Easy Lifestyle & Homeo
===========
আগে মধ্য বয়সী মেয়েদের জরায়ুতে ফাইব্রয়েড টিউমার হতে দেখা যেত। কিন্তু বর্তমানে সব বয়সী মেয়েদের জরায়ুতে এক বা একেৱ অধিক ফাইব্রয়েড টিউমার দেখা দিচ্ছে। বাংলাদেশের প্রায় 10 থেকে 20 পার্সেন্ট মেয়েদের হয়ে থাকে। কারো কারো মটর দানার মত গুটিগুটি হয়। আবার কারও ক্ষেত্রে অনেক বড় হয়ে যায়। ফলে অনেকেরই অনেক মেয়েলি সমস্যা দেখা দেয়। তবে কোনো কোনো মেয়ের ক্ষেত্রে তেমন কোন প্রভাব দেখা দেয় না। আরও একটা ব্যাপার হলো এই ফাইব্রয়েড টিউমার হলো বিনাইন টিউমাৱ মানে ক্যান্সার হয় না বললেই চলে। তাই ফাইব্রয়েড টিউমার হলে ভয়ের কিছু নেই। অনেকেই ভয়ে অস্থির হয়ে যায়। চল্লিশোর্ধ মেয়েদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা দেখা দিলে এবং সন্তান থাকলে সহজেই অপারেশনের পথ বেছে নেওয়া যায়। কিন্তু অল্প বয়সের বা বিয়ে হয়েছে এখনও কোনো বাচ্চাকাচ্চা হয়নি এসব ক্ষেত্রে অপারেশন করা সম্ভব হয় না।
# চিকিৎসা- বেশিরভাগ ৱোগী প্রথমে এ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা নেয়। এলোপ্যাথি মেডিকেশন চিকিৎসায় তেমন কোন ফল পায় না। ঔষধ দিয়ে টিউমার নিয়ন্ত্রণে রাখা গেলেও ওষুধ সেবনকালীন সময় মেয়েদের ঋতু বন্ধ থাকে। ফলে বিভিন্ন রকমের মেয়লি সমস্যাসহ বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দেয়। আবাৱ ঔষুধ বন্ধ করলে ঋতু স্বাভাবিক হলে ও টিউমার বড় হতে থাকে। তবে সার্জারি সফল বলা চলে। কিন্তু অবিবাহিত বা যাদের ছেলেমেয়ে এখনো হয়নি। তাদের ক্ষেত্রে সার্জারি সম্ভব হয় না। এজন্য ক্লাসিকাল হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্ট হতে পারে উত্তম পথ। কারণ হোমিও চিকিৎসায় জরায়ু ফাইব্রয়েড টিউমার পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায় এবং চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে ঋতুর কোন গোলযোগ হয়না বা থাকে না। বরং কারো ঋতুর গোলযোগ থাকলে সেটাও ভালো হয়ে যায়। এমন কি ফাইব্রয়েড টিউমার এর কারনে বন্ধাত্ব থাকলে সেটা থেকেও মুক্তি মিলে। এজন্য মেয়েদের যেকোনো গাইনি/ মেয়েলি সমস্যায় হোমিও চিকিৎসা় সবচেয়ে উত্তম হতে পাৱে।
#ফাইব্রয়েডটিউমাৱ
#Tumor
0 comments:
Thanks a million for visiting and your valuable review.