
# বেলাডোনা- টনসিলের হোমিও চিকিৎসায় বেলাডোনা একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ঔষুধ। টনসিলের গ্ল্যান্ড দুটি ফুলে যদি খুব লাল দেখায়, জ্বালা থাকে। শিশুর শরীরে যদি জ্বৱ বা উত্তাপ থাক এবং হঠাৎ টনসিলের ব্যথা বেড়ে যাচ্ছে আবার কমে যাচ্ছে। এমন লক্ষণ ভেদে বেলেডোনা খুবই কার্যকরী।
# ব্যারাইটা কার্ব- যেসব শিশু মোটাসোটা, নাদুস নুদুস, খুব সহজ-সরল বুদ্ধি কম, অস্পষ্ট কথা বলে বা তোতলা এবং মিষ্টি খেতে অপছন্দ করে। টনসিলের কারণে খাবার খেতে খুব কষ্ট হয় এমন শিশুর গলায় টনসিল হলে ব্যাৱাইটা কার্ব খুব ভাল কাজ কৱে।
# ব্যারাইটা আয়োডাইড- ক্রনিক বা পুরাতন টনসিলের জন্য ব্যারাইটা আয়োডাইড খুব গুরুত্বপূর্ণ হোমিও ঔষধ। যে সমস্ত শিশুদের বেশ কয়েক বছর ধরে টনসিলের সমস্যা রয়ে গেছে এবং শক্ত হয়ে গেছে টনসিল ভালো হলে আবার দেখা দিচ্ছে। কোনভাবেই পুরোপুরি ভালো হচ্ছে না। এমন পুরাতন টনসিলের ক্ষেত্রে ব্যাৱাইটা আয়োডাইড মহামূল্যবান ঔষুধ।
# হিপাৱ সালফাৱ- টনসিলের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ হোমিও ঔষধ হলো হিপাৱ সালফার। সামান্য ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না এবং ঠান্ডা লাগলে টনসিলের সমস্যা দেখা দেয়। শিশুর গলায় টনসিলের কারণে কাঁটা ফোটার মত অনুভূতি ও খুবই স্পর্শ কাতর হয় এবং খাবার খেতে খুব কষ্ট হয়। এমন লক্ষণ ক্ষেত্রে হিপার সালফার যাদুৱ মত কাজ করে।
# সাইলেসিয়া- যে সমস্ত শিশুর মাথা ও পেট বড় থাকে। ঠান্ডায় টনসিল ফুলে বড় ও শক্ত হয়ে যায় এবং তেমন কোন ব্যথা থাকে না। টনসিলের এমন লক্ষণে সাইলেসিয়া।
# ফাইটোলক্কা- যেসব টনসিলে প্রদাহ দেখা যায়, ব্যথা থাকে এবং পূজ নিঃসরণ হয়, টনসিলেৱ এমন লক্ষণ ক্ষেত্রে ফাইটোলক্কা অত্যন্ত কার্যকরী।
পোস্ট পড়ে ঔষধ প্রয়োগ বাঞ্ছনীয় নয়। প্রয়োজনে আপনার নিকটস্থ কোনো হোমিও ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে ঔষধ প্রয়োগ করেন। কেননা হোমিও চিকিৎসার ক্ষেত্রে ঔষধের শক্তি ও মাত্রা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।
#EasyLifestyleHomeo
0 comments:
Thanks a million for visiting and your valuable review.