** ইজি লাইফ স্টাইল & হোমিও**
এলার্জি সমস্যায় ভোগেননি এমন লোক পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া কঠিন। কারণ প্রত্যেকটি লোকই তার জীবন দশায় কোন না কোন এক সময় শরীরে যেকোনো অঙ্গে হোক না কেন এলার্জি নামক অতি সংবেদনশীল ব্যধিটি প্রকাশ পায়। কারো কারো জীবন এলার্জি সমস্যায় অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। যদিও এলার্জি সমস্যায় মৃত্যুঝুঁকি নেই বললেই চলে। তবে কখনো কখনো মৃত্যুঝুঁকিও চলে আসে। যেমন অনেকের শ্বাসনালী হঠাৎ অতিসংবেদনশীল এলার্জি দেখা দেওয়ায় শ্বাসনালী ফুলে যায় এবং শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট হয় এবং অক্সিজেনের ঘাটতি হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। এলার্জি একটি অটো ইমিউন সিস্টেমের রোগ হওয়ায় এলার্জি থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাবেন এমনটা বলা ঠিক নয়। তবে হোমিও চিকিৎসায় আপনি সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের মতো জীবন যাপন করতে পারবেন।
# নেট্রাম সালফ- এলার্জির মহা ঔষধ হিসেবে গণ্য করা হয় নেট্রাম সালফ কে। যেকোনো ধরনের এলার্জির ক্ষেত্রে নেট্রাম সালফ ব্যবহার করা যায়। তবে অনেকের ভিজে স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় ও পানিতে শরীরের চুলকানি দেখা দেয়, তাদের ক্ষেত্রে নেট্রাম সালফ আরো ভাল কাজ করে।
# নেট্রাম মিউর- যে গরম কাতুরে, কাঁচা লবণ খায় ও গোসল করতে পছন্দ করে এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর প্রচুর হাঁচি দেয়। নাক দিয়ে জলের মতো পানি ঝরে ও সারাদিন মাথা ব্যথা করে। এমন এলার্জি রোগীর জন্য নেট্রাম মিউর।
# নেট্রাম আর্স- যেসব রোগীর ধুলাবালিতে গেলেই হাঁচি শুরু হয়ে যায়, তাদের জন্য নেট্রাম আর্স।
# এলিয়াম সিপা- যতসামান্য ঠান্ডা লাগলে নাকে এলার্জি দেখা দেয় এবং অনবরত হাঁচি দিতে থাকে। সাথে নাক দিয়ে পানির মতো জল পড়তে থাকে, সহজেই স্বরভঙ্গ হয় । তাদের ক্ষেত্রে এলিয়াম সিপা চমৎকার কাজ করে।
# ফুড এলার্জির জন্য- বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন খাবারে এলার্জি আছে। তাদের সেসব খাবার এড়িয়ে চলা উত্তম। তবে মিষ্টি জাতীয় খাবারে এলার্জি থাকলে আর্জে নাইট্রিকাম ও ইগ্নেশিয়া খেতে পারেন। দুধে এলার্জি থাকলে টিউবার ভভিনাম। চর্বি জাতীয়( মাংস, ডিম, মাছ) খাবারে এলার্জি থাকলে পালসেটিলা, নাক্স ভোম ভালো কাজ করে। গমের তৈরি কোন জিনিসে এলার্জি থাকলে সোরিনাম ও ময়দা থেকে তৈরি কোন জিনিস খেয়ে এলার্জি হইলে নেট্রাম মিউর অত্যন্ত ভাল কাজ করে। ফলমূলে এলার্জি থাকলে আর্সেনিক অ্যালবাম ভালো কাজ করে।
সহজ চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
দূর হয় কঠিন দুরারোগ্য ব্যাধি।
#এলার্জি
#Alergi
0 comments:
Thanks a million for visiting and your valuable review.