রাখবেন না।
* রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
* যথেষ্ট পানি পান করুন।
* পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। স্বাস্থ্যকর যৌনাচার পালন করুন।
* কারণ অনুসন্ধান করার জন্য রক্তে শর্করা, প্রোস্টেটের আকার দেখা, কিডনির আলট্রাসাউন্ড ইত্যাদিও করা লাগতে পারে।
তাই আমাদের সবারই একটু সচেতন থাকা উচিত। আৱ এই সচেতনতাই অনেক বড় বড় রোগে পরিণত হওয়া ঠেকাতে সক্ষম।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

কিভাবে বুঝবেন আপনার অন্ডকোষে এপিডিডাইমাল সিস্ট আছে কি - না ??? থাকলে কি চিকিৎসা করবেন?



এপিডিডাইমাল সিস্ট হলো পুরুষদের অন্ডকোষের একটি রোগ। পুরুষের এই রোগটি যেকোনো বয়সেই হতে পারে। তবে বৃদ্ধদের বেশি হয়। অনেকক্ষেত্রে অল্প বয়সী ছেলেদের অন্ডকোষ এ রোগ দেখা দেয়। পুরুষের প্রতিটি অণ্ডকোষের উপরের অংশ যেখানে বীর্য সংরক্ষিত হয় তাকে এপিডিডাইমিস বলে। এর মাধ্যমে শুক্রাণু অন্ডকোষ থেকে স্পার্মাটিক নালীতে গিয়ে থাকে। এতে কিংবা অন্ডকোষের যেকোনো স্থানে এক ধরনের অস্বাভাবিক পানির ন্যায় থলি বা সিস্ট ডেভেলপ করে, তখন তাকে এপিডিডাইমাল সিস্ট বলা হয়।
# কিভাবে বুঝবেন আপনার অন্ডকোষে এপিডিডাইমাল সিস্ট আছে বা সিস্টেৱ জন্ম নিচ্ছে-
প্রথমে খুবই ছোট আকারের এপিডিডাইমাল সিস্ট গঠন হতে থাকে। ছোট আকারের কারণে প্রথমে এপিডিডাইমাল সিস্টের লক্ষণগুলি অনেকের ক্ষেত্রেই বুঝা যায় না। অনেকে তাই লক্ষ্য কৱে না বা বুঝতেই পারেনা। তবে এপিডিডাইমাল সিস্ট আস্তে আস্তে বৃদ্ধি শুরু করে এবং একটি অণ্ডকোষ থেকে আরেকটি অন্ডকোষে শুরু হয়ে যায়। আর এই বৃদ্ধির সময় অনেকে ব্যথা অনুভব করতে শুরু করে, এক সময় প্রসারিত সিস্টটি স্নায়ু এবং রক্তনালীগুলি সংকুচিত করতে শুরু করে। তখন দিনদিন সমস্যা বাড়তে থাকে। ফলে অণ্ডকোষ বা কুঁচকি ফোলে যেতে পারে। স্থানটি গরম হয়ে থাকতে পারে। কাৱও কাৱও মলত্যাগ করার সময় ব্যথা অনুভব হতে পাৱে। যৌন মিলনের সময় ব্যথা কিংবা কারো কারো ক্ষেত্রে জ্বালাপোড়া হতে পারে। বেশি বড় হয়ে গেলে হাঁটতে অসুবিধা হয়। এসমস্ত লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই এপিডিডাইমাল সিস্ট কিনা ডাক্তারের মাধ্যমে পরীক্ষাৱ দ্বাৱা তা যাচাই করা উচিত।
হোমিও চিকিৎসা:
--------------------------
এপিডিডাইমাল সিস্ট কিছুটা পানির থলির মতো গঠন হওয়ায় এলোপ্যাথিতে ডাক্তারগণ সহজে সার্জারি করতে চায় না। তবে এপিডিডাইমাল সিস্ট এর কারণে রোগীর অবস্থা খুব খারাপ হলে কিংবা খুব বেশি ব্যথা অনুভব করলে, তখন সার্জারি ছাড়া আর কোন উপায় থাকেনা। কাৱণ এলোপ্যাথিতে এপিডিডাইমাল সিস্ট এর কোন মেডিকেশন নাই বললেই চলে। নির্দিষ্ট কোন মেডিসিন যা খেলে সিস্ট ভালো হয়ে যাবে। কিন্তু ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথিতে এপিডিডাইমাল সিস্ট এর চিকিৎসা অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। অল্পতেই চিকিৎসা নিলে প্রায় শতভাগ এপিডিডাইমাল সিস্ট ভালো হয়ে যায়। তবে সিস্ট যদি জটিল আকার ধারণ করে সে ক্ষেত্রে ভালো হতে বেশ সময় লাগে। তাই অল্পতেই ক্লাসিকাল হোমিও চিকিৎসা নিয়ে এপিডিডাইমাল সিস্ট থেকে মুক্ত থাকুন এবং পুরুষেৱ বন্ধাত্বা থেকে ও বাঁচুন।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

ছোট বাচ্চাদের বিছানায় প্রস্রাব কৱাৱ অভ্যাস ছাড়ানোৱ হোমিও চিকিৎসা।



ছোট বাচ্চারা বিছানায় প্রস্রাব করবে এটাই স্বাভাবিক। তবে সেটা এক থেকে তিন বছর পর্যন্ত ঠিক আছে। কিন্তু কিছু বাচ্চা আছে এক বছর পর থেকেই আর বিছানায় প্রস্রাব করে না। আবার কিছু বাচ্চা আছে যৱা 5-10 বছর বয়সেও বিছানায় প্রস্রাব করে। শুধু তাই নয় 2/1 টা বাচ্চা যারা শিশুকাল থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক 18- 20 বছৱ বয়সেও মাঝে মাঝে বিছানায় প্রস্রাব করে। এমন বাচ্চাদের জন্যই আজকের এই পোস্ট।
# সালফাৱ- যেসব বাচ্চারা মিষ্টি খেতে পছন্দ করে এবং নোংরা স্বভাবের হয়। মানে হাতের কাছে যে ময়লা আবর্জনা যা পায় তাই মুখে দেয়। তাছাড়া গোসল করতে ভয় পায়। গোসল করিয়ে দিলে চিৎকার শুরু করে। গোসল করতে চায় না। এমন বাচ্চাদের বিছানায় প্রস্রাবেৱ অভ্যাস ত্যাগের জন্য সালফার। তাছাড়া যে সমস্ত বুড়ো ছেলেমেয়েরা মাঝে মাঝে একটা নির্দিষ্ট সময় পরপর বিছানায় প্রস্রাব করে তাদের ক্ষেত্রেও সালফার চমৎকার কাজ করে।
# সিপিয়া- সিপিয়া হোমিওপ্যাথি ঔষুধ টি মেয়ে শিশুদের ক্ষেত্রে বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস দূর করার জন্য খুবই ভালো কাজ করে। যেসব মেয়ে শিশু রাতের প্রথম প্রহরে বিছানায় প্রস্রাব করে এবং প্রসাবে ঝাঁঝালো গন্ধ থাকে। এমন শিশুদের ক্ষেত্রে সিপিয়া।
# নেট্রাম সালফ- যেসব শিশুরা একটু ঠান্ডা আবহাওয়া বা বর্ষাকালে বিছানায় প্রস্রাব করে ।এমন শিশুর ক্ষেত্রে নেট্রাম সালফ।
# নাইট্রিক অ্যাসিড- যেসব শিশুর রাগ বেশি এবং রাগে চেঁচামেচি করে, জিনিসপত্র ছুঁড়ে মারে। তাছাড়া যেসব শিশুদের প্রস্রাবে ঘোড়ার প্রসাবের মত গন্ধ বের হয়। এইরূপ শিশুর শয্যায় প্রস্রাব করাৱ অভ্যাস সারাতে নাইট্রিক অ্যাসিড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
# নেট্রাম মিউর- যেসব শিশু গরম কাতুরে এবং গোসল করতে খুব পছন্দ করে। সব সময় পানির প্রতি তার আগ্রহ। পানি পেলে পানিতে খেলাধুলা শুরু করে এবং লবণ কাছে পেলে কাঁচা লবণ আংগুল দিয়ে খেতে থাকে। এইসব শিশুদের শয্যায় মূত্র ত্যাগের অভ্যাস দূর করতে নেট্রাম মিউর।
এছাড়াও বেনজয়িক এসিড, আর্জেন্ট নাইট্রিকাম, ক্যালকেরিয়া কার্ব শিশুদের শয্যায় মূত্রত্যাগের অভ্যাস দূর করতে ব্যবহার করা হয়। এ বিষয়ে কারো সংশয় থাকলে কিংবা প্রয়োজনে পেজের ইনবক্সে সরাসরি নক করতে পাৱেন।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

আইবিডি রোগ কি? কেন করাবেন হোমিও চিকিৎসা

 


পরিপাকতন্ত্রের প্রদাহজনিত অসুখ বা ইনফ্ল্যামেটরি বাওল ডিজিজ বা আইবিডি আসলে কয়েকটি অসুখের একটি সম্মিলিত নাম। দীর্ঘমেয়াদি বা ক্রনিক রোগ এগুলো। ডায়রিয়া, পেটে ও বুকে ব্যথা, ওজন কমা, দুর্বলতাবোধ ইত্যাদি সাধারণ উপসর্গ থাকে রোগটিতে।
মূলত দুটি অসুখকে আইবিডি বা পরিপাকতন্ত্রের দীর্ঘমেয়াদি অসুখ বলা হয়। আলসারেটিভ কোলাইটিস ও ক্রনস ডিজিজ। এ দুটির মধ্যে আমাদের দেশে আলসারেটিভ কোলাইটিস বেশি হয়। ক্রনস ডিজিজও হয়, তবে উন্নত দেশে এটি অনেক বেশি হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এই দীর্ঘমেয়াদি রোগগুলো রোগীর প্রাণহানির কারণও ঘটায়। আবার রোগগুলো চিকিৎসায় খুব একটা ভালো ফল পাওয়া যায় না। কিছু ক্ষেত্রে অত্যন্ত ব্যয়বহুলও।
আলসারেটিভ কোলাইটিস ও ক্রনস ডিজিজের সাধারণত লক্ষণগুলো অনেকটা একই রকম। ঘন ঘন ডায়রিয়া হয়। জ্বরজ্বর ভাব। দুর্বলতাবোধ হয় ও ক্লান্তি লাগে। পেটে ব্যথা। কারো কারো পেট মোচড়ায়। অনেকের বমি বা বমি বমিভাব হয়। পায়খানার সঙ্গে রক্ত যায়। তবে সব সময় যে তাজা রক্ত যায় তা নয়। পায়খানায় রক্ত থাকার কারণে অনেক সময় ঘন কালো রঙের পায়খানাও হয়। এগুলোকে বলে অকাল্ট ব্লাড।খাওয়ার আগ্রহ কমে যায়। চেষ্টা করেও খাওয়া যায় না।কোনো কারণ ছাড়াই ওজন কমতে থাকে।
আলসারেটিভ কোলাইটিস সাধারণত বৃহদান্ত্র বা লার্জ ইনটেসটাইনের মধ্যে সীমিত থাকে এবং রেকটাম (মলদ্বার) থেকে শুরু হয়ে মিউকাস পর্যন্ত আক্রান্ত হতে পারে। অন্যদিকে ক্রনস ডিজিস মুখমণ্ডল থেকে শুরু করে পায়ুপথ পর্যন্ত যেকোনো স্থানে হতে পারে। রোগ দুটি সাধারণত ১৫ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে হয়ে থাকে।
# অলসারেটিভ কোলাইটিস-
এ রোগ বৃহদান্ত্রের প্রদাহ হয়ে অন্ত্রের মিউকাস মেমব্রেনে বা মিউকাস আবরণীতে ক্ষত সৃষ্টি করে। কোন অঞ্চলে হয়েছে এবং রোগের মাত্রা কেমন তার ওপর নির্ভর করে এর ধরন নির্ণয় করা হয়। যেমন—মলদ্বারের কাছে হলে আলসারেটিভ প্রক্টাইটিস, সিগময়েড কোলন এবং মলদ্বারে হলে প্রক্টসিগময়েডাইটিস ইত্যাদি। এ ছাড়া আছে লেফট সাইডেড কোলাইটিস, প্যানকোলাইটিস, অ্যাকিউট সিভিয়ার আলসারেটিভ কোলাইটিস ইত্যাদি ধরনও।
# ক্রনস ডিজিজ-
এই রোগে মুখমণ্ডল থেকে শুরু করে পায়ুপথ পর্যন্ত যেকোনো স্থান আক্রান্ত হতে পারে। সাধারণত আইলিয়াম বা স্মল ইনটেসটাইনের একটি বিশেষ অংশ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কখনো কখনো কোলনও আক্রান্ত হতে দেখা যায়। এ রোগে পরিপাকতন্ত্রের নালির গাত্রে স্কার বা ফাইব্রোসিস হতে থাকে এবং নালি সরু হয়ে যেতে থাকে। জটিলতা হিসেবে পায়খানার সমস্যা হওয়া, ফোড়া, ফিস্টুলাও হতে পারে।
# চিকিৎসা: যেহেতু এই রোগ দুটির নির্দিষ্ট কোন কারণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি। তাই শতভাগ সুস্থ হওয়ার জন্য কোন মেডিকেশন আবিষ্কার হয়নি। শুধু অসুখ কে দমিয়ে রেখে রোগীকে উপশম দেওয়া হয় মাত্র। তাও আবার অত্যাধিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ও ব্যয়বহুল। ক্লাসিকাল হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে এ রোগের রোগীরা উপশম থাকতে পারে। এতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে না এবং অত্যান্ত সহজলভ্য।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

কিভাবে বুঝবেন আপনাৱ মূত্রনালিৱ ইনফেকশন হতে পাৱে??

 


আমরা যখন জল খাই তখন তা বৃক্ক মানে কিডনির মাধ্যমে ছেঁকে মূত্রনালি দিয়ে মূত্র হিসেবে মূত্রথলিতে এসে জমা হয় এবং পৱবর্তিতে চাপ আসলে পেশাব কৱি।একটি মানুষের দুটি কিডনি, দুটি ইউরেটার, একটি ইউরিনারি ব্লাডার (মূত্রথলি) এবং ইউরেথ্রা (মূত্রনালি) নিয়ে মূত্রতন্ত্র গঠিত। আর এই রেচনন্ত্রের যে কোনও অংশে যদি জীবাণুর সংক্রমণ হয় তাহলে সেটাকে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন(UTI) বলা হয়। কিডনি, মূত্রনালি, মূত্রথলি বা একাধিক অংশে একসঙ্গে এই ধরণের ইনফেকশন হতে পারে। এই সংক্রমণকেই সংক্ষেপে ইউরিন ইনফেকশন বলা হয়। সাধারণত এই সমস্যাটি মহিলা ও পুরুষ উভয়ের মধ্যে হলেও মহিলাদের মধ্যে ইউরিন ইনফেকশনে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি। ইউরিন ইনফেকশন হলে যে লক্ষণ গুলো সচৱাচৱ দেখা যায় এবং দেখা দিলে আমৱা যেন সচেতন হই ও ডাক্তাৱেৱ সাথে পৱামৱ্শ কৱি-
# যদি দেখি প্রস্রাব গাঢ় হলুদ বা লালচে হচ্ছে একনাগাড়ে কয়েকদিন।
# আগে ছিলনা বাট হঠাৎ করে কয়েকদিন প্রস্রাবে দুর্গন্ধ হচ্ছে
# একটু পর পর প্রস্রাবের বেগ অনুভব করলেও ঠিকমত প্রস্রাব না হওয়া।
# প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া বা ব্যথা হলে
# তলপেটে বা পিঠের নিচের দিকে তীব্র ব্যথা করতে থাকলে
# সারাক্ষণ জ্বর জ্বর ভাব বা কাঁপুনি দিয়ে ঘন ঘন জ্বর আসা বা পেশাব কৱাৱ সময় শীত শীত লাগা
# সাথে যদি বমি ভাব বা বমি হতে থাকে তাহলেও আমলে নেওয়া।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

পেটের সমস্যা (আইবিএস) অবশেষে হোমিওতে সুস্থ

আমার এক ব্যাচ সিনিয়র আশৱাফ ভাই। বাড়ি টাঙ্গাইল। হঠাৎ অনেকদিন পর দেখা। কুশল বিনিময় ও অনেক কথা। কথার মাঝে হঠাৎ করে বলে বসলেন যে আমার বাবা কয়েক মাস ধরে পেটের 


সমস্যায় ভুগতেছেন। অনেক ডাক্তার দেখানো হয়েছে কিন্তু লাভ হচ্ছে না ।টেস্টেও কিছু ধরা পড়তেছে না। ডাক্তার বললো সম্ভবত আইবিএস । তো আমি বললাম হোমিও তে কি দুই একবার দেখানো হয়েছে? বললো না হোমিওতে দেখানো হয়নি। এই কথা বলাতে উল্টো আমাকে একটা পরামর্শ দিতে বললো। তো আমি বললাম ঠিক আছে যদি অল্পতেই হয় তাহলে এখনই ব্যবস্থা করে দিচ্ছি আর যদি না হয় তাহলে পরবর্তীতে ফোন দিয়ে আমার সাথে কথা বলে রোগীলিপি তৈরি করে চিকিৎসা দিলে ভালো হবে। যাহোক আমার সঙ্গে ফোনে কথা বলিয়ে দিলেন। আঙ্কেলের সঙ্গে কথা বলে যা বুঝলাম। ওনি নাক্সেৱ রোগী। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর দুই-তিনবার পায়খানা হয়। পায়খানা ক্লিয়ার হয় না। পায়খানাৱ আগে পেটে ব্যথা থাকে। পায়খানা করলে আরাম পায়। তাছাড়া একটা গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ আছে, খেতে বসলেই পায়খানার চাপ আসে অথবা খাওয়া শেষ হওয়া মাত্রই পায়খানায় যেতে হয়। সারাদিন সাত-আটবার পায়খানা ও খুব অস্বস্তিতে ভোগেন। তাছাড়াও আঙ্কেল নাকি খুব রাগী এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে পছন্দ করে।

উপরোক্ত লক্ষণগুলোকে আমি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় এনে শামীম ভাইকে বললাম আপনি নাক্সেৱ M/2, M/3, M/4 নিয়ে যান। আঙ্কেলকে একমাস খেতে বলেন। আল্লাহ ভরসা ওনি সুস্থ হয়ে যেতে পাৱেন। এক মাস পর আমাকে জানায়েন।
চার পাঁচ মাস পর কথা হল শামীম ভাইয়ের সাথে। কথাপ্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করলাম যে আপনার বাবার কি অবস্থা? শামীম ভাই, বললো ও ভালো কথা। আব্বার তো পেটের সমস্যা আর নেই। এখন দিনে 1/2 বার পায়খানা হয়। পেটে ব্যথা ও নেই আর খাওয়ার পর পায়খানার চাপ দেয় না। তাই আর ওষুধ নেওয়া হয়নি। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর কি অশেষ রহমত। মাত্র এক মাসের ঔষুধ খেয়ে 4/5 মাস সুস্থ আছেন। আল্লাহ যেন উনাকে বাকিটা জীবন সুস্থ রাখেন এই দোয়াই করি।
এই পোস্টটা শেয়ার করলাম শুধু মনের আনন্দ শেয়ার করার জন্যই নয়, যাদের হোমিও সম্পর্কে বিশ্বাস কম এবং যারা হোমিও সম্পর্কে জানতে ও শিখতে আগ্রহী, তাদের জন্য। এই কেসটিতে আমি রোগীলিপি তৈরি করি নাই, তাই দিতে পারলাম না। তবে অবশ্যই ক্লাসিকাল হোমিওপ্যাথি অনুসরণ করা হয়েছে। ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। ইজি লাইফ স্টাইল অ্যান্ড হোমিওৱ পক্ষ থেকে সবাইকে ধন্যবাদ।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

আইবিডি(IBD)-আলসারটিভ কোলাইটিস ৱোগী হোমিও চিকিৎসায় সুস্থ।



আইবিডিৱ অন্তর্ভুক্ত যে দুটি রোগ আছে তার মধ্যে একটি আলসাৱটিভ কোলাইটিস ও আরেকটি হলো ক্রনস ডিজিজ। যা অটো ইমিউনিটি ডিসঅর্ডার ৱোগ। যার ফলে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে রোগ দুটিৱ সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার চিকিৎসা এখনো পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। এমনকি এই রোগ দুটি কেন হয় সেই কারণ এখনো অজানা। তবে এই রোগ দুটি কে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য অধিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত মেডিকেশন আছে। যা রোগীকে প্রতিদিনই গ্রহণ করতে হয় একটু ভালো থাকার জন্য এবং সারাজীবন ওষুধ নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে। চিকিৎসা পদ্ধতিও খুব ব্যয়বহুল। এমনই একজন তিন বছর ধরে ভুগতে থাকা আলসারটিভ কোলাইটিস এর রোগী (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক), বয়স 37। ৱোগী তার রোগ নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য প্রত্যেকদিন 400mg মেসাকল ট্যাবলেট তিন বেলায় 3x3=9 টি, ইমুৱান 50mgx2=2টি ট্যাবলেট গ্রহণ করেও পুরোপুরি সুস্থ থাকতে পারেন না। প্রায় পেটে ব্যথা হয়, পায়খানার সাথে মিউকাস ও রক্ত যায়। শরীরে অত্যাধিক দুর্বলতা দেখা দেয়। কোন কিছুর প্রতি মনোযোগ থাকে না। এই অবস্থায় এলোপ্যাথি চিকিৎসার পাশাপাশি বিকল্প চিকিৎসা হিসেবে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নেওয়া শুরু করে। দীর্ঘ দুই মাস চিকিৎসা নেওয়ার পর রোগী সু্স্থেৱ দিকে যেতে থাকে এবং আরো দুই মাস চিকিৎসা নেওয়ার পর রোগী সুস্থ। তবে ভবিষ্যতে আবারো ফিরে আসবে না এটা বলা কঠিন। কারণ এই রোগ ভাল হয় না। তবে রোগী গত তিন বছরের চাইতে অনেক ভাল আছে। গত দুই মাসে একবার ও পেট ব্যথা হয়নি, পায়খানার সাথে রক্ত আসেনি, শারীরিক দুর্বলতা নেই। রোগীর ওজন চার কেজি বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন রোগি মনে করে না যে সে একজন রোগী। এখন রোগীর মনে অনেক আত্মবিশ্বাস। অনেক ব্যয়বহুল এলাপ্যাথি ঔষুধ আৱ খেতে হয় না। এর পরও কি আপনারা বলবেন যে, হোমিও কাজ করে না? অল্প ব্যয়ে, প্রায় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত অল্প ঔষধে যদি জটিল রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাহলে এর চেয়ে ভাল চিকিৎসা পদ্ধতি আর কি হতে পারে।
রোগীর ৱোগলিপি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, রোগীর মানসিক আঘাত আছে ও দীর্ঘ সময় ডিপ্রেশনে ছিলেন। এজন্য একটি ওষুধ প্রয়োগ করা হয়। এতে তেমন কোনো পরিবর্তন আসে না। এৱপৱ রোগীর শারীরিক, মানসিক ও সকল ইতিহাস বিশ্লেষণ করে আরেকটি ঔষুধেৱ m/2, m/3, m/4 প্রয়োগের পর রোগী উন্নতির দিকে যেতে থাকে এবং চার মাসের চিকিৎসায় রোগী সম্পূর্ণ সুস্থেৱ ন্যায় জীবন যাপন করছেন। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর দরবারে লাখো শুকরিয়া- আলহামদুলিল্লাহ।
এখানে ঔষুধের নাম উল্লেখ করা হয় নাই। কারণ অনেক রোগী এলোপ্যাথিৱ ন্যায় ঐ ঔষধ কিনে নিয়ে এসে নিজের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করেন। যা হোমিওপ্যাথির নিয়ম অনুসারে পরিপন্থী নয়। রোগ একই হইলেও ভিন্ন মানুষের জন্য ভিন্ন ঔষুধ।
সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

খুব সহজেই জন্মনিয়ন্ত্রণ- হোমিওপ্যাথিতে। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন, ঝুকিমুক্ত ও স্বাস্থ্য সম্মত।

 

বিজ্ঞানের এই মহাজগতে দিন দিন নতুন নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার হচ্ছে। জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির জন্য ও হরেক রকম প্রযুক্তি আবিষ্কার হয়েছে। হরেক রকমের পিল, কনডম, ইঞ্জেকশন, কপার টি, রিং সহ অসংখ্য পদ্ধতি। আৱ পদ্ধতিগুলোর বিভিন্ন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়। তারপরও পরিবার পরিকল্পনার জন্য পদ্ধতি গুলো গ্রহন করতে হয়। কিন্তু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত ও 99% ঝুকিহীন জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে। কিন্তু হোমিও সম্পর্কে/ হোমিও সেবা সবার দ্বারপ্রান্তে এখনো পৌঁছাতে পারেনি। যার ফলে হোমিওৱ এই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিটা সবাই ব্যবহার করে না। তাই এত সহজ পদ্ধতি একবার ব্যবহার করে দেখেন।
হোমিওতে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি করবেন যেভাবে- খুব অল্প খরচে, খুব সহজে, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন, ঝামেলাহীন হোমিওপ্যাথিৱ এই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি। খাবার লবণ থেকে তৈরি এই ওষুধটিৱ নাম নেট্রাম মিউর। এই ওষুধটির 200 শক্তি ঋতুস্রাব শেষ হওয়ার পৱ দিন সকাল থেকে পরপর তিনদিন ওষুধ খেলেই সারা মাস আর চিন্তা নেই। ওষুধ চলাকালে এই তিন দিন স্বামী স্ত্রীর মিলন থেকে দূরে থাকতে হবে ও স্ত্রীকে কাঁচা লবণ ও তেঁতুল/টক জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। কোন পরিবার যতদিন কোন সন্তান নিতে ইচ্ছুক নয় । ঠিক ততদিনই উপরের নিয়ম অনুসারে প্রতি ঋতুর পৱ ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। একবার ওষুধ কিনলেই বছরের পর বছর চলে যাবে। এর চেয়ে সহজ জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি আর হতে পারে না। এ বিষয়ে কারো কোন প্রশ্ন থাকলে কিংবা বুঝতে পারেন নাই। তাহলে পেজের ইনবক্সে সরাসরি নক দিবেন।
সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি

0 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

ঘুমের সমস্যা??? অতি সহজে ঘুমের সমস্যা দূর করতে হোমিও চিকিৎসা



সুস্থ স্বাভাবিক ভাবে বেঁচে থাকতে  প্রত্যেকটা প্রাণীরই ঘুমের বিকল্প নেই।  যাৱ  ঠিক মত রাতে ঘুম হয় না সে জানে যে ঘুমেৱ কত মূল্য। এক রাত ঘুম না হলে  সাৱাদিন  অসুস্থ অসুস্থ লাগে। কথায় বলে, যে মানুষ সারারাত খুব সুন্দর একটা ঘুম দিতে পারে সে সুখী মানুষ।  ঘুমের সমস্যা কমবেশি অনেকেরই হয়ে থাকে।  তবে সবচেয়ে বেশি  দেখা দেয় মধ্য বয়সী লোকদের মধ্যে।  কারণ এই সময় পরিবার ও পরিবারের লোকজনদের নিয়ে  নানান রকম চিন্তায় থাকেন।  তাছাড়া সব বয়সী লোকদের মধ্যে ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়  বিভিন্ন কারণে।  তাই কারণ কে কেন্দ্র করে  ঘুমের সমস্যায় হোমিও চিকিৎসায়  বেশকিছু ভালো ৱিমিডি আছে।  যেমন:

#  প্যাসিফ্লোৱা-  যারা মানসিক পরিশ্রম  কিংবা বিভিন্ন মানসিক দুশ্চিন্তার কারণে  রাতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে বা ভালো ঘুমাইতে পারেন না,  তারা এই ঔষুধের মাদার  দিনের বেলা 2/3 ডোজ খেলে রাতে ভালো ঘুম হবে।

# নাক্স ভোম-  অতিরিক্ত মানসিক পরিশ্রম বা অতিরিক্ত অধ্যায়ন কৱে  কিংবা অনিদ্রা বশত অসুস্থ হয়ে পড়েন।  ঘুমের জন্য ব্যাকুল অথচ ঘুম আসেনা।  ঘুম কেন আসে না এটাও একটা চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।  এজন্য রাগ ও মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়।  এরূপ ক্ষেত্রে নাক্স খুব ভালো কাজ করে।

#  এভেনা স্যাটাইভা-  যে সমস্ত লোক মদ কিংবা নেশা না করলে ঘুম পায় না।  তাদের নেশাৱ অভ্যাস ত্যাগ করতে ও  ঘুমের জন্য এভেনা স্যাটাইভা।

#  কেলি ব্রোম-  যে সমস্ত মানুষ তাদের ছেলে মেয়ে, ধন-সম্পদ,  বংশের মান মর্যাদা  ইত্যাদি বৈষয়িক চিন্তা নিয়ে মাথায় ঘুরপাক খায়  এবং রাতের বেলা শুইলে এসব কথা বেশি মনে পৱে।  এমন লোকদের ঘুমের সমস্যা দূর করতে কেলি ব্রোম।

# ক্যালকেরিয়া কার্ব-  দারুন নিদ্রাহীনতায়  ভুগছেন কিংবা  যে সমস্ত যুবক যৌন উত্তেজনা বশত বা যৌন চিন্তার কারণে ঘুমাতে পারেন না,  তাদের জন্য  ঘুমের সমস্যা দূর করতে  ক্যালকেরিয়া কার্ব।

#  কলোসিন্থ-  পেটে জ্বালা যন্ত্রণা বা  শরীরের কোথাও  স্নায়ুশূল হওয়ার কারণে ঘুমাতে না পারলে কলোসিন্থ।

#  ক্যামোমিলা-  শিশুদের নিদ্রা জনিত কারণে ক্যামোমিলা খুব ভালো কাজ করে।  রাতে শিশুদের পেটের যেকোনো সমস্যায় কান্নাকাটি করলে বা অনিদ্রা হলে  ক্যামোমিলা  খুব সহজেই সমাধান দিতে পারে।

#  কার্সিনোসিন-  দীর্ঘদিন ধরে ঘুমের সমস্যা।   কোন কিছুতেই এই সমস্যার সমাধান হয় না।  সকল চিকিৎসায় যখন ব্যর্থ হতে চলেছে,  তখন কার্সিনোসিন আপনাকে নিরাশ করবে না।

তবে মানসিক ও শারীরিক দিক বিবেচনা করে ধাতুগত চিকিৎসা় সর্বোত্তম।  তাই ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ সেবন করা উত্তম।

#Insomonia
#ঘুমসমস্যা

1 comments:

Thanks a million for visiting and your valuable review.

All posts

জেনে নিন, হোমিও চিকিৎসা কখন সেৱা ও সর্বোচ্চ কার্যকরী চিকিৎসা?

একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম ও জীবনযাপন নৱমাল ভাবে চলে।  কিন্তু হঠাৎ করেই যদি শরীরে কোন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তখন স্...