ক্যান্সার: মানবদেহ অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কোষ দ্বারা গঠিত। সুস্থ’ দেহে এ কোষগুলো নিয়মিত ও সুনিয়ন্ত্রিত কোষবিভাজন পদ্ধতির মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের বৃদ্ধি সাধন ও ক্ষয় রোধ করে। কিন্তু কোন কারণবশত এৱ অনিয়ম বা অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজন শুরু হয়, তখন ওই অঙ্গে ক্যান্সার দেখা দেয়।
## ক্যান্সার যেভাবে মানবদেহে বাসা বাঁধে বা সৃষ্টিৱ পেছনে কারণ গুলো-
# কারসিনোজেনের প্রভাব:
যেসব ভৌত ও রাসায়নিক পদার্থের প্রভাবে ক্যান্সার রোগের সৃষ্টি হয় তাদের কারসিনোজেন বলে।
* ভৌত পদার্থ: অতিবেগুনি রশ্মি বা আলট্রা ভায়োলেট রে থেকে ত্বকে ক্যান্সার হয়। তাছাড়া ও আছে এক্স রশ্মি, গামা রশ্মি, কসমিক রশ্মি প্রভৃতি।
* রাসায়নিক পদার্থ:
কোলটার- ত্বক ও ফুসফুস এর ক্যান্সার
সিগারেট ধোঁয়া- ফুসফুসের ক্যান্সার
ক্যাডমিয়াম অক্সাইড- প্রস্টেট গ্রন্থিতে ক্যান্সার
আলফাটক্সিন- যকৃতের ক্যান্সার
বেনডিজাইন- মূত্রথলির ক্যান্সার
ডাইইথাইলস্টিবেটরল- ভ্যাজাইনার ক্যান্সার
ভিনাইল ক্লোরাইড- যকৃতের ক্যান্সার।
# অঙ্কোভাইরাস: ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ভাইরাসকে অঙ্কোভাইরাস বলে।
* হেপাটাইটিস বি ভাইরাস (ডিএনএ) - যকৃতের ক্যান্সার
* হারপিস ভাইরাস (ডিএনএ)- ক্যাপোসিস সারকোমা
* রেট্রোভাইরাস HTLV- 1(আরএনএ)- টি সেল লিউকেমিয়া
# অঙ্কোজিন: আমাদের দেহে প্রোটোঅঙ্কজিন থাকে যা স্বাভাবিক কোশ বিভাজন ও প্রোটিন সংশ্লেষ নিয়ন্ত্রণ করে। মিউটেশনের ফলে প্রোটোঅঙ্কজিন, অঙ্কজিনে পরিণত হয় যার ফলে স্বাভাবিক কোষ ক্যান্সার কোশে পরিণত হয়।
* C-myc অঙ্কজিন- স্তন ও ফুসফুসের ক্যান্সার।
* ABLঅঙ্কজিন- ব্লাড ক্যান্সার বা লিউকেমিয়া।
* টিউমর সাপ্রেসর জিন:
এই জিন শরীরে টিউমর সৃষ্টি হতে দেয় না। কিন্তু এই জিনের মিউটেশন হলে এটি আর টিউমর তৈরিতে বাধাদান করতে পারে না। মানবদেহের ৫ম ক্রোমোজোম জোড়ায় অবস্থিত এপিসি (APC) এরকমই একটি জিন যার মিউটেশন হলে অন্ত্র ও মলাশয়ের ক্যান্সার দেখা যায়।
# জিনগত কাৱণ: পরিবাৱে কারো ক্যান্সার থাকলে পরবর্তী প্রজন্মেৱ যেকারোৱ জিনগত কারণে ক্যান্সার দেখা দিতে পারে।
#EasyLifestyleandHomeo
#ClassicalHomeo























.jpeg)






0 comments:
Thanks a million for visiting and your valuable review.