Easy Lifestyle & Homeo
ইদানিং সারা পৃথিবীতে তথা বাংলাদেশের অনেক পুরুষের মধ্যেই ভেরিকোসিল ও এপিডিডাইমাল সিস্টেৱ এবং কারও কারও ক্ষেত্রে দুটি ৱোগ একসাথে দেখা দিচ্ছে। এখন কথা হল এই দুটি রোগ দেখা দিলে রোগীর কি করা উত্তম? হোমিও চিকিৎসা নাকি এলোপ্যাথিতে সার্জিক্যাল মানে অপারেশন করা উত্তম?? এই প্রশ্নটা আমার নয়। দেশে এবং দেশের বাইরে অনেক প্রবাসী বাঙালি আমার কাছে ফোন করে জিজ্ঞাসা করে জানতে চায় যে, আমাদের করণীয় কি, কোন পথ অবলম্বন করলে ভালো হবে? তাই আমি আমার অভিজ্ঞতার আলোকে বলবো- যেহেতু ভেরিকোসিল ও এপিডিডাইমাল সিস্ট পুরুষের একটি সেনসিটিভ অর্গানে হয়। তাই প্রত্যেকটা রোগীকে অবশ্যই গুরুত্বসহকারে চিকিৎসা করাই উত্তম। এলোপ্যাথিতে রোগ দুটির মেডিকেশন ট্রিটমেন্ট নেই। অর্থাৎ কোন মেডিসিন দিয়ে এরোগ দুটি ভালো হবে না। আর এমন কোন ঔষধও আবিষ্কার হয়নি এখনো এলোপ্যাথিতে। তবে ভেরিকোসিল এর জন্য অপারেশনেৱ সুযোগ রয়েছে। কিন্তু অপারেশন করে সব ৱোগী পুরোপুরি সুস্থ হতে পারেনা। আবার সেক্সুয়াল একটা রিক্সও থেকে যায়। তাই যাদের বয়স 50 এর উপরে তাদের ক্ষেত্রে এই অপারেশনে সেক্সুয়াল রিস্ক থাকেনা। তবে সর্বক্ষেত্রে এই রোগ দুটির জন্য প্রথমেই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করা উচিত। কেননা হোমিও চিকিৎসায় ভেরিকোসিল ও এপিডিডাইমাল সিস্ট ভালো হয়ে যায়। এক্ষেত্রে একজন অভিজ্ঞ ক্লাসিকাল হোমিও ডাক্তারের নিকট দীর্ঘসময় চিকিৎসা নেওয়া দৱকাৱ। অধিকাংশ রোগীর ক্ষেত্রে দেখেছি দুই তিন মাস চিকিৎসার আগে রেজাল্ট সহজে পাওয়া যায় না। রোগীভেদে দুই তিন মাস পর থেকে রোগ আরোগ্যেৱ দিকে যাওয়া শুরু করে। এজন্য রোগীকে ধৈর্য সহকারে চিকিৎসা নিতে হবে। আর সিঙ্গেল মেডিসিনে দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিলে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না। কিছু কিছু ৱোগী আছে যারা শুধু ডাক্তার পরিবর্তন করে আর বলে যে হোমিও চিকিৎসায় ভালো হচ্ছে না তো। তাই ধৈর্য সহকারে 3/4 মাস চেষ্টা করতে থাকুন। একেবারেই ভালো না হইলে সে ক্ষেত্রে বিকল্প অপশন তো হাতে রয়েছে।
পরিশেষে এ কথাই বলবো -এলোপ্যাথিৱ সার্জিক্যাল অপশন এর চাইতে হোমিও চিকিৎসা নিয়ে ভেরিকোসিল ও এপিডিডাইমাল সিস্ট হতে সুস্থ হওয়া অনেক উত্তম।
সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।
#ভেৱিকোসিল
#এপিডিডাইমালসিস্ট























.jpeg)






0 comments:
Thanks a million for visiting and your valuable review.