ছোট বাচ্চারা বিছানায় প্রস্রাব করবে এটাই স্বাভাবিক। তবে সেটা এক থেকে তিন বছর পর্যন্ত ঠিক আছে। কিন্তু কিছু বাচ্চা আছে এক বছর পর থেকেই আর বিছানায় প্রস্রাব করে না। আবার কিছু বাচ্চা আছে যৱা 5-10 বছর বয়সেও বিছানায় প্রস্রাব করে। শুধু তাই নয় 2/1 টা বাচ্চা যারা শিশুকাল থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক 18- 20 বছৱ বয়সেও মাঝে মাঝে বিছানায় প্রস্রাব করে। এমন বাচ্চাদের জন্যই আজকের এই পোস্ট।
# সালফাৱ- যেসব বাচ্চারা মিষ্টি খেতে পছন্দ করে এবং নোংরা স্বভাবের হয়। মানে হাতের কাছে যে ময়লা আবর্জনা যা পায় তাই মুখে দেয়। তাছাড়া গোসল করতে ভয় পায়। গোসল করিয়ে দিলে চিৎকার শুরু করে। গোসল করতে চায় না। এমন বাচ্চাদের বিছানায় প্রস্রাবেৱ অভ্যাস ত্যাগের জন্য সালফার। তাছাড়া যে সমস্ত বুড়ো ছেলেমেয়েরা মাঝে মাঝে একটা নির্দিষ্ট সময় পরপর বিছানায় প্রস্রাব করে তাদের ক্ষেত্রেও সালফার চমৎকার কাজ করে।
# সিপিয়া- সিপিয়া হোমিওপ্যাথি ঔষুধ টি মেয়ে শিশুদের ক্ষেত্রে বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস দূর করার জন্য খুবই ভালো কাজ করে। যেসব মেয়ে শিশু রাতের প্রথম প্রহরে বিছানায় প্রস্রাব করে এবং প্রসাবে ঝাঁঝালো গন্ধ থাকে। এমন শিশুদের ক্ষেত্রে সিপিয়া।
# নেট্রাম সালফ- যেসব শিশুরা একটু ঠান্ডা আবহাওয়া বা বর্ষাকালে বিছানায় প্রস্রাব করে ।এমন শিশুর ক্ষেত্রে নেট্রাম সালফ।
# নাইট্রিক অ্যাসিড- যেসব শিশুর রাগ বেশি এবং রাগে চেঁচামেচি করে, জিনিসপত্র ছুঁড়ে মারে। তাছাড়া যেসব শিশুদের প্রস্রাবে ঘোড়ার প্রসাবের মত গন্ধ বের হয়। এইরূপ শিশুর শয্যায় প্রস্রাব করাৱ অভ্যাস সারাতে নাইট্রিক অ্যাসিড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
# নেট্রাম মিউর- যেসব শিশু গরম কাতুরে এবং গোসল করতে খুব পছন্দ করে। সব সময় পানির প্রতি তার আগ্রহ। পানি পেলে পানিতে খেলাধুলা শুরু করে এবং লবণ কাছে পেলে কাঁচা লবণ আংগুল দিয়ে খেতে থাকে। এইসব শিশুদের শয্যায় মূত্র ত্যাগের অভ্যাস দূর করতে নেট্রাম মিউর।
এছাড়াও বেনজয়িক এসিড, আর্জেন্ট নাইট্রিকাম, ক্যালকেরিয়া কার্ব শিশুদের শয্যায় মূত্রত্যাগের অভ্যাস দূর করতে ব্যবহার করা হয়। এ বিষয়ে কারো সংশয় থাকলে কিংবা প্রয়োজনে পেজের ইনবক্সে সরাসরি নক করতে পাৱেন।























.jpeg)






0 comments:
Thanks a million for visiting and your valuable review.