
একটু স্বাস্থ্য সচেতনতা ও চোখ-কান খোলা ৱেখে আমাদের চারপাশেৱ হাতের নাগালেই থাকা বিভিন্ন উপাদান কাজে লাগিয়ে নিজে ও পরিবারের সবাইকে সুস্থ ৱাখা যায়। যেমন-
# হজমের জন্য খনিজ
লবণ, পেট ব্যথা সারাতে রক সল্ট বা খনিজ লবণ কার্যকর। এতে প্রচুর প্রাকৃতিক খনিজ উপাদান রয়েছে, যা হজমে সহায়ক। আর এটি যদি লেবুর রসের সঙ্গে সেবন করা হয় তাহলে হজমশক্তি আৱো বাড়াতে পারে। এটি ক্ষেত্রবিশেষে পেট ব্যথাও দূর করতে পারে।
# সুস্থ থাকতে হলুদ-দুধ-
দুধের মাঝে সামান্য হলুদ মিশিয়ে পান করা যায়। এটি নানাভাবে সুস্থ থাকতে সহায়তা করে। দুধের সঙ্গে হলুদ খুব ভালোভাবে মিশে যায়। দুধে প্রোটিন ও নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে। অন্যদিকে হলুদের রয়েছে আরোগ্য ক্ষমতা। বিশেষত মাংসপেশি, ত্বক ও হজমের সমস্যা দূর করতে হলুদ কার্যকর। নানা ধরনের রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়তে সহায়তা করে হলুদ। এ ছাড়া এটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হলুদ-দুধ পান করলে তা নানা রোগ থেকে মুক্ত থাকতে সহায়তা করে।
# শিশুর জন্য সরিষার তেল-
শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে এবং সুস্থ হাড় গঠনে সরিষার তেল কার্যকর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরিষার তেলকে উষ্ণ তেল বলা হয়। শিশুর ঠাণ্ডা সমস্যায় এটি আরাম দেয়। এটি শিশুর দেহের ঘর্মগ্রন্থিগুলো খুলে দেয় এবং ত্বককে নমনীয় ও কোমল করে। শিশুকে সরিষার তেল ব্যবহার করে মালিশ করলে তা রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। এর কড়া গন্ধ শিশুকে পোকামাকড় ও মশা থেকে কিছুটা হলেও দূরে রাখে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একেবারে ছোট শিশুকে সরিষার তেল মালিশ করা যাবে না। তার এক বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করলে ভালো হয়।
# ঠাণ্ডা সমস্যায় মধু ও
আদা গুরুত্ব-
সর্দিকাশি কিংবা ঠাণ্ডা সমস্যায় আদা ও মধু খুবই কার্যকর। আদা পানিতে সিদ্ধ করে তাতে সামান্য মধু দিয়ে সেবন করা যেতে পারে। এটি গলার ঠাণ্ডা সমস্যা দূর করে। এ ছাড়া এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও বটে। আদা ও মধু গলা ব্যথা ও ফুলে যাওয়া উপশম করে।
টিপস টা ভাল ছিল
উত্তরমুছুন